ক্ষুদে তারকা সিমরিন লুবাবার যত প্রতিভা

  • Update Time : ০৩:১০:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
  • / 620

হাসিমাখা চেহারার মিষ্টি এক মেয়ের নাম সিমরিন লুবাবা। খুব অল্পবয়সেই বেশকিছু বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি নাটক ও সিনেমায় অভিনয় করেছে এই শিশুশিল্পী।হরেকরকম প্রতিভার অধিকারী ছোট্ট মেয়েটির নাম শুনেই হয়তো অনেকে বুঝে গেছেন কার কথা বলছি। প্রখ্যাত মঞ্চ ও টেলিভিশন অভিনেতা আব্দুল কাদেরের নাতনি এই সিমরিন লুবাবা। বিএএফ শাহীন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ছে সিমরিন লুবাবা।

সম্প্রতি বিডি সমাচারের মুখোমুখি হয়েছেন এই ক্ষুদে তারকা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনিসুল ইসলাম নাঈম-

বিডি সমাচার: অভিনয়ে কেন আসা? কার অনুপ্রেরণায় প্রথম ক্যামেরার সামনে দাড়ানো শিখলেন?

সিমরিন লুবাবা: প্রথম দাদার হাত ধরেই অভিনয় শেখা ও পরে অভিনয় করা শুরু হয়। দাদা যখন বাটাতে কাজ করতেন। দাদার সাথে বাটাতে ফটোসেশন করেছি। তারপর থেকে অনেক টিভিসি দেখেছি এবং আস্তে আস্তে শিখেছি। দাদার অভিনয় দেখে এবং তার অনুপ্রেরণায় প্রথম ক্যামেরার সামনে দাড়ানো শিখেছি।

বিডি সমাচার: করোনার প্রথমে কিভাবে সময় কেটেছে?
সিমরিন লুবাবা: করোনার প্রথম দিকে একটু ভয়ে ছিলাম। বাইরে গেলে মাস্ক পড়া ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হতো। করোনায় বাসায় গান শেখা এবং নিয়মিত নামায পড়া হয়। এই সময়ে বেশ কয়েকটি ইংরেজি বই পড়া শেষ হয়েছে। কারন বই পড়লে ভালো জিনিস শেখা যায় এবং জ্ঞানের উন্নতি হয়। করোনার কারনে দীর্ঘদিন স্কুলে যেতে পারিনি। এটা আমার কাছে ভালো লাগেনি। এখন সরকার স্কুল খুলে দিবে। ইনশাআল্লাহ আমি স্কুলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

বিডি সমাচার: সাম্প্রতিক সময়ে কি ধরনের কাজ করছেন? ব্যস্ততা কেমন?
সিমরিন লুবাবা: প্রতি মাসেই আমার অনেক কাজ আসে। কভিডের মধ্যেও কাজ আসছে। আমি চাই বেশি কাজ না করে, ভালো একটা নামকরা এ্যাডে কাজ করবো। যেখানে সবাই আমাকে দেখবে। বুঝেশুনে একটা ইন্টারেস্টিং গল্প, ভালো স্ক্রিপ্ট ও ভালো ডিরেক্টরের কাজ করবো। যেটা দেখে সবাই আমাকে মনে রাখবে।

বিডি সমাচার: কয়েকটি ভাষায় গান গাইতে পারো ? এত অল্প সময়ে কিভাবে সম্ভব হল?
সিমরিন লুবাবা: আমি হিন্দি বা অন্য ভাষায় গান করলাম যেমন-মাগিকে মাগে হিতে। সেটা আমি অনেকবার শুনি। শুনতে শুনতে ভাষা গুলো মাথায় নিয়ে নেই। একলাইন আগে ঠিক করে পরের লাইনে যাই। দিনে একলাইন করে শিখি, তবে সেটা ক্লিয়ার করে। তামিল, কোরিয়ান, চাইনিজ যেকোন ভাষায় গান ভালো করে শুনলে গাইতে পারি। আসলে এভাবে গান শিখতে শিখতে ভাষার অনেক কিছুই জানা হয়ে গেছে। তাছাড়া কয়েকটা দেশের ভাষায় কথাও বলতে পারি।

বিডি সমাচার: তোমার অভিনয় বেশ প্রশংসিত দর্শক বা শুভাকাঙ্ক্ষীদের থেকে কি ধরনের সাড়া পান?
সিমরিন লুবাবা: যখন দর্শক বলে ‘সিমরিন তোমার গানটা অনেক সুন্দর হয়েছে’। তখন আমার মনের মাঝে একটা ভালা লাগা কাজ করে। নিজের মধ্যে একটা সাহস কাজ করে। যারা আমাকে এত সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করে তাদের জন্য আমার হার্ট থেকে সবসময় ভালোবাসা থাকে। যারা আমাকে ও আমার কাজকে ভালোবাসে আমি তাদের জন্য আরো কাজ করতে চাই। দর্শক ও আমার দাদার দোয়ায় আমি আজ এত উচুতে উঠতে পারছি..।

বিডি সমাচার: দাদার কোন অভিনয়গুলো বেশী দেখা হয়?
সিমরিন লুবাবা: আমি বেশিরভাগ সময় দাদার মুভি দেখে থাকি। ‘কোথাও কেউ নেই’ এটা আমার খুব পছন্দের। এটাতে দাদার অভিনয় দেখে দেখে আমি শিখতাম। দাদা কিভাবে মজা করতো, কান্নার অভিনয় ও রাগী হওয়া এসব দেখেই অভিনয় শিখি।’কোথাও কেউ নেই’ এটা অনেক জনপ্রিয় একটা সিরিজ। আমার খুবই ভালো লেগেছে। এরকম ভালো গল্প পেলে কাজ করতে চাই।

বিডি সমাচার: নিজ থেকে ও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে গরীব ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা করেছো? এ ব্যাপারে কি বলবে?
সিমরিন লুবাবা: আমার জন্মদিনে দাদি অনেক খাবার রান্না করেছেন। তারপর খাবারগুলো আমরা গরীব ও অসহায়ের মাঝে বিলিয়ে দিয়েছি। এগুলো আমি ইউটিউবে দিয়েছিলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করেছেন। খাবার পাওয়ার পর ওদের মূখের হাসিটা আমার খুব ভালো লাগে। আমাকে রান্না করে দেয়। সেই খবার অসহায়ের মাঝে দেই। আমাদের সকলের উচিত গরীব মানুষদের সহযোগিতা করা। এতে আমাদের সুহাবও হয়।

বিডি সমাচার: তোমার দাদাকে অনেক মিস করো। ওনার সাথে কাটানো কোন মূহুর্তগুলো বেশি মনে পড়ে?
সিমরিন লুবাবা: আমার দাদাই আমার মিসিং, দাদাই আমার সব। এখন তো আর দাদাকে পাচ্ছিনা। তবুও আমার স্বপ্নতে সবসময় দাদা থাকে। কখনও মনে হয়না দাদা নেই। যখন হাটি তখন আমার ছায়াকেই মনে হয় আমার দাদা। এমন কোন মূহুর্ত নেই যে মনে থাকবে না। দাদার সাথে সব মূহুর্ত আমার মনের মধ্যে গেঁথে আছে।

বিডি সমাচার: অভিনয়ে কোন মজার ঘটনা থাকলে বল?
সিমরিন লুবাবা: অনেক আগে ওয়াটার পার্কে একটা টিভিসি করেছিলাম। অনেক হাই জাম্প দিতে হবে। তখন আমি ডিরেক্টরকে বলেছিলাম’ ‘আঙ্কেল আমার শর্টটা নিয়ে নেন, আমি ফ্লাইটে জাম্প করতে পারবো’। পরে যখন উঠলাম আমি তো ভয়ে কাঁদতে কাঁদতে শেষ এতো বড় হাই! আমার মা সাথে ছিলেন। শেষে ফ্লাইট দিয়েছিলাম। এটা আমার কাছে মজা ছিল। তাছাড়া ভারতের হাইড্রাবাদে শুটিংয়ে অনেক মজা করেছি।

বিডি সমাচার: অভিনয়ের পাশাপাশি ভবিষৎ পরিকল্পনা কি? বড় হলে কি হবার স্বপ্ন রয়েছে?
সিমরিন লুবাবা: সময়ের সাথে এখন আমার সব সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হচ্ছে। স্পষ্টভাবে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছি বড় হলে ‘ল’ তে পড়বো এবং বিচারক হবো। আমার অনেক ইচ্ছা বিচার করার। তবে ‘ল’ টা লন্ডন পড়ার ইচ্ছে রয়েছে। পাশাপাশি গান গাওয়া হবে। ভালো গল্প ও স্ক্রিপ পাওয়া গেলে সমানতালে অভিনয় চালিয়ে যাবো।

এক কথায় উত্তর

লুবাবার প্রিয় ব্যক্তি: দাদা-দাদী
লুবাবার প্রিয় শখ: গান গাওয়া, ঘূড়ে বেড়ানো, বই পড়া
লুবাবার প্রিয় খাবার: সব খাবার খাওয়া হয়। তবে ফাস্টফুড পছন্দ
লুবাবার প্রিয় জিনিস: আকাশ ও তারা।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


ক্ষুদে তারকা সিমরিন লুবাবার যত প্রতিভা

Update Time : ০৩:১০:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২১

হাসিমাখা চেহারার মিষ্টি এক মেয়ের নাম সিমরিন লুবাবা। খুব অল্পবয়সেই বেশকিছু বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি নাটক ও সিনেমায় অভিনয় করেছে এই শিশুশিল্পী।হরেকরকম প্রতিভার অধিকারী ছোট্ট মেয়েটির নাম শুনেই হয়তো অনেকে বুঝে গেছেন কার কথা বলছি। প্রখ্যাত মঞ্চ ও টেলিভিশন অভিনেতা আব্দুল কাদেরের নাতনি এই সিমরিন লুবাবা। বিএএফ শাহীন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ছে সিমরিন লুবাবা।

সম্প্রতি বিডি সমাচারের মুখোমুখি হয়েছেন এই ক্ষুদে তারকা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনিসুল ইসলাম নাঈম-

বিডি সমাচার: অভিনয়ে কেন আসা? কার অনুপ্রেরণায় প্রথম ক্যামেরার সামনে দাড়ানো শিখলেন?

সিমরিন লুবাবা: প্রথম দাদার হাত ধরেই অভিনয় শেখা ও পরে অভিনয় করা শুরু হয়। দাদা যখন বাটাতে কাজ করতেন। দাদার সাথে বাটাতে ফটোসেশন করেছি। তারপর থেকে অনেক টিভিসি দেখেছি এবং আস্তে আস্তে শিখেছি। দাদার অভিনয় দেখে এবং তার অনুপ্রেরণায় প্রথম ক্যামেরার সামনে দাড়ানো শিখেছি।

বিডি সমাচার: করোনার প্রথমে কিভাবে সময় কেটেছে?
সিমরিন লুবাবা: করোনার প্রথম দিকে একটু ভয়ে ছিলাম। বাইরে গেলে মাস্ক পড়া ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হতো। করোনায় বাসায় গান শেখা এবং নিয়মিত নামায পড়া হয়। এই সময়ে বেশ কয়েকটি ইংরেজি বই পড়া শেষ হয়েছে। কারন বই পড়লে ভালো জিনিস শেখা যায় এবং জ্ঞানের উন্নতি হয়। করোনার কারনে দীর্ঘদিন স্কুলে যেতে পারিনি। এটা আমার কাছে ভালো লাগেনি। এখন সরকার স্কুল খুলে দিবে। ইনশাআল্লাহ আমি স্কুলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

বিডি সমাচার: সাম্প্রতিক সময়ে কি ধরনের কাজ করছেন? ব্যস্ততা কেমন?
সিমরিন লুবাবা: প্রতি মাসেই আমার অনেক কাজ আসে। কভিডের মধ্যেও কাজ আসছে। আমি চাই বেশি কাজ না করে, ভালো একটা নামকরা এ্যাডে কাজ করবো। যেখানে সবাই আমাকে দেখবে। বুঝেশুনে একটা ইন্টারেস্টিং গল্প, ভালো স্ক্রিপ্ট ও ভালো ডিরেক্টরের কাজ করবো। যেটা দেখে সবাই আমাকে মনে রাখবে।

বিডি সমাচার: কয়েকটি ভাষায় গান গাইতে পারো ? এত অল্প সময়ে কিভাবে সম্ভব হল?
সিমরিন লুবাবা: আমি হিন্দি বা অন্য ভাষায় গান করলাম যেমন-মাগিকে মাগে হিতে। সেটা আমি অনেকবার শুনি। শুনতে শুনতে ভাষা গুলো মাথায় নিয়ে নেই। একলাইন আগে ঠিক করে পরের লাইনে যাই। দিনে একলাইন করে শিখি, তবে সেটা ক্লিয়ার করে। তামিল, কোরিয়ান, চাইনিজ যেকোন ভাষায় গান ভালো করে শুনলে গাইতে পারি। আসলে এভাবে গান শিখতে শিখতে ভাষার অনেক কিছুই জানা হয়ে গেছে। তাছাড়া কয়েকটা দেশের ভাষায় কথাও বলতে পারি।

বিডি সমাচার: তোমার অভিনয় বেশ প্রশংসিত দর্শক বা শুভাকাঙ্ক্ষীদের থেকে কি ধরনের সাড়া পান?
সিমরিন লুবাবা: যখন দর্শক বলে ‘সিমরিন তোমার গানটা অনেক সুন্দর হয়েছে’। তখন আমার মনের মাঝে একটা ভালা লাগা কাজ করে। নিজের মধ্যে একটা সাহস কাজ করে। যারা আমাকে এত সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করে তাদের জন্য আমার হার্ট থেকে সবসময় ভালোবাসা থাকে। যারা আমাকে ও আমার কাজকে ভালোবাসে আমি তাদের জন্য আরো কাজ করতে চাই। দর্শক ও আমার দাদার দোয়ায় আমি আজ এত উচুতে উঠতে পারছি..।

বিডি সমাচার: দাদার কোন অভিনয়গুলো বেশী দেখা হয়?
সিমরিন লুবাবা: আমি বেশিরভাগ সময় দাদার মুভি দেখে থাকি। ‘কোথাও কেউ নেই’ এটা আমার খুব পছন্দের। এটাতে দাদার অভিনয় দেখে দেখে আমি শিখতাম। দাদা কিভাবে মজা করতো, কান্নার অভিনয় ও রাগী হওয়া এসব দেখেই অভিনয় শিখি।’কোথাও কেউ নেই’ এটা অনেক জনপ্রিয় একটা সিরিজ। আমার খুবই ভালো লেগেছে। এরকম ভালো গল্প পেলে কাজ করতে চাই।

বিডি সমাচার: নিজ থেকে ও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে গরীব ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা করেছো? এ ব্যাপারে কি বলবে?
সিমরিন লুবাবা: আমার জন্মদিনে দাদি অনেক খাবার রান্না করেছেন। তারপর খাবারগুলো আমরা গরীব ও অসহায়ের মাঝে বিলিয়ে দিয়েছি। এগুলো আমি ইউটিউবে দিয়েছিলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করেছেন। খাবার পাওয়ার পর ওদের মূখের হাসিটা আমার খুব ভালো লাগে। আমাকে রান্না করে দেয়। সেই খবার অসহায়ের মাঝে দেই। আমাদের সকলের উচিত গরীব মানুষদের সহযোগিতা করা। এতে আমাদের সুহাবও হয়।

বিডি সমাচার: তোমার দাদাকে অনেক মিস করো। ওনার সাথে কাটানো কোন মূহুর্তগুলো বেশি মনে পড়ে?
সিমরিন লুবাবা: আমার দাদাই আমার মিসিং, দাদাই আমার সব। এখন তো আর দাদাকে পাচ্ছিনা। তবুও আমার স্বপ্নতে সবসময় দাদা থাকে। কখনও মনে হয়না দাদা নেই। যখন হাটি তখন আমার ছায়াকেই মনে হয় আমার দাদা। এমন কোন মূহুর্ত নেই যে মনে থাকবে না। দাদার সাথে সব মূহুর্ত আমার মনের মধ্যে গেঁথে আছে।

বিডি সমাচার: অভিনয়ে কোন মজার ঘটনা থাকলে বল?
সিমরিন লুবাবা: অনেক আগে ওয়াটার পার্কে একটা টিভিসি করেছিলাম। অনেক হাই জাম্প দিতে হবে। তখন আমি ডিরেক্টরকে বলেছিলাম’ ‘আঙ্কেল আমার শর্টটা নিয়ে নেন, আমি ফ্লাইটে জাম্প করতে পারবো’। পরে যখন উঠলাম আমি তো ভয়ে কাঁদতে কাঁদতে শেষ এতো বড় হাই! আমার মা সাথে ছিলেন। শেষে ফ্লাইট দিয়েছিলাম। এটা আমার কাছে মজা ছিল। তাছাড়া ভারতের হাইড্রাবাদে শুটিংয়ে অনেক মজা করেছি।

বিডি সমাচার: অভিনয়ের পাশাপাশি ভবিষৎ পরিকল্পনা কি? বড় হলে কি হবার স্বপ্ন রয়েছে?
সিমরিন লুবাবা: সময়ের সাথে এখন আমার সব সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হচ্ছে। স্পষ্টভাবে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছি বড় হলে ‘ল’ তে পড়বো এবং বিচারক হবো। আমার অনেক ইচ্ছা বিচার করার। তবে ‘ল’ টা লন্ডন পড়ার ইচ্ছে রয়েছে। পাশাপাশি গান গাওয়া হবে। ভালো গল্প ও স্ক্রিপ পাওয়া গেলে সমানতালে অভিনয় চালিয়ে যাবো।

এক কথায় উত্তর

লুবাবার প্রিয় ব্যক্তি: দাদা-দাদী
লুবাবার প্রিয় শখ: গান গাওয়া, ঘূড়ে বেড়ানো, বই পড়া
লুবাবার প্রিয় খাবার: সব খাবার খাওয়া হয়। তবে ফাস্টফুড পছন্দ
লুবাবার প্রিয় জিনিস: আকাশ ও তারা।