বুধবার বিকেলে আদালতে আত্নসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুল মালেক জানান, রংপুর এলজিইডির ৭ কোটি টাকার দুইটি কাজের টেন্ডারে ঠিকাদার রবিউল আলম সর্বনিম্ন দরদাতা বিবেচিত হবার পরও শতকরা দুই শতাংশ হারে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন ওই দুই প্রকৌশলী।
ঘুষ না দেয়ায় অন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেন তারা। পরে এ নিয়ে ঠিকাদার রবিউল আদালতে অভিযোগ করলে বিচারক মামলাটি দুদককে তদন্তের নির্দেশ দেন।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে প্রকৌশলী আখতার হোসেন ও কাওসার আলমসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোতপত্র দেয়া হয়।