রাবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

  • Update Time : ১২:৩৮:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২১
  • / 171

 

পাপ্পু কুমার,রাজশাহী:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) মোবাসসিরা তাহসিন ইরা নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত অবস্থায় লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে নগরীর মির্জাপুর এলাকায় একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

মোবাসসিরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ২০১৬-১৮ সেশনের তৃতীয় বর্ষের ছিলেন। তার বাড়ি নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক হাসিবুল আলম প্রধান এবং মতিহার থানার এসআই ইমরান হোসেন।

সূত্রে জানা যায়, শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে সর্বশেষ মোবাসসিরার সঙ্গে কথা হয় হোস্টেলের অন্য আবাসিক ছাত্রীদের। তারপর তার সাড়াশব্দ না পেয়ে ও দরজা বন্ধ পেয়ে তারা ডাকাডাকি করে। পরে দরজা ভেঙ্গে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান হোস্টেলের অন্য শিক্ষার্থীরা। পরে পুলিশ ও আইন বিভাগের সভাপতিকে খবর দেয়া হয়।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান মতিহার থানা পুলিশ, আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. হাসিবুল আলম প্রধান, বিভাগের আরেক শিক্ষক অধ্যাপক এম এ হান্নান। পরে ওই ছাত্রীর বাড়িতে খবর দেন তারা।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


রাবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

Update Time : ১২:৩৮:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২১

 

পাপ্পু কুমার,রাজশাহী:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) মোবাসসিরা তাহসিন ইরা নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত অবস্থায় লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে নগরীর মির্জাপুর এলাকায় একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

মোবাসসিরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ২০১৬-১৮ সেশনের তৃতীয় বর্ষের ছিলেন। তার বাড়ি নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক হাসিবুল আলম প্রধান এবং মতিহার থানার এসআই ইমরান হোসেন।

সূত্রে জানা যায়, শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে সর্বশেষ মোবাসসিরার সঙ্গে কথা হয় হোস্টেলের অন্য আবাসিক ছাত্রীদের। তারপর তার সাড়াশব্দ না পেয়ে ও দরজা বন্ধ পেয়ে তারা ডাকাডাকি করে। পরে দরজা ভেঙ্গে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান হোস্টেলের অন্য শিক্ষার্থীরা। পরে পুলিশ ও আইন বিভাগের সভাপতিকে খবর দেয়া হয়।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান মতিহার থানা পুলিশ, আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. হাসিবুল আলম প্রধান, বিভাগের আরেক শিক্ষক অধ্যাপক এম এ হান্নান। পরে ওই ছাত্রীর বাড়িতে খবর দেন তারা।