জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড দেবেন সজীব ওয়াজেদ জয়
- Update Time : ১০:০২:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৩
- / 136
নিজস্ব প্রতিবেদক:
তরুণ স্বপ্নদর্শীদের ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টার স্বীকৃতি দিতেই আয়োজন করা হয় জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ২০২৩। মানবিক কাজ এবং সমাজে অবদানের জন্য বাংলাদেশের সেরা যুব সংগঠনগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়া হয় এ পুরস্কারের মাধ্যমে।
শনিবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা এবং সিআরআই চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয় বিজয়ীদের মধ্যে এ পুরস্কার বিতরণ করবেন। সাভারের শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
এবারের অনুষ্ঠানটি প্রিন্ট, ডিজিটাল মিডিয়াসহ ফেসবুক পেজে সম্প্রচারের পাশাপাশি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতেও সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। আওয়ামী লীগের গবেষণা শাখা সিআরআই তাদের ফেসবুক পেজে অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করবে। সারা দেশের ৭৫০টিরও বেশি সংগঠনের আবেদনের মধ্য থেকে এবার ৬ ক্যাটাগরিতে এ পুরস্কার দেওয়া হবে।
‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে ধারণ করে এ পুরস্কারটি তরুণদের মধ্যে এক স্বপ্ন বীজ বপন করে। তারুণ্যের বৃহত্তম প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলা ২০১৫ সাল থেকে এ আয়োজন করে আসছে। এর আগের ছয় আসরে ১৪৫ তরুণদের নেতৃত্বাধীন সংগঠনকে সম্মানিত করা হয়েছে এ অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের সামনে তুলে ধরা হয়েছে তাদের সাফল্যের গল্প।
এ বছর ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের সংগঠনগুলোকে ৬টি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হবে। ক্যাটাগরিগুলো হলো দক্ষতা ও কর্মসংস্থান, শিল্প ও সংস্কৃতি, সম্প্রদায়ের সুস্থতা, সামাজিক অন্তর্ভুক্তি, জলবায়ু এবং পরিবেশ উদ্ভাবন এবং যোগাযোগ। এ ক্যাটেগরির আওতাভুক্ত সংগঠনগুলো নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু অধিকার, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ক্ষমতায়ন, পিছিয়ে পড়া মানুষের ক্ষমতায়ন, কর্মসংস্থান ও উদ্ভাবন, সৃজনশীলতা ও বিনোদন, জ্ঞান ও সক্ষমতা বিকাশ, অতিদরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন, স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক-সাংস্কৃতিক উদ্যোগ, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জরুরি সেবা দান কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত রয়েছে।
পুরস্কার পাওয়া সংগঠনগুলো ছাড়াও ৩০০টির বেশি সংগঠন নিয়ে ইয়াং বাংলা বর্তমানে তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে। এছাড়াও ইয়াং বাংলার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ৫০ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবক ও ৩ লাখের বেশি সদস্য। ২০২২ সালের মে মাসে ইয়াং বাংলার সদস্য হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।