জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে ঘের থেকে মাছ লুটের অভিযোগ

  • Update Time : ০১:৩৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 42

ফেনী সদর উপজেলার কালিদহ ইউনিয়নের গোবিন্দপুর এলাকার একটি মাছের ঘেরে জাল দিয়ে মাছ লুট করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় জামায়াত নেতা আশরাজ্জমান টিপুর বিরুদ্ধে।

আজ রোববার সকালে ফেনী সোনাগাজী সড়কে চালতাতলী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মাছ লুটের বিষয়ে যুবলীগ নেতা শাহ আলম বলেন, `জামায়াতের নেতা টিপু নামের ঐ ব্যক্তি জোর করে আমার ফিশারিজে দিনে দুপুরে জাল দিয়ে মাছ লুট করে নিয়ে যায়। মাছ লুটকারীর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। সে ইতিপূর্বে গোবিন্দপুর স্কুলের ক্যান্টিনে জোর করে দখল করে তালা লাগিয়েছে। এখন ভাড়া দেওয়ার সাইনবোর্ড দিয়েছে।’

এবিষয়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতা আশরাজ্জমান টিপু ফিশারিজের জাল দিয়ে মাছ নেওয়া বিষয়ে স্বীকার করে বলেন, ‘এটা আমাদের পৈত্রিক সম্পত্তি, এতদিন অন্যরা দখল করে খেয়েছে। এখন সুযোগ এসেছে আমাদের জায়গা বুঝে নেওয়ার। তাই জাল দিয়ে মাছ ধরেছি।’

এবিষয়ে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুফতি আবদুল হান্নান জানান, জামায়াত কোন অপরাধকে ছাড় দেয় না। সংগঠনে হাজার হাজার নেতাকর্মী রয়েছে। কারো ব্যক্তি অপরাধের দায় সংগঠন বহন করবে না। এদের মধ্যে কেউ কোন ধরনের অপরাধ করে থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্রঃ ইনডিপেনডেন্ট টিভি

Please Share This Post in Your Social Media


জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে ঘের থেকে মাছ লুটের অভিযোগ

Update Time : ০১:৩৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফেনী সদর উপজেলার কালিদহ ইউনিয়নের গোবিন্দপুর এলাকার একটি মাছের ঘেরে জাল দিয়ে মাছ লুট করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় জামায়াত নেতা আশরাজ্জমান টিপুর বিরুদ্ধে।

আজ রোববার সকালে ফেনী সোনাগাজী সড়কে চালতাতলী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মাছ লুটের বিষয়ে যুবলীগ নেতা শাহ আলম বলেন, `জামায়াতের নেতা টিপু নামের ঐ ব্যক্তি জোর করে আমার ফিশারিজে দিনে দুপুরে জাল দিয়ে মাছ লুট করে নিয়ে যায়। মাছ লুটকারীর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। সে ইতিপূর্বে গোবিন্দপুর স্কুলের ক্যান্টিনে জোর করে দখল করে তালা লাগিয়েছে। এখন ভাড়া দেওয়ার সাইনবোর্ড দিয়েছে।’

এবিষয়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতা আশরাজ্জমান টিপু ফিশারিজের জাল দিয়ে মাছ নেওয়া বিষয়ে স্বীকার করে বলেন, ‘এটা আমাদের পৈত্রিক সম্পত্তি, এতদিন অন্যরা দখল করে খেয়েছে। এখন সুযোগ এসেছে আমাদের জায়গা বুঝে নেওয়ার। তাই জাল দিয়ে মাছ ধরেছি।’

এবিষয়ে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুফতি আবদুল হান্নান জানান, জামায়াত কোন অপরাধকে ছাড় দেয় না। সংগঠনে হাজার হাজার নেতাকর্মী রয়েছে। কারো ব্যক্তি অপরাধের দায় সংগঠন বহন করবে না। এদের মধ্যে কেউ কোন ধরনের অপরাধ করে থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্রঃ ইনডিপেনডেন্ট টিভি