‘জুলাই বিপ্লব পরবর্তী দেশে মানুষ ন্যায্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে চায়’

  • Update Time : ০১:২১:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 17

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, জুলাই বিপ্লবের পরে দেশে আর কোনো কালো অধ্যায় তৈরি যাতে না হয় সেজন্য কার্যকর সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে। জুলাই বিপ্লব পরবর্তী দেশের মানুষ দলীয় পরিচয়ে নয়, বরং সব সরকারি ও বেসরকারি অফিস, আদালত, হসপিটালে নাগরিক হিসেবে ন্যায্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে চায়।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাপ্তাহিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ইউনুছ আহমাদ বলেন, ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কিত দিন। গত বছরের এই দিনে আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে ভোটারবিহীন প্রহসনের একটি ডামি নির্বাচন দেখিয়ে পাঁচ বছরের জন্য রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল। গত বছরের এই দিনে তারা জনগণের ভোটাধিকার হাইজ্যাক করে মৌলিক ও মানবাধিকার কেড়ে নিয়েছিল।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব সৈয়দ এছাহাক মোহাম্মদ আবুল খায়ের, আহমদ আবদুল কাইয়ূম, কে এম আতিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক শেখ ফজলুল করীম মারুফ প্রমুখ।

Please Share This Post in Your Social Media


‘জুলাই বিপ্লব পরবর্তী দেশে মানুষ ন্যায্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে চায়’

Update Time : ০১:২১:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, জুলাই বিপ্লবের পরে দেশে আর কোনো কালো অধ্যায় তৈরি যাতে না হয় সেজন্য কার্যকর সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে। জুলাই বিপ্লব পরবর্তী দেশের মানুষ দলীয় পরিচয়ে নয়, বরং সব সরকারি ও বেসরকারি অফিস, আদালত, হসপিটালে নাগরিক হিসেবে ন্যায্য অধিকার নিয়ে বাঁচতে চায়।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাপ্তাহিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ইউনুছ আহমাদ বলেন, ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কিত দিন। গত বছরের এই দিনে আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে ভোটারবিহীন প্রহসনের একটি ডামি নির্বাচন দেখিয়ে পাঁচ বছরের জন্য রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিল। গত বছরের এই দিনে তারা জনগণের ভোটাধিকার হাইজ্যাক করে মৌলিক ও মানবাধিকার কেড়ে নিয়েছিল।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব সৈয়দ এছাহাক মোহাম্মদ আবুল খায়ের, আহমদ আবদুল কাইয়ূম, কে এম আতিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক শেখ ফজলুল করীম মারুফ প্রমুখ।