এখন পর্যন্ত কোনো হাজি করোনা আক্রান্ত হননি

  • Update Time : ০৫:০১:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ অগাস্ট ২০২০
  • / 165

 

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

শেষ হয়েছে পবিত্র হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা বা কার্যক্রম। ভালো খবর হচ্ছে এখনও পর্যন্ত কোনো হাজি করোনায় সংক্রমিত হননি।
গতকাল  স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের সহকারী মন্ত্রী ডা. মুহাম্মদ আল-আবদালি জানান, হাজিদের করোনায় আক্রান্তের কোনো ঘটনা ঘটেনি। জনস্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে এমন রোগেও কেউ সংক্রমিত হননি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লেফটেনেন্ট কর্নেল তালাল আল-শালহুব জানিয়েছেন, হাজিরা আরাফাত ময়দানে দাঁড়ানো থেকে শুরু করে মুজদালিফায় অবস্থান পর্যন্ত সব কিছু নিরাপদে, সুরক্ষিত অবস্থায় এবং প্রশান্তির সঙ্গে সব আনুষ্ঠানিকতা পালন করেছেন।

হজ মন্ত্রীর প্রধান পরিকল্পনা ও নীতি নির্ধারণী বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ওমর আল-মাদ্দাহ জানিয়েছেন, ইদুল আজহার প্রথম দিন সকাল পর্যন্ত হাজিরা মুজদালিফায় অবস্থান করেছিলেন। এর আগের দিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তারা সেখানে পৌঁছে মাগরিক ও ইশার নামাজ একসঙ্গে আদায় করেন। ভোর ৫টায় তারা মুজদালিফা থেকে জামারত ব্রিজে শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করতে যান। এটি শেষ করে হাজিরা মসজিদুল হারামে সকাল ৭টায় তাওয়াফ আল-ইফাদাহ করতে প্রবেশ করেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


এখন পর্যন্ত কোনো হাজি করোনা আক্রান্ত হননি

Update Time : ০৫:০১:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ অগাস্ট ২০২০

 

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

শেষ হয়েছে পবিত্র হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা বা কার্যক্রম। ভালো খবর হচ্ছে এখনও পর্যন্ত কোনো হাজি করোনায় সংক্রমিত হননি।
গতকাল  স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের সহকারী মন্ত্রী ডা. মুহাম্মদ আল-আবদালি জানান, হাজিদের করোনায় আক্রান্তের কোনো ঘটনা ঘটেনি। জনস্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে এমন রোগেও কেউ সংক্রমিত হননি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লেফটেনেন্ট কর্নেল তালাল আল-শালহুব জানিয়েছেন, হাজিরা আরাফাত ময়দানে দাঁড়ানো থেকে শুরু করে মুজদালিফায় অবস্থান পর্যন্ত সব কিছু নিরাপদে, সুরক্ষিত অবস্থায় এবং প্রশান্তির সঙ্গে সব আনুষ্ঠানিকতা পালন করেছেন।

হজ মন্ত্রীর প্রধান পরিকল্পনা ও নীতি নির্ধারণী বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ওমর আল-মাদ্দাহ জানিয়েছেন, ইদুল আজহার প্রথম দিন সকাল পর্যন্ত হাজিরা মুজদালিফায় অবস্থান করেছিলেন। এর আগের দিন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তারা সেখানে পৌঁছে মাগরিক ও ইশার নামাজ একসঙ্গে আদায় করেন। ভোর ৫টায় তারা মুজদালিফা থেকে জামারত ব্রিজে শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করতে যান। এটি শেষ করে হাজিরা মসজিদুল হারামে সকাল ৭টায় তাওয়াফ আল-ইফাদাহ করতে প্রবেশ করেন।