ডুবে যাওয়া ট্রলার উদ্ধার হয়নি, এখনও নিখোঁজ ৫

  • Update Time : ১২:১১:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অগাস্ট ২০২৩
  • / 155

জেলা প্রতিনিধি

মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার রসকাঠির কাছে পদ্মার শাখা নদীতে বালুর জাহাজের ধাক্কায় ট্রলার ডুবির ঘটনায় নিখোঁজের সন্ধানে অভিযান চলছে। বিআইডব্লিউটিএ এয়ার লিফটিং ব্যাগ এবং চেন কপ্পা পদ্ধতিতে ডুবে যাওয়া ট্রলার উদ্ধারে চেষ্টা চালাচ্ছে।

সেই সঙ্গে কোস্টগার্ড ও ফাযার সার্ভিসের ডুবুরা দুর্ঘটনার আশাপাশের নিখোঁজের সন্ধানে তল্লাশী চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া স্বজনরা নিজস্ব উদ্যোগে ট্রলার নিয়ে তালতলা-গৌরগঞ্জ খালে খোঁজাখুজি করছেন।

নিহতদের পরিবারগুলোর মধ্যে চলছে শোকের মাতম।KSRM
প্রশাসন জানিয়েছে, ৪৬ জন যাত্রী নিয়ে শনিবার সন্ধ্যা রাতে ডুবে যাওয়া ট্রলার থেকে ৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও দুই শিশু ও তিন নারীসহ অন্তত ৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

সিরাজদিখান উপজেলার খেতেরপুর থেকে পিকনিকের ট্রলারটি পদ্মা সেতু এলাকা ঘুরে ফিরছিল।

দুর্ঘটনার কারণ উদঘাটনে জেলা প্রশাসন ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। আটক করা হয়েছে বালু বহনকারী ঘাতক বাল্কহেট। পদ্মার শাখা নদীতে বাল্কহেট চলাচল নিষিদ্ধ করা করার পরও কেন রাতে চলছিল তাই নিয়ে ক্ষোভ ভুক্তভোগীদের।

বিআইডব্লিউটিএ উপপরিচালক ওবায়দুল করিম খান জানান, দুর্ঘটনাকবলিত ট্রালটি প্রায় ৭৫ ফুট দীর্ঘ। এর ওজন প্রায় ৭ মেট্রিক টন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


ডুবে যাওয়া ট্রলার উদ্ধার হয়নি, এখনও নিখোঁজ ৫

Update Time : ১২:১১:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অগাস্ট ২০২৩

জেলা প্রতিনিধি

মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার রসকাঠির কাছে পদ্মার শাখা নদীতে বালুর জাহাজের ধাক্কায় ট্রলার ডুবির ঘটনায় নিখোঁজের সন্ধানে অভিযান চলছে। বিআইডব্লিউটিএ এয়ার লিফটিং ব্যাগ এবং চেন কপ্পা পদ্ধতিতে ডুবে যাওয়া ট্রলার উদ্ধারে চেষ্টা চালাচ্ছে।

সেই সঙ্গে কোস্টগার্ড ও ফাযার সার্ভিসের ডুবুরা দুর্ঘটনার আশাপাশের নিখোঁজের সন্ধানে তল্লাশী চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া স্বজনরা নিজস্ব উদ্যোগে ট্রলার নিয়ে তালতলা-গৌরগঞ্জ খালে খোঁজাখুজি করছেন।

নিহতদের পরিবারগুলোর মধ্যে চলছে শোকের মাতম।KSRM
প্রশাসন জানিয়েছে, ৪৬ জন যাত্রী নিয়ে শনিবার সন্ধ্যা রাতে ডুবে যাওয়া ট্রলার থেকে ৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও দুই শিশু ও তিন নারীসহ অন্তত ৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

সিরাজদিখান উপজেলার খেতেরপুর থেকে পিকনিকের ট্রলারটি পদ্মা সেতু এলাকা ঘুরে ফিরছিল।

দুর্ঘটনার কারণ উদঘাটনে জেলা প্রশাসন ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। আটক করা হয়েছে বালু বহনকারী ঘাতক বাল্কহেট। পদ্মার শাখা নদীতে বাল্কহেট চলাচল নিষিদ্ধ করা করার পরও কেন রাতে চলছিল তাই নিয়ে ক্ষোভ ভুক্তভোগীদের।

বিআইডব্লিউটিএ উপপরিচালক ওবায়দুল করিম খান জানান, দুর্ঘটনাকবলিত ট্রালটি প্রায় ৭৫ ফুট দীর্ঘ। এর ওজন প্রায় ৭ মেট্রিক টন।