৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল পুনরায় প্রকাশ
- Update Time : ০৬:২৩:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪
- / 32
নিজস্ব প্রতিবেদক:
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি ফলাফল নতুন করে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে মোট উত্তীর্ণ হয়েছেন ২১ হাজার ৩৯৭ জন।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
ফল জানবেন যেভাবে
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি টেস্টের ফলাফল পিএসসির ওয়েবসাইটে (www.bpsc.gov.bd) এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড ওয়েবসাইটে (http://bpsc.teletalk.com.bd) পাওয়া যাবে।
এছাড়া টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের মাধ্যমে যে কোন মোবাইল থেকে এসএমএস করে ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি টেস্টের ফলাফল জানা যাবে। এজন্য PSC<Space>46<Space>Registration Number লিখে ১৬২২২-তে পাঠাতে হবে। ফিরতি মেসেজে রেজিস্ট্রেশন নাম্বারসহ উত্তীর্ণ অথবা উত্তীর্ণ নয় হিসেবে ফলাফল পাওয়া যাবে। উদাহরণ: PSC 46 123456 send to 16222।
বিজ্ঞপ্তি পিএসসি জানায়, গত ২৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা এবং ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তির শর্ত অনুযায়ী ২১ হাজার ৩৯৭ জনকে লিখিত পরীক্ষার জন্য সাময়িকভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে। আগের ১০ হাজার ৬৩৮ জন প্রার্থীর সঙ্গে নতুন করে লিখিত পরীক্ষার সুযোগ পেলেন ১০ হাজার ৭৫৯ জন প্রার্থী।
সাময়িকভাবে যোগ্য কোনো প্রার্থীর নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলে, কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ডকুমেন্টস/সনদ/প্রত্যয়ন উপস্থাপন না করলে বা প্রতারণার আশ্রয় নিলে, কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দিলে বা প্রয়োজনীয় তথ্য গোপন করলে বা কোনো জাল সার্টিফিকেট উপস্থাপন করলে বা বয়স ও শিক্ষাগত যোগ্যতা–সংক্রান্ত সার্টিফিকেটের কোনো অংশ টেম্পারিং বা পরিবর্তন করলে এবং আবেদনপত্রে গুরুতর কোনো ত্রুটি বা ঘাটতি পাওয়া গেলে লিখিত পরীক্ষার পূর্বে বা পরে যেকোনো পর্যায়ে বিজ্ঞপ্তির শর্ত অনুযায়ী ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হবে।
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সুনির্দিষ্ট তারিখ ও সময়সূচি পরবর্তীতে কমিশনের ওয়েবসাইটে ও প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে বলেও জানিয়েছে পিএসসি।
এর আগে গত ৯ মে ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এ পরীক্ষায় ১০ হাজার ৬৩৮ জন প্রার্থীকে লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়। তবে সম্ভাব্য বৈষম্য দূরীকরণের লক্ষ্যে নির্বাচিত প্রার্থীদের সঙ্গে আরও সমসংখ্যক প্রার্থী লিখিত পরীক্ষার জন্য যোগ্য বিবেচনা করে পুনরায় ফলাফল ঘোষণার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছিল।