সৌদিতে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে মৃত্যুদণ্ড

  • Update Time : ১২:৩০:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / 154

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ 

সৌদি আরবে অস্বাভাবিক হারে মৃত্যুদণ্ড বেড়ে যাবার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে দুইটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো। সে সঙ্গে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতনের মতো ঘটনাও বেড়েছে।

এই সংগঠনগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগের আবদুল্লা বিন আবদুল আজিজ আল সৌদের তুলনায় মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে পশ্চিম এশিয়ার বৃহত্তম দেশটিতে।

২০১৫ সালের আবদুল্লার প্রয়াণের পর তাঁর সৎ ভাই সলমন বিন আবদুল আজিজ বাদশাহ হন। পরে তিনি সব ক্ষমতা যুবরাজ সালমানের হাতে তুলে দেন।

মানবাধিকার সংগঠন ‘রিপ্রাইভ’ এবং ‘দ্য ইউরোপিয়ান সৌদি অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটস’-এর সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সৌদিতে মৃত্যদণ্ডের পরিসংখ্যান।

দুটো প্রতিবেদনক বলছে, ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সময়ে সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার গড় হার ছিলো ৭০ দশমিক আট শতাংশ।

কিন্ত, ২০১৫ সালে যুবরাজ সালমান সৌদি আরবের সুলতান হওয়ার পর ওই বছর এই হার বেড়ে হয়েছে ১২৯.৫ শতাংশ। যাকে রীতিমতো ভয়ংকর বলছেন মানবাধিকারকর্মীরা।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


সৌদিতে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে মৃত্যুদণ্ড

Update Time : ১২:৩০:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ 

সৌদি আরবে অস্বাভাবিক হারে মৃত্যুদণ্ড বেড়ে যাবার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে দুইটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো। সে সঙ্গে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতনের মতো ঘটনাও বেড়েছে।

এই সংগঠনগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগের আবদুল্লা বিন আবদুল আজিজ আল সৌদের তুলনায় মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে পশ্চিম এশিয়ার বৃহত্তম দেশটিতে।

২০১৫ সালের আবদুল্লার প্রয়াণের পর তাঁর সৎ ভাই সলমন বিন আবদুল আজিজ বাদশাহ হন। পরে তিনি সব ক্ষমতা যুবরাজ সালমানের হাতে তুলে দেন।

মানবাধিকার সংগঠন ‘রিপ্রাইভ’ এবং ‘দ্য ইউরোপিয়ান সৌদি অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটস’-এর সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সৌদিতে মৃত্যদণ্ডের পরিসংখ্যান।

দুটো প্রতিবেদনক বলছে, ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সময়ে সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার গড় হার ছিলো ৭০ দশমিক আট শতাংশ।

কিন্ত, ২০১৫ সালে যুবরাজ সালমান সৌদি আরবের সুলতান হওয়ার পর ওই বছর এই হার বেড়ে হয়েছে ১২৯.৫ শতাংশ। যাকে রীতিমতো ভয়ংকর বলছেন মানবাধিকারকর্মীরা।