বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পেলেন নোবিপ্রবির ১৪ শিক্ষক
- Update Time : ১২:৫৭:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২১
- / 217
এস আহমেদ ফাহিম, নোবিপ্রবিঃ
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) এর ১৪ জন শিক্ষক গবেষণা প্রকল্পের জন্য জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পেয়েছেন।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের “বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মসূচি” খাতের ২০২১-২০২২ অর্থবছরের জন্য তারা নির্বাচিত হয়েছেন।
নোবিপ্রবি থেকে ৭টি বিভাগের মোট ১৪ জন শিক্ষক ৭টি গবেষণা প্রকল্পের অনুদানের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।এদের মধ্যে ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগের ৩ জন,এপ্লাইড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২ জন, বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২ জন,বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকিউলার বায়োলজি বিভাগের ২ জন,কৃষি বিভাগের ২ জন,এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২ জন ও ওশেনোগ্রাফি বিভাগের ১জন নির্বাচিত হয়েছেন।
শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট হতে এসব তথ্য জানা যায়৷ এ বছর ৬৩৮ টি গবেষণা প্রকল্পের অনুদানের জন্য নির্বাচিতদের তালিকাও বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশ করা হয়েছে।
ফেলোশিপ পাওয়া শিক্ষকরা হলেন বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.মো.মুরাদ হোসেন ও প্রভাষক শুভ চন্দ্র দাশ, বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকিউলার বায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.সুবোধ কুমার ও সহকারী অধ্যাপক তাহসিন নাইরোজ,কৃষি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.মেহেদী হাসান রুবেল ও প্রভাষক ড.পিযুষ কান্তি,এপ্লাইড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড.নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর ও সহকারী অধ্যাপক স্নেহাশিস ভৌমিক, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.মোহাম্মদ মহিনুজ্জামান ও সহকারী অধ্যাপক শাহরিয়ার মো.আরিফুর রহমান, ওশেনোগ্রাফি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাজমুস সাকিব খান ও ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.দেবাশিষ সাহা,ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড.শ্যামল কুমার পাল ও সহকারী অধ্যাপক প্রিয়াংকা রাণী মজুমদার।
১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছর থেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ বিষয়ক প্রকল্পের গবেষণার জন্য
বিশেষ গবেষণা অনুদান দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত/গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডক্টরাল পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের এই অনুদান প্রদান করা হয়।প্রতিবছর বায়োলজিক্যাল সায়েন্স, মেডিক্যাল সায়েন্স, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স, ফিজিক্যাল সায়েন্স ও ইন্টার-ডিসিপ্লিনারি গ্রুপসহ ৬টি গ্রুপে গবেষণা অনুদান দেওয়া হয়।