সাজানো নাটকে আটক মহেশখালীর যুবদল নেতা জিয়া, মানববন্ধনে বক্তারা

  • Update Time : ১২:২৮:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
  • / 23

এরফান হোছাইন:
কক্সবাজারের মহেশখালীতে কোস্ট গার্ডের অভিযানে শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বড় ভাই আটক যুবদল নেতা জিয়াউর রহমানকে
কে পরিকল্পিতভাবে অস্ত্র দিয়ে মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ এনে অভিযানকারী কোষ্টগার্ড সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর পরিবার, বিএনপি অঙ্গ সংগঠন এলাকাবাসী ও ছাত্রজনতা।
শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকাল ১১টার সময় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে, একই দিন সকাল ১০ টা মহেশখালী উপজেলা সড়কে ও বিকাল ৪ টার সময় যুবদল নেতা জিয়ার নিজ জন্মভূমি কালারমারছড়া প্রধান সড়কে একই দিনে ৩ স্থানে মহেশখালী উপজেলা যুবদলের সাবেক ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বড় ভাই জিয়াউর রহমান জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানান শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর স্বজন, বিএনপি অঙ্গ সংগঠন,এলাকাবাসী ও ছাত্র জনতা। শহীদ তানভীর পরিবার,এলাকাবাসী ও বিএনপি অঙ্গ সংগঠন, কলেজ শিক্ষার্থীরা পৃথক ৩টি মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করেন। এতে এতে হাজার হাজার লোকজন অংশ নেন।
মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্র আন্দোলনে শহীদ তানভীর সিদ্দিকী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গড়ফাদার তারেক বিন ওসমান শরীফ মাস্টার মাইন্ড নোমান শরীফের ইন্ধনেই কোষ্টগার্ডকে ভূল তথ্য দিয়ে যুবদল নেতা ও তানভীর সিদ্দিকীর চাচাতো ভাই জিয়াউর রহমান জিয়াকে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন পৃথক মানববন্ধনে বক্তারা।

চট্টগ্রামে মানববন্ধনে শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর ফুফি খায়রুন্নেছা রুবি বলেন, যুবদল নেতা জিয়াকে গ্রেফতারের পেছনে ইন্ধন দিয়েছে শহীদ তানভীর সিদ্দিকী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি, ঢাকা বিশ্বিবদ্যালয় ছাত্রলীগের (সন্ত্রাসী সংগঠন) সাবেক সহ-সভাপতি উসমান গণি। তার সে সময়ের রাজনৈতিক সহযোগী, বন্ধু ও ছাত্রলীগের ক্যাডারদের অনেকে বর্তমানে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত। সে এই মাফিয়া নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে জাতীয়তাবাদী নেতাকর্মী ও জুলাই অভ্যুত্থানের বিপ্লবীদের নিধনের ঘৃন্য মিশনে নেমেছে। এই হত্যাকারী, কুচক্রী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে শাস্তির ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছে মহেশখালীর সাধারণ জনগণ ও সচেতন মহল।
শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর পিতা বাদশা মিয়া বলেন, স্বৈরাচারের পতন হয়েছে আজকে প্রায় সাড়ে তিনমাস হতে চললো। শহীদ তানভীর সিদ্দিকী হত্যা মামলার একজন আসামিকেও প্রশাসন গ্রেফতার করেনি। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে, শহীদ তানভীর, আবু সাঈদ, ওয়াসিমসহ প্রায় দেড় হাজার শহীদের আত্মদান কি তবে ব্যর্থ হবে?
আমরা এটা হতে দিতে পারি না। প্রয়োজনে দেহের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও এই স্বাধীনতা আমরা রক্ষা করবো।অবিলম্বে জুলাইয়ের হত্যাকারী ও ষড়যন্ত্রকারীদের গ্রেফতারপূর্বক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। আর জিয়ার বিরুদ্ধে করা সকল ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা-বানোয়াট মামলা প্রত্যাহার করে তাকে মুক্তি দিতে হবে।
শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর চাচাতো ভাই দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় চট্টগ্রামে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর চাচা মহেশখালী উপজেলা যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সাবেক ছাত্রদল নেতা রবিউল হাসান কর্ণেল, আরকান শাহরিয়ার, মো. কাজল, শ্রমিক দল নেতা সরওয়ার আলম, চট্টগ্রাম যুব ক্যাবের সভাপতি মো. আবু হানিফ, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র শিবির নেতা নিয়াজ উদ্দিন দিনার, সৈয়দ সোহরাব সাহল, বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিমেল, হাজেরাতজু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী আফসানসহ অসংখ্য কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও সাধারণ জনগণ মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে।
অন্যদিকে মহেশখালী উপজেলা চত্বরে ও কালারমারছড়া অনুষ্টিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন মহেশখালী উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কাদের বাবুল, কালারমারছড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মিজানুর রহমান মাতাব্বর, যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক নাজমুল হোসাইন ছিদ্দিকী, ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি সালাহ উদ্দিন নুরী পিয়ারু, মহিলা মেম্বার কলি, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি কালাবদা, যুবদল নেতা হাসান নুরী,আইয়ুব আলী,সরওয়ার মাতাব্বর, মোহাম্মদ শাহাজান, সমাজ সেবক লিয়াকত আলী প্রিন্স, জামায়াত নেতা আমান উল্লাহ ও সেলিম উল্লাহ প্রমূখ।
উল্লেখ্য, ১৪ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ভোর সোয়া ৫টার দিকে কোস্টগার্ড পূর্ব জোনের দুটি চৌকস দল মহেশখালীর কালারমারছড়া ইউনিয়নের মোহাম্মদ শাহ ঘোনা গ্রামে শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বীর নিবাসে অভিযান চালিয়ে যুবদল নেতা জিয়ার রহমানসহ প্রবাসী মহি উদ্দিনকে আটক করে।

পরে পুলিশের লুট হওয়া একটি পিস্তল, একটি দেশীয় পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন এবং ২২ রাউন্ড গোলাসহ যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান ও তার সঙ্গী মহিউদ্দিনকে আটক করেছে বলে কোস্ট গার্ড
বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি ব্রিফিং দেওয়ার পর রাতে মহেশখালী থানা থেকে প্রবাসী মহি উদ্দিনকে ছেড়ে দাওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি দিয়েছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


সাজানো নাটকে আটক মহেশখালীর যুবদল নেতা জিয়া, মানববন্ধনে বক্তারা

Update Time : ১২:২৮:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

এরফান হোছাইন:
কক্সবাজারের মহেশখালীতে কোস্ট গার্ডের অভিযানে শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বড় ভাই আটক যুবদল নেতা জিয়াউর রহমানকে
কে পরিকল্পিতভাবে অস্ত্র দিয়ে মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ এনে অভিযানকারী কোষ্টগার্ড সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর পরিবার, বিএনপি অঙ্গ সংগঠন এলাকাবাসী ও ছাত্রজনতা।
শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকাল ১১টার সময় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে, একই দিন সকাল ১০ টা মহেশখালী উপজেলা সড়কে ও বিকাল ৪ টার সময় যুবদল নেতা জিয়ার নিজ জন্মভূমি কালারমারছড়া প্রধান সড়কে একই দিনে ৩ স্থানে মহেশখালী উপজেলা যুবদলের সাবেক ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বড় ভাই জিয়াউর রহমান জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানান শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর স্বজন, বিএনপি অঙ্গ সংগঠন,এলাকাবাসী ও ছাত্র জনতা। শহীদ তানভীর পরিবার,এলাকাবাসী ও বিএনপি অঙ্গ সংগঠন, কলেজ শিক্ষার্থীরা পৃথক ৩টি মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করেন। এতে এতে হাজার হাজার লোকজন অংশ নেন।
মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্র আন্দোলনে শহীদ তানভীর সিদ্দিকী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গড়ফাদার তারেক বিন ওসমান শরীফ মাস্টার মাইন্ড নোমান শরীফের ইন্ধনেই কোষ্টগার্ডকে ভূল তথ্য দিয়ে যুবদল নেতা ও তানভীর সিদ্দিকীর চাচাতো ভাই জিয়াউর রহমান জিয়াকে অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন পৃথক মানববন্ধনে বক্তারা।

চট্টগ্রামে মানববন্ধনে শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর ফুফি খায়রুন্নেছা রুবি বলেন, যুবদল নেতা জিয়াকে গ্রেফতারের পেছনে ইন্ধন দিয়েছে শহীদ তানভীর সিদ্দিকী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি, ঢাকা বিশ্বিবদ্যালয় ছাত্রলীগের (সন্ত্রাসী সংগঠন) সাবেক সহ-সভাপতি উসমান গণি। তার সে সময়ের রাজনৈতিক সহযোগী, বন্ধু ও ছাত্রলীগের ক্যাডারদের অনেকে বর্তমানে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত। সে এই মাফিয়া নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে জাতীয়তাবাদী নেতাকর্মী ও জুলাই অভ্যুত্থানের বিপ্লবীদের নিধনের ঘৃন্য মিশনে নেমেছে। এই হত্যাকারী, কুচক্রী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে শাস্তির ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছে মহেশখালীর সাধারণ জনগণ ও সচেতন মহল।
শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর পিতা বাদশা মিয়া বলেন, স্বৈরাচারের পতন হয়েছে আজকে প্রায় সাড়ে তিনমাস হতে চললো। শহীদ তানভীর সিদ্দিকী হত্যা মামলার একজন আসামিকেও প্রশাসন গ্রেফতার করেনি। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে, শহীদ তানভীর, আবু সাঈদ, ওয়াসিমসহ প্রায় দেড় হাজার শহীদের আত্মদান কি তবে ব্যর্থ হবে?
আমরা এটা হতে দিতে পারি না। প্রয়োজনে দেহের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও এই স্বাধীনতা আমরা রক্ষা করবো।অবিলম্বে জুলাইয়ের হত্যাকারী ও ষড়যন্ত্রকারীদের গ্রেফতারপূর্বক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। আর জিয়ার বিরুদ্ধে করা সকল ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা-বানোয়াট মামলা প্রত্যাহার করে তাকে মুক্তি দিতে হবে।
শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর চাচাতো ভাই দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় চট্টগ্রামে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, শহীদ তানভীর সিদ্দিকীর চাচা মহেশখালী উপজেলা যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সাবেক ছাত্রদল নেতা রবিউল হাসান কর্ণেল, আরকান শাহরিয়ার, মো. কাজল, শ্রমিক দল নেতা সরওয়ার আলম, চট্টগ্রাম যুব ক্যাবের সভাপতি মো. আবু হানিফ, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র শিবির নেতা নিয়াজ উদ্দিন দিনার, সৈয়দ সোহরাব সাহল, বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিমেল, হাজেরাতজু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষার্থী আফসানসহ অসংখ্য কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও সাধারণ জনগণ মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে।
অন্যদিকে মহেশখালী উপজেলা চত্বরে ও কালারমারছড়া অনুষ্টিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন মহেশখালী উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কাদের বাবুল, কালারমারছড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মিজানুর রহমান মাতাব্বর, যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক নাজমুল হোসাইন ছিদ্দিকী, ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি সালাহ উদ্দিন নুরী পিয়ারু, মহিলা মেম্বার কলি, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি কালাবদা, যুবদল নেতা হাসান নুরী,আইয়ুব আলী,সরওয়ার মাতাব্বর, মোহাম্মদ শাহাজান, সমাজ সেবক লিয়াকত আলী প্রিন্স, জামায়াত নেতা আমান উল্লাহ ও সেলিম উল্লাহ প্রমূখ।
উল্লেখ্য, ১৪ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ভোর সোয়া ৫টার দিকে কোস্টগার্ড পূর্ব জোনের দুটি চৌকস দল মহেশখালীর কালারমারছড়া ইউনিয়নের মোহাম্মদ শাহ ঘোনা গ্রামে শহীদ তানভীর ছিদ্দিকীর বীর নিবাসে অভিযান চালিয়ে যুবদল নেতা জিয়ার রহমানসহ প্রবাসী মহি উদ্দিনকে আটক করে।

পরে পুলিশের লুট হওয়া একটি পিস্তল, একটি দেশীয় পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন এবং ২২ রাউন্ড গোলাসহ যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান ও তার সঙ্গী মহিউদ্দিনকে আটক করেছে বলে কোস্ট গার্ড
বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি ব্রিফিং দেওয়ার পর রাতে মহেশখালী থানা থেকে প্রবাসী মহি উদ্দিনকে ছেড়ে দাওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি দিয়েছে।