ঠাকুরগাঁও জেলার শ্রেষ্ঠ সার্কেল এএসপি রেজাউল হক
- Update Time : ১১:২০:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪
- / 65
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁও জেলা পুলিশের এএসপি সার্কেল (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)মোহাঃ রেজাউল হককে জেলা পুলিশের ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের
ফেব্রুয়ারি মাসের সামগ্রিক কর্ম মূল্যায়নে শ্রেষ্ঠ সার্কেল অফিসার নির্বাচিত করা হয়েছে। তিনি জেলার রাণীশংকৈল-বালিয়াডাঙ্গী থানা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করছেন। আইন-শৃঙ্খলার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স কর্তৃক প্রণীত অভিন্ন মান দন্ডের ভিত্তিতে কৃতিত্বপূর্ণ কর্মকান্ডের জন্য তাকে জেলার শ্রেষ্ঠ সার্কেল অফিসার হিসেবে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।গত বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) জেলা পুলিশের
জেলার আইন শৃংখলার উন্নয়ন পর্যালোচনায় শ্রেষ্ঠ সার্কেল হিসেবে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ঠাকুরগাঁও জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার (পিপিএম-সেবা) উত্তম প্রসাদ পাঠক তাকে বিশেষ সম্মাননা স্মারক হিসেবে ক্রেস্ট প্রদান করেন। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ এবং পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) মোছাঃ লিজা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) মোঃ আসাদুজ্জামানসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। জানা গেছে, মোহাঃ রেজাউল হক ৩৪ তম বিসিএসএ পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) হিসাবে ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ সেপ্টেম্বর রাণীশংকৈল-বালিয়াডাঙ্গী থানায় যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে তিনি রানীশংকৈল-বালিয়াডাঙ্গী এই দুই থানায় চুরি প্রতিরোধ,বর্তমান সমাজের জন্য মারাত্মক ব্যাধি কিশোর গ্যাং উপদ্রব দমন অভিযান, মাদক উদ্ধার, সর্বোচ্চ ওয়ারেন্ট তামিল, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটনসহ বিট পুলিশিংয়ের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মাঝে পুলিশি সেবাকে পৌঁছে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি স্কুল কলেজের
শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় মনোযোগী, মাদকের কুফল ও এটিতে আসক্ত না হওয়াসহ বিভিন্ন দিক নিদর্শনামূলক প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। এ ব্যাপারে পুলিশ কর্মকর্তা মো. রেজাউল হক বলেন,
এ সার্কেলে আমার যোগদানের প্রায় ছয় মাস হচ্ছে। যোগদানের পর এ সার্কেলের অধীনস্থ হত্যা মামলা, বিভিন্ন মামলার আসল রহস্য উদ্ঘাটনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলা নিষ্পত্তি করতে পেরেছি এবং বিভিন্নভাবে মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছি। আগামীতেও আমার পক্ষ থেকে এ সেবা অব্যাহত রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাবো ইনশাল্লাহ। এজন্য পুলিশিং সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা ও দোয়া চেয়েছেন।