খুরুশকুল ব্রীজের যানজট যেন এখন নিত্যদিনের সঙ্গী!

  • Update Time : ১০:৫৫:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / 298

অন্তর দে বিশাল, কক্সবাজার:

কক্সবাজার – খুরুশকুল ব্রীজের প্রবেশমুখে যানজট যেন এখন খুরুশকুলবাসীর নিত্য দিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে। এ সকাল-সন্ধ্যা যানজট থাকার কারণে যাত্রীদের যেন ভোগান্তির শেষ নেই। অপেক্ষা করতে হচ্ছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। যেখানে খুরুশকুল থেকে কক্সবাজার শহরের যেতে সময় লাগার কথা ১০ মিনিট, সেখানে যেতে সময় লাগছে ১ থেকে ২ ঘণ্টা।

খুরুশকুল ব্রীজের মুখের এ দীর্ঘ যানযটের প্রধান কারণ হিসেবে জানা গেছে, খুরুশকুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়ন প্রকল্পের নির্মাণ কাজ, কৃষি জমিতে বাউন্ডারি সেইসাথে অধিক হারে পাকা বাড়ি নির্মানের ফলে দিন নেই রাত নেই যখন ইচ্ছে মাঝারি ও বড় আকারের ট্রাকে করে ইট ও বালি পরিবহন করা হচ্ছে নড়বড়ে ব্রীজের উপর দিয়ে।
মাল বোঝাই গাড়ী কক্সবাজার থেকে খুরুশকুল ব্রীজের মুখে প্রবেশ করলে অপর প্রান্ত খুরুশকুল থেকে কক্সবাজার শহরে প্রবেশ মুখে ছোট বড় মাঝারি যেকোনো গাড়ী উঠলে যেন সৃষ্টি হয়ে যায় দীর্ঘ যানজটের।

নিত্য দিনের এ যানজটের কারণে স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী থেকে শুরু করে সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে। শুধু খুরুশকুলবাসীকে যেন নয় কক্সবাজার সদরের আরো ১০টি ইউনিয়নের মানুষকে পোহাতে হচ্ছে এই অসহনীয় পর্যায়ের যানজট।

সাধারণ যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাঝারি ও বড় যেকোনো গাড়ী এক প্রান্তে প্রবেশ করলে অপর প্রান্তে ছোট গাড়ী চলাচলের মতো অবস্থা থাকে না। যার মধ্যেই ইট ও বালি বোঝাই ট্রাক সবচেয়ে বেশি। তাদের নিদিষ্ট কোন সময় নাই। যখন ইচ্ছে তারা এই নড়বড়ে ব্রীজ দিয়ে গাড়ী চালাচ্ছে।
যেসময় স্কুল-কলেজ, অফিস আদালত ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মানুষ যাওয়া আসা করে ঐ সময় টা বেশি যানজট সৃষ্টি হয়। মাঝারি ও বড় গাড়ী গুলাকে নিদিষ্ট একটি সময় চলাচল করতে দিলে এমন যানজটের দুর্ভোগ পোহাতে হতো না।

পরিবহন ট্রাক চালকরা জানান, ব্রীজের প্রবেশপথ যেমন ছোট, ব্রীজের অবস্থাও তেমন নড়বড়ে।
একটি গাড়ী উঠলে অন্য কোন গাড়ী উঠার মত অবস্থা আসলে থাকে না। যার কারণে এই দীর্ঘ যানজট।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, কক্সবাজার শহর থেকে খুরুশকুল ব্রীজের প্রবেশমুখে রয়েছে বড় কোন গাড়ী না উঠার বেরিগেড। মাঝারি মানের কোন গাড়ী উঠলে খুরুশকুল থেকে শহরে প্রবেশ করতে যাওয়া সকল গাড়ীকে ব্রীজে উঠে অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময় ধরে। যদি কোন গাড়ী ব্রীজের উপর উঠে পরে তাহলে সৃষ্টি হয় অসহনীয় যানজট। এছাড়াও ব্রীজের মুখে বা উপর কোন প্রকার যানবাহন বিকল হয়ে পড়লেই সেদিন তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে।

স্হানীয় বাসিন্দারা জানান, খুরুশকুলের ব্রীজ অবস্থা তেমন ভালো না। কোনরকম জোড়াতালি দিয়ে ঠিকে রয়েছে ব্রীজটি। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা কম না।
শহর থেকে যেকোনো ধরনের বড় মাঝারি গাড়ী খুরুশকুলে প্রবেশ করতে হলে অবশ্যই একটি সময় নির্ধারণ করা জরুরি। যাতে করে যানজটে পড়তে না হয় সাধারণ মানুষের। কক্সবাজার শহরে যেমন কোন বড় পরিবহন সকাল ৮ টা থেকে রাত ৮ টা পযর্ন্ত প্রবেশ করতে দেন না কক্সবাজার পৌরসভা ও ট্রাফিক বিভাগ। তেমন আমাদের খুরুশকুলেও করা উচিত হয়ে পড়েছে। ব্রীজের মুখে যানজট কমাতে বিকল্প কিছু ভাবছে না স্হানীায়রা।

কক্সবাজার শহরে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রতিদিনের এ দীর্ঘ যানজটের ফলে প্রতিদিনই তাদেরকে স্কুল ও কলেজে যেতে অতিরিক্ত সময় লাগছে। সময় মত স্কুলে না পৌঁছাতে পারলে তাদেরকে স্যারদের কাছে জবাব দিহি করতে হয়। যেখানে তাদের যেতে সময় লাগতো ১০ মিনিট কিন্তু দীর্ঘ যানযটের ফলে এখন সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা। যানযটের কারণে কখনো শিক্ষার্থীদের স্কুলের ক্লাসের সময় পার হয়ে যায়। এতে করে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় ব্যাপকভাবে খারাপ প্রভাব পড়ছে।

এক চাকরিজীবী জানান, তিনি স্বল্প বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। এ দীর্ঘ যানজটের কারণে তাকে প্রতিদিনই দেরি করে অফিসে পৌঁছাতে হচ্ছে। দীর্ঘ যানজট থাকার কারণে প্রতিদিন তাকে ১ থেকে ২ ঘণ্টা দেরী করে অফিসে যেতে হচ্ছে। দেরি করে অফিসে যাওয়ায় তাকে উপর মহলের কর্মকর্তাদের কাছে জবাবদিহি করতে হয়।

এনিয়ে খুরুশকুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান সিদ্দিকী জানান , সদর উপজেলা আইন শৃঙ্খলা মিটিংয়ে খুরুশকুল ব্রীজের যানজট নিরসনের জন্য ট্রাফিকের ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়েছে। আমরা যথাসাধ্য ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে গ্রাম পুলিশ দিয়ে খুরুশকুলে এসএসসি পরীক্ষা , রাস মহোৎসব চলাকালীন সময়ে যানজট নিরসনের জন্য চেষ্টা করে থাকি। আসলে আমরা বড় ও মাঝারি গাড়ী খুরুশকুলে প্রবেশ করার জন্য সময় নির্ধারণ করলেও অনেকই সেটা মানে না। অবশ্যই সড়ক ও জনপদ বিভাগের সাথে কথা হয়েছে কস্তুরাঘাট হয়ে খুরুশকুল সংযোগ সেতুটির কাজ দ্রুত শেষ হলে এই ব্রীজের কাজ শুরু করবে। আশা করি খুরুশকুলের মানুষ দ্রুত যানজটের ভোগান্তি থেকে মুক্ত হবে।

কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেঃ জাকারিয়া বলেন, আসলে যানজট নিরসনের জন্য ট্রাফিক বিভাগের সাথে যোগাযোগ করাটা ভালো হবে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এটা করার কোন নিয়ম নাই। আমরা অনেক সময় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অবৈধ গাড়ীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতে পারি। কিন্তু যানজট নিরসনে কাজ করার সুযোগ নাই।

জেলা ট্রাফিক বিভাগের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার এমএম রকিবুর রাজার সাথে একাধিকবার মুঠোফোন যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে সংযোগ না পাওয়ায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


খুরুশকুল ব্রীজের যানজট যেন এখন নিত্যদিনের সঙ্গী!

Update Time : ১০:৫৫:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

অন্তর দে বিশাল, কক্সবাজার:

কক্সবাজার – খুরুশকুল ব্রীজের প্রবেশমুখে যানজট যেন এখন খুরুশকুলবাসীর নিত্য দিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে। এ সকাল-সন্ধ্যা যানজট থাকার কারণে যাত্রীদের যেন ভোগান্তির শেষ নেই। অপেক্ষা করতে হচ্ছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। যেখানে খুরুশকুল থেকে কক্সবাজার শহরের যেতে সময় লাগার কথা ১০ মিনিট, সেখানে যেতে সময় লাগছে ১ থেকে ২ ঘণ্টা।

খুরুশকুল ব্রীজের মুখের এ দীর্ঘ যানযটের প্রধান কারণ হিসেবে জানা গেছে, খুরুশকুলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়ন প্রকল্পের নির্মাণ কাজ, কৃষি জমিতে বাউন্ডারি সেইসাথে অধিক হারে পাকা বাড়ি নির্মানের ফলে দিন নেই রাত নেই যখন ইচ্ছে মাঝারি ও বড় আকারের ট্রাকে করে ইট ও বালি পরিবহন করা হচ্ছে নড়বড়ে ব্রীজের উপর দিয়ে।
মাল বোঝাই গাড়ী কক্সবাজার থেকে খুরুশকুল ব্রীজের মুখে প্রবেশ করলে অপর প্রান্ত খুরুশকুল থেকে কক্সবাজার শহরে প্রবেশ মুখে ছোট বড় মাঝারি যেকোনো গাড়ী উঠলে যেন সৃষ্টি হয়ে যায় দীর্ঘ যানজটের।

নিত্য দিনের এ যানজটের কারণে স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী থেকে শুরু করে সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে। শুধু খুরুশকুলবাসীকে যেন নয় কক্সবাজার সদরের আরো ১০টি ইউনিয়নের মানুষকে পোহাতে হচ্ছে এই অসহনীয় পর্যায়ের যানজট।

সাধারণ যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাঝারি ও বড় যেকোনো গাড়ী এক প্রান্তে প্রবেশ করলে অপর প্রান্তে ছোট গাড়ী চলাচলের মতো অবস্থা থাকে না। যার মধ্যেই ইট ও বালি বোঝাই ট্রাক সবচেয়ে বেশি। তাদের নিদিষ্ট কোন সময় নাই। যখন ইচ্ছে তারা এই নড়বড়ে ব্রীজ দিয়ে গাড়ী চালাচ্ছে।
যেসময় স্কুল-কলেজ, অফিস আদালত ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মানুষ যাওয়া আসা করে ঐ সময় টা বেশি যানজট সৃষ্টি হয়। মাঝারি ও বড় গাড়ী গুলাকে নিদিষ্ট একটি সময় চলাচল করতে দিলে এমন যানজটের দুর্ভোগ পোহাতে হতো না।

পরিবহন ট্রাক চালকরা জানান, ব্রীজের প্রবেশপথ যেমন ছোট, ব্রীজের অবস্থাও তেমন নড়বড়ে।
একটি গাড়ী উঠলে অন্য কোন গাড়ী উঠার মত অবস্থা আসলে থাকে না। যার কারণে এই দীর্ঘ যানজট।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, কক্সবাজার শহর থেকে খুরুশকুল ব্রীজের প্রবেশমুখে রয়েছে বড় কোন গাড়ী না উঠার বেরিগেড। মাঝারি মানের কোন গাড়ী উঠলে খুরুশকুল থেকে শহরে প্রবেশ করতে যাওয়া সকল গাড়ীকে ব্রীজে উঠে অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময় ধরে। যদি কোন গাড়ী ব্রীজের উপর উঠে পরে তাহলে সৃষ্টি হয় অসহনীয় যানজট। এছাড়াও ব্রীজের মুখে বা উপর কোন প্রকার যানবাহন বিকল হয়ে পড়লেই সেদিন তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে।

স্হানীয় বাসিন্দারা জানান, খুরুশকুলের ব্রীজ অবস্থা তেমন ভালো না। কোনরকম জোড়াতালি দিয়ে ঠিকে রয়েছে ব্রীজটি। যেকোনো সময় ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা কম না।
শহর থেকে যেকোনো ধরনের বড় মাঝারি গাড়ী খুরুশকুলে প্রবেশ করতে হলে অবশ্যই একটি সময় নির্ধারণ করা জরুরি। যাতে করে যানজটে পড়তে না হয় সাধারণ মানুষের। কক্সবাজার শহরে যেমন কোন বড় পরিবহন সকাল ৮ টা থেকে রাত ৮ টা পযর্ন্ত প্রবেশ করতে দেন না কক্সবাজার পৌরসভা ও ট্রাফিক বিভাগ। তেমন আমাদের খুরুশকুলেও করা উচিত হয়ে পড়েছে। ব্রীজের মুখে যানজট কমাতে বিকল্প কিছু ভাবছে না স্হানীায়রা।

কক্সবাজার শহরে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রতিদিনের এ দীর্ঘ যানজটের ফলে প্রতিদিনই তাদেরকে স্কুল ও কলেজে যেতে অতিরিক্ত সময় লাগছে। সময় মত স্কুলে না পৌঁছাতে পারলে তাদেরকে স্যারদের কাছে জবাব দিহি করতে হয়। যেখানে তাদের যেতে সময় লাগতো ১০ মিনিট কিন্তু দীর্ঘ যানযটের ফলে এখন সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা। যানযটের কারণে কখনো শিক্ষার্থীদের স্কুলের ক্লাসের সময় পার হয়ে যায়। এতে করে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় ব্যাপকভাবে খারাপ প্রভাব পড়ছে।

এক চাকরিজীবী জানান, তিনি স্বল্প বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। এ দীর্ঘ যানজটের কারণে তাকে প্রতিদিনই দেরি করে অফিসে পৌঁছাতে হচ্ছে। দীর্ঘ যানজট থাকার কারণে প্রতিদিন তাকে ১ থেকে ২ ঘণ্টা দেরী করে অফিসে যেতে হচ্ছে। দেরি করে অফিসে যাওয়ায় তাকে উপর মহলের কর্মকর্তাদের কাছে জবাবদিহি করতে হয়।

এনিয়ে খুরুশকুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান সিদ্দিকী জানান , সদর উপজেলা আইন শৃঙ্খলা মিটিংয়ে খুরুশকুল ব্রীজের যানজট নিরসনের জন্য ট্রাফিকের ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়েছে। আমরা যথাসাধ্য ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে গ্রাম পুলিশ দিয়ে খুরুশকুলে এসএসসি পরীক্ষা , রাস মহোৎসব চলাকালীন সময়ে যানজট নিরসনের জন্য চেষ্টা করে থাকি। আসলে আমরা বড় ও মাঝারি গাড়ী খুরুশকুলে প্রবেশ করার জন্য সময় নির্ধারণ করলেও অনেকই সেটা মানে না। অবশ্যই সড়ক ও জনপদ বিভাগের সাথে কথা হয়েছে কস্তুরাঘাট হয়ে খুরুশকুল সংযোগ সেতুটির কাজ দ্রুত শেষ হলে এই ব্রীজের কাজ শুরু করবে। আশা করি খুরুশকুলের মানুষ দ্রুত যানজটের ভোগান্তি থেকে মুক্ত হবে।

কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেঃ জাকারিয়া বলেন, আসলে যানজট নিরসনের জন্য ট্রাফিক বিভাগের সাথে যোগাযোগ করাটা ভালো হবে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এটা করার কোন নিয়ম নাই। আমরা অনেক সময় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অবৈধ গাড়ীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতে পারি। কিন্তু যানজট নিরসনে কাজ করার সুযোগ নাই।

জেলা ট্রাফিক বিভাগের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার এমএম রকিবুর রাজার সাথে একাধিকবার মুঠোফোন যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে সংযোগ না পাওয়ায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।