ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক আট লেনে উন্নীত হচ্ছে

  • Update Time : ০৭:৫৪:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / 62

মিরসরাই(চট্টগ্রাম)প্রতিনিধিঃ

আট লেনে উন্নীত হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। এ লক্ষ্যে আগামী মার্চ মাসে সমীক্ষা শুরু হবে। ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত ২৩১ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মহাসড়কটি আট লেন করতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩ হাজার কোটি টাকা। পাশাপাশি মহাসড়কের উভয় পাশে সার্ভিস লেনও নির্মাণ করা হবে।
সূত্র জানায়, দেশের লাইফলাইন হিসেবে খ্যাত এ মহাসড়কে গাড়ির চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান অবস্থায় ধারণক্ষমতার বেশি যানবাহন চলাচল করছে এ মহাসড়ক দিয়ে। এতে যানজটসহ নানামুখী সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় আট লেনে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
জানা গেছে, এর আগে ২০১৩ সালে এক্সপ্রেসওয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। কিন্তু নানা কারণে গত বছর প্রকল্পটি বাতিল করা হয়। এর পরই আট লেনে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে ঋণ চাওয়া হচ্ছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। বাকি টাকা সরকার জোগান দেবে। ২০২৪ সালে শুরু হয়ে ২০২৯ সালে সড়ক প্রশস্তের কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ)।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক আট লেনে উন্নীত হচ্ছে

Update Time : ০৭:৫৪:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

মিরসরাই(চট্টগ্রাম)প্রতিনিধিঃ

আট লেনে উন্নীত হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। এ লক্ষ্যে আগামী মার্চ মাসে সমীক্ষা শুরু হবে। ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত ২৩১ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মহাসড়কটি আট লেন করতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩ হাজার কোটি টাকা। পাশাপাশি মহাসড়কের উভয় পাশে সার্ভিস লেনও নির্মাণ করা হবে।
সূত্র জানায়, দেশের লাইফলাইন হিসেবে খ্যাত এ মহাসড়কে গাড়ির চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান অবস্থায় ধারণক্ষমতার বেশি যানবাহন চলাচল করছে এ মহাসড়ক দিয়ে। এতে যানজটসহ নানামুখী সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় আট লেনে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
জানা গেছে, এর আগে ২০১৩ সালে এক্সপ্রেসওয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। কিন্তু নানা কারণে গত বছর প্রকল্পটি বাতিল করা হয়। এর পরই আট লেনে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে ঋণ চাওয়া হচ্ছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। বাকি টাকা সরকার জোগান দেবে। ২০২৪ সালে শুরু হয়ে ২০২৯ সালে সড়ক প্রশস্তের কাজ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ)।