বাংলাদেশের পাশে থাকবে চীন: রাষ্ট্রদূত

  • Update Time : ০৭:৩০:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • / 184

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

করোনা প্রতিরোধে বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে ‘টিকা সহযোগিতা’ অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। তিনি বলেছেন, বিপদে বন্ধুর পরিচয়। চীনের অভ্যন্তরে ও আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ সরকার ও জনগণকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার চেষ্টা করছি আমরা।

সীড অ্যাসোসিয়েশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। হাইব্রিড জাতের ধানের উদ্ভাবক হিসেবে সারা বিশ্বে স্বীকৃতি পাওয়া এই বিজ্ঞানি দারিদ্র বিমোচনসহ আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। ৯১ বছর বয়সে ২২ মে চীনের হুনান প্রদেশের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। তার স্মরণে এ সভার আয়োজন করা হয়।

চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, করোনা প্রতিরোধে বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে ইতোমধ্যে দুই দফায় ১১ লাখ টিকা দেওয়া হয়েছে। ১৩ জুন সর্বশেষ ৬ লাখ টিকা ঢাকায় এসে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে করোনা প্রতিরোধে চীনের এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। শুধু করোনা প্রতিরোধ নয়, যে কোনো প্রয়োজনে চীন সব সময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে।

রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, করোনা প্রতিরোধে সুরক্ষা সরঞ্জাসহ বাংলাদেশকে নানা ধরনের চিকিৎসা সহযোগিতা করেছে চীন। তার দেশ বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। ভবিষ্যতেও সব ধরনের উন্নয়নে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

Please Share This Post in Your Social Media


বাংলাদেশের পাশে থাকবে চীন: রাষ্ট্রদূত

Update Time : ০৭:৩০:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

করোনা প্রতিরোধে বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে ‘টিকা সহযোগিতা’ অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। তিনি বলেছেন, বিপদে বন্ধুর পরিচয়। চীনের অভ্যন্তরে ও আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ সরকার ও জনগণকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার চেষ্টা করছি আমরা।

সীড অ্যাসোসিয়েশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। হাইব্রিড জাতের ধানের উদ্ভাবক হিসেবে সারা বিশ্বে স্বীকৃতি পাওয়া এই বিজ্ঞানি দারিদ্র বিমোচনসহ আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। ৯১ বছর বয়সে ২২ মে চীনের হুনান প্রদেশের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। তার স্মরণে এ সভার আয়োজন করা হয়।

চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, করোনা প্রতিরোধে বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে ইতোমধ্যে দুই দফায় ১১ লাখ টিকা দেওয়া হয়েছে। ১৩ জুন সর্বশেষ ৬ লাখ টিকা ঢাকায় এসে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে করোনা প্রতিরোধে চীনের এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। শুধু করোনা প্রতিরোধ নয়, যে কোনো প্রয়োজনে চীন সব সময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে।

রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, করোনা প্রতিরোধে সুরক্ষা সরঞ্জাসহ বাংলাদেশকে নানা ধরনের চিকিৎসা সহযোগিতা করেছে চীন। তার দেশ বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। ভবিষ্যতেও সব ধরনের উন্নয়নে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।