কুবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস পালিত

  • Update Time : ০৭:৪৬:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / 141

কুবি প্রতিনিধি:

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) অধ্যয়নরত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রকল্যাণ পরিষদ’ এর উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত দিবস পালন করা হয়েছে। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) বৃক্ষরোপন, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের মাধ্যমে এ দিবসটি উদযাপন করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রকল্যাণ পরিষদ এর সভাপতি রিফাত আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. শরিফ উদ্দীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালমান শামীম খান, সাদেক মিয়া, রিফাত, নওশীন, হাবিবুল্লাহ সহ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান নেতাকর্মীরা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি রিফাত আহমেদ বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের বীরদের আত্মত্যাগ সম্পর্কে তরুণ প্রজন্মকে জানানো ও স্মরণ করতেই আমাদের এই আয়োজন। ভবিষ্যতে এরকম আয়োজন আরো বৃহৎ পরিসরে করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য সবার সামনে তুলে ধরতে হবে।’

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এই দিনে (৮ ডিসেম্বর) মুক্তিযোদ্ধারা কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


কুবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস পালিত

Update Time : ০৭:৪৬:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৩

কুবি প্রতিনিধি:

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) অধ্যয়নরত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রকল্যাণ পরিষদ’ এর উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত দিবস পালন করা হয়েছে। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) বৃক্ষরোপন, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের মাধ্যমে এ দিবসটি উদযাপন করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রকল্যাণ পরিষদ এর সভাপতি রিফাত আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. শরিফ উদ্দীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালমান শামীম খান, সাদেক মিয়া, রিফাত, নওশীন, হাবিবুল্লাহ সহ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান নেতাকর্মীরা।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি রিফাত আহমেদ বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের বীরদের আত্মত্যাগ সম্পর্কে তরুণ প্রজন্মকে জানানো ও স্মরণ করতেই আমাদের এই আয়োজন। ভবিষ্যতে এরকম আয়োজন আরো বৃহৎ পরিসরে করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য সবার সামনে তুলে ধরতে হবে।’

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এই দিনে (৮ ডিসেম্বর) মুক্তিযোদ্ধারা কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে।