আরও এক শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে মেসির মায়ামি

  • Update Time : ০২:৪৯:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৩
  • / 114

স্পোর্টস ডেস্ক

এলএমটেনের জোড়া অ্যাসিস্টে, হারের শঙ্কা পেছনে ফেলে ইন্টার মায়ামির জয়। ইউএস ওপেন কাপের সেমিফাইনালে সিনসিনাটিকে টাইব্রেকারে ৫-৪ গোলে হারিয়ে আরও এক শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামি।

মেসি এলেন… বদলে দিলেন সব। হারের ঘেরাটোপে আটকে থাকা দলটা পেয়ে গেলো জাদুর কাঠি। জেতালেন লিগ শিরোপা, এবার মেসির সামনে ইউএস ওপেন কাপ শিরোপার হাতছানি। সেমিতে সিনসিনাটিকে পেনাল্টি শ্যুট আউটে ৫-৪ গোলে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাক ফাইনাল।

শুরুতে পিছিয়ে মায়ামি। বল দখলে এগিয়ে থেকেও স্কোরশিট জিরো। উল্টো ফার্স্ট হাফেই দুই গোল হজম। ১৮ মিনিটের পর ৫৩ মিনিটে মায়ামির জালে জোড়া আঘাত।

সেকেন্ড হাফে অ্যাটাকের ধার বাড়ে ইন্টার মায়ামির। গোল সন্ধানী মায়ামির ত্রাতা হয়ে আসেন লিওনেল মেসি। ৬৮ মিনিটে মাঠের লেফট সাইড থেকে ফ্রিক কিক পায় মায়ামি। মেসির ফ্রি কিক টা আচড়ে পড়ে ইকুয়েডর ফরোয়ার্ড কাম্পানার মাথায়। হেড করেই গোল।

হারের শঙ্কা তখনও কাটেনি। শেষ মিনিটের বাঁশি বাজবে বলে… এই বুঝি ফাইনালের স্বপ্নটা চোখ বুজলো। তবে না! তখনও বাকি নাম্বার টেনের খেল। আবারও বাঁ প্রান্ত থেকে মেসির ক্রস। এবারও ভুল করলেন না মায়ামি ফরোয়ার্ড কাম্পানা। সমতায় ফিরেই স্বস্তি।

ইকুয়েশন থাকায় অ্যাকশন বাড়লো আরও ৩০ মিনিট। যেখানে প্রথমেই মায়ামির লক্ষ্যভেদ। এবার গোলদাতা জোসেফ মার্তিনেজ। তবে এর কিছুক্ষণ পরেই সিনসিনাটির অ্যাটাক। আবারও সমতা।

ম্যাচের ফলাফল আনতে শেষমেশ টাইব্রেকারে গড়ায় ম্যাচ। যেখানটায় ৫-৪ গোলের ব্যবধানে জিতে আরও এক ফাইনালের ময়দানে এলএমটেন বাহিনী।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


আরও এক শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে মেসির মায়ামি

Update Time : ০২:৪৯:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক

এলএমটেনের জোড়া অ্যাসিস্টে, হারের শঙ্কা পেছনে ফেলে ইন্টার মায়ামির জয়। ইউএস ওপেন কাপের সেমিফাইনালে সিনসিনাটিকে টাইব্রেকারে ৫-৪ গোলে হারিয়ে আরও এক শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামি।

মেসি এলেন… বদলে দিলেন সব। হারের ঘেরাটোপে আটকে থাকা দলটা পেয়ে গেলো জাদুর কাঠি। জেতালেন লিগ শিরোপা, এবার মেসির সামনে ইউএস ওপেন কাপ শিরোপার হাতছানি। সেমিতে সিনসিনাটিকে পেনাল্টি শ্যুট আউটে ৫-৪ গোলে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাক ফাইনাল।

শুরুতে পিছিয়ে মায়ামি। বল দখলে এগিয়ে থেকেও স্কোরশিট জিরো। উল্টো ফার্স্ট হাফেই দুই গোল হজম। ১৮ মিনিটের পর ৫৩ মিনিটে মায়ামির জালে জোড়া আঘাত।

সেকেন্ড হাফে অ্যাটাকের ধার বাড়ে ইন্টার মায়ামির। গোল সন্ধানী মায়ামির ত্রাতা হয়ে আসেন লিওনেল মেসি। ৬৮ মিনিটে মাঠের লেফট সাইড থেকে ফ্রিক কিক পায় মায়ামি। মেসির ফ্রি কিক টা আচড়ে পড়ে ইকুয়েডর ফরোয়ার্ড কাম্পানার মাথায়। হেড করেই গোল।

হারের শঙ্কা তখনও কাটেনি। শেষ মিনিটের বাঁশি বাজবে বলে… এই বুঝি ফাইনালের স্বপ্নটা চোখ বুজলো। তবে না! তখনও বাকি নাম্বার টেনের খেল। আবারও বাঁ প্রান্ত থেকে মেসির ক্রস। এবারও ভুল করলেন না মায়ামি ফরোয়ার্ড কাম্পানা। সমতায় ফিরেই স্বস্তি।

ইকুয়েশন থাকায় অ্যাকশন বাড়লো আরও ৩০ মিনিট। যেখানে প্রথমেই মায়ামির লক্ষ্যভেদ। এবার গোলদাতা জোসেফ মার্তিনেজ। তবে এর কিছুক্ষণ পরেই সিনসিনাটির অ্যাটাক। আবারও সমতা।

ম্যাচের ফলাফল আনতে শেষমেশ টাইব্রেকারে গড়ায় ম্যাচ। যেখানটায় ৫-৪ গোলের ব্যবধানে জিতে আরও এক ফাইনালের ময়দানে এলএমটেন বাহিনী।