কারাগারে বসে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা

  • Update Time : ০৪:০২:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অক্টোবর ২০২১
  • / 170

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে বসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে কলা অনুষদভুক্ত ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন এক ভর্তিচ্ছু।

শনিবার বেলা ১১টা থেকে সাড়ে দুুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কারা অভ্যন্তরেই ভর্তি পরীক্ষা দেন ওই শিক্ষার্থী।

এদিন, ঢাকার ৬৮ কেন্দ্রে ও সাত বিভাগীয় শহরে বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

ওই ভর্তিচ্ছুর পরীক্ষা নিতে সকাল ১১টার আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন শিক্ষক ও একজন কর্মচারী কারাগারে পৌঁছান। পরীক্ষা পরিদর্শকের দায়িত্বে থাকা দুই শিক্ষক হলেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাসুম বাকি বিল্লাহ এবং সঙ্গীত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এনামুল হক।

এছাড়া প্রক্টর অফিসের কর্মকর্তা কোমের আলীও সেখানে যান।

কারাগারে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী জানান, আমাদের কাছে একটি অনুরোধ এসেছে। সে অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তিনজন ও কেন্দ্রীয় কারা কর্তৃপক্ষ সমন্বয় করেছে। আত্মসম্মানের কারণে সেই পরীক্ষার্থীর নাম প্রকাশ করতে চাননি তিনি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


কারাগারে বসে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা

Update Time : ০৪:০২:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অক্টোবর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে বসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে কলা অনুষদভুক্ত ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন এক ভর্তিচ্ছু।

শনিবার বেলা ১১টা থেকে সাড়ে দুুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কারা অভ্যন্তরেই ভর্তি পরীক্ষা দেন ওই শিক্ষার্থী।

এদিন, ঢাকার ৬৮ কেন্দ্রে ও সাত বিভাগীয় শহরে বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

ওই ভর্তিচ্ছুর পরীক্ষা নিতে সকাল ১১টার আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন শিক্ষক ও একজন কর্মচারী কারাগারে পৌঁছান। পরীক্ষা পরিদর্শকের দায়িত্বে থাকা দুই শিক্ষক হলেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাসুম বাকি বিল্লাহ এবং সঙ্গীত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এনামুল হক।

এছাড়া প্রক্টর অফিসের কর্মকর্তা কোমের আলীও সেখানে যান।

কারাগারে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী জানান, আমাদের কাছে একটি অনুরোধ এসেছে। সে অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তিনজন ও কেন্দ্রীয় কারা কর্তৃপক্ষ সমন্বয় করেছে। আত্মসম্মানের কারণে সেই পরীক্ষার্থীর নাম প্রকাশ করতে চাননি তিনি।