চসিক নির্বাচন: হাতপাখার মেয়র প্রার্থীর নির্বাচন বর্জন

  • Update Time : ০৪:২৫:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১
  • / 131

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হামলা, কেন্দ্রে ভোটার ও এজেন্টে প্রবেশ করতে না দেয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের (হাতপাখা)মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম।

তিনি রিটার্নিং কর্মকতা হাসানুজ্জামানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ দেয়াসহ নির্বাচন বর্জন ও পুনঃনির্বাচনের দাবিপত্র জমা দেন।

বুধবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জনানো হয়, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম সকাল ৯টার দিকে পাহাড়তলী রেলওয়ে হাসপাতাল কলোনি কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় সরকার সমর্থকদের হামলার শিকার হন। এরপর নগরের ২৫, ৩৯, ২৮, ২৯, ১৩, ১৪, ১২ নং ওয়ার্ডসহ সিটির সব কেন্দ্র থেকে হাত পাখার এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়। শুধু তাদের বের করে দিয়েই ক্ষ্যান্ত হয়নি, যারা কেন্দ্রে প্রবেশ করেছিলেন তাদের ভোট দিতেও দেয়া হয়নি।

এ অবস্থায় ভোট কারচুপি ও নেতাকর্মীদের মারধরের প্রতিবাদে তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ও পুনঃনির্বাচনের দাবি জানান।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


চসিক নির্বাচন: হাতপাখার মেয়র প্রার্থীর নির্বাচন বর্জন

Update Time : ০৪:২৫:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হামলা, কেন্দ্রে ভোটার ও এজেন্টে প্রবেশ করতে না দেয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের (হাতপাখা)মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম।

তিনি রিটার্নিং কর্মকতা হাসানুজ্জামানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ দেয়াসহ নির্বাচন বর্জন ও পুনঃনির্বাচনের দাবিপত্র জমা দেন।

বুধবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জনানো হয়, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম সকাল ৯টার দিকে পাহাড়তলী রেলওয়ে হাসপাতাল কলোনি কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় সরকার সমর্থকদের হামলার শিকার হন। এরপর নগরের ২৫, ৩৯, ২৮, ২৯, ১৩, ১৪, ১২ নং ওয়ার্ডসহ সিটির সব কেন্দ্র থেকে হাত পাখার এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়। শুধু তাদের বের করে দিয়েই ক্ষ্যান্ত হয়নি, যারা কেন্দ্রে প্রবেশ করেছিলেন তাদের ভোট দিতেও দেয়া হয়নি।

এ অবস্থায় ভোট কারচুপি ও নেতাকর্মীদের মারধরের প্রতিবাদে তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন ও পুনঃনির্বাচনের দাবি জানান।