জেলহত্যা দিবসে কুবি ছাত্রলীগের শ্রদ্ধা

  • Update Time : ০৮:৩৩:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩
  • / 121

কুবি প্রতিনিধি

জাতীয় জেলহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে শোক র‍্যালি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) শাখা ছাত্রলীগের দুটি পক্ষ । শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় কর্মসূচি পালন করা হয়।

এসময় শাখা ছাত্রলীগের পদ প্রত্যাশী মেসবাহুল আলম শান্ত এবং ইসরাত জাহান জেরিনের নেতৃত্বে ইমাম হোসেন মাসুমসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা একটি পক্ষে উপস্থিত ছিলেন। র‍্যালি ও পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সংক্ষিপ্ত শোক সভা করেন।

অন্যদিকে আরেক পদপ্রার্থী মমিন শুভ, নূরউদ্দিন হোসাইনের নেতৃত্বে অন্যান্য নেতা-কর্মীরা পৃথকভাবে র‍্যালি ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।

এসময় নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী হলের সভাপতি ইসরাত জাহান জেরিন বলেন, ‘আজকের দিনটি জাতিগতভাবে শোকের দিন। স্বাধীনতা বিরোধী ও বিএনপি-জামায়াতের রক্ত যাদের শরীরে বইয়ে বেড়াচ্ছে তাদের বংশধরেরা বাংলার সন্ত্রাস- নৈরাজ্য চালাচ্ছে। তারা ১৯৭৫ সালের আজকের এই দিনে জাতীয় চার নেতাকে জেলখানায় নির্মমভাবে হত্যা করে জাতিকে নেতৃত্ব শূন্য করার একটা প্রচেষ্টা করেছিল। ভবিষ্যতে স্বাধীন বাংলার বুকে এমন পাশবিক নির্যাতন চালাতে না পারে সেজন্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সোচ্চার ছিল, সোচ্চার আছে এবং থাকবে’।

ইমাম হোসেন মাসুম বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মাধ্যমে আগেই বাংলাদেশকে হত্যা করে ফেলেছে। এরপর ৩ নভেম্বর যারা আমাদের আশার বাতি ছিল জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছিল ঘাতকরা। আমরা সেই ঘাতকদের জানিয়ে দিতে চাই আমরা একাত্তরেও ছাড়ি নাই এখনো ছাড়বো না। এই ঘাতক দালালের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সবসময় সোচ্চার আছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


জেলহত্যা দিবসে কুবি ছাত্রলীগের শ্রদ্ধা

Update Time : ০৮:৩৩:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩

কুবি প্রতিনিধি

জাতীয় জেলহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে শোক র‍্যালি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) শাখা ছাত্রলীগের দুটি পক্ষ । শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় কর্মসূচি পালন করা হয়।

এসময় শাখা ছাত্রলীগের পদ প্রত্যাশী মেসবাহুল আলম শান্ত এবং ইসরাত জাহান জেরিনের নেতৃত্বে ইমাম হোসেন মাসুমসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা একটি পক্ষে উপস্থিত ছিলেন। র‍্যালি ও পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সংক্ষিপ্ত শোক সভা করেন।

অন্যদিকে আরেক পদপ্রার্থী মমিন শুভ, নূরউদ্দিন হোসাইনের নেতৃত্বে অন্যান্য নেতা-কর্মীরা পৃথকভাবে র‍্যালি ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।

এসময় নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী হলের সভাপতি ইসরাত জাহান জেরিন বলেন, ‘আজকের দিনটি জাতিগতভাবে শোকের দিন। স্বাধীনতা বিরোধী ও বিএনপি-জামায়াতের রক্ত যাদের শরীরে বইয়ে বেড়াচ্ছে তাদের বংশধরেরা বাংলার সন্ত্রাস- নৈরাজ্য চালাচ্ছে। তারা ১৯৭৫ সালের আজকের এই দিনে জাতীয় চার নেতাকে জেলখানায় নির্মমভাবে হত্যা করে জাতিকে নেতৃত্ব শূন্য করার একটা প্রচেষ্টা করেছিল। ভবিষ্যতে স্বাধীন বাংলার বুকে এমন পাশবিক নির্যাতন চালাতে না পারে সেজন্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সোচ্চার ছিল, সোচ্চার আছে এবং থাকবে’।

ইমাম হোসেন মাসুম বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মাধ্যমে আগেই বাংলাদেশকে হত্যা করে ফেলেছে। এরপর ৩ নভেম্বর যারা আমাদের আশার বাতি ছিল জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছিল ঘাতকরা। আমরা সেই ঘাতকদের জানিয়ে দিতে চাই আমরা একাত্তরেও ছাড়ি নাই এখনো ছাড়বো না। এই ঘাতক দালালের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সবসময় সোচ্চার আছে।