ফেলে আসা সেই দিনগুলো
- Update Time : ১১:৫৫:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই ২০২০
- / 194
ফেলে আসা সেই দিনগুলো লেখকঃনীল অভ্র আনন্দ এখন না আর দেখিতে পারি প্রিয়তমা প্রেয়সী নীলাদ্রির চাঁদ মুখখানি তোমাকে একটা নজর দেখিবার জন্য আমি বার বার ছুটে যেতাম ঐ ছোট্ট বাগানের কতোগুলা চিরচেনা বকুল বৃক্ষের নিচে।
প্রিয়তমা নীলাদ্রি যখনি তুমি আমার কথ্য শুনিতে পেতে তার এক মূহুর্ত থাকিতে পারিতে নাহ তোমার গৃহে আমার কন্ঠ শুনিয়া পাগলের মতো ছুটে আসতে যেকোনো একটা মিছা বাহানায় তোমার ঐ অজস্রী মায়াবী বাকা ঠোটের চিরল দাঁতের হাঁসি। আর ঘরে ফিরে যাওয়ার সময় তোমার মুখ ভেংচি কাটানো দেখে।
নিজেরা অজান্তেই আমার মুখে অনায়াসেই হাসি ফুটে উঠতো আমি তখন ফিরে আসতাম মনে রাশি রাশি আনন্দ নিয়ে এখন আর দেখা হয়না প্রিয়তমা নীলাদ্রি তোমার রোমের জানালার ফাঁক দিয়ে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে আমার আর ঠোটের কোনো একগাধা হাসি যেনো থাকতই প্রেয়সী তোমার মুখে। তা দেখে আমি যেনো নিমিষেই হারিয়ে যেতাম কল্পনায় আর কল্পনায়। প্রিয়তমা নীলাদ্রি তোমাকেই আঁকিয়েছি শতবার।
জানো প্রেয়সী এখন ঠিক আগের জায়গায় প্রতিনিয়ত বসে থাকি মন না চাইলেও তাকিয়ে থাকি তোমার গৃহের সম্মুক্ষে। কিন্তুু কভু নাকি তোমার বদনখানি দেখিতে পারি সময় তো দিব্যি কেটে যায়। কিন্তু তোমার জন্য জমিয়ে রাখা ভালোবাসাটা কাটে না, তুমি তো সেই চিরচেনা গান, যে গানের সূরে আমি নীল আজো আকুল।
প্রিয়তমা নীলাদ্রি তোমার সেই মনোমুগ্ধকর পরিচিত কন্ঠস্বর আজো বাজে আমার কানে। আমি হাজারো কষ্টের প্রাচীরে ঘেরা গৃহে আবদ্ধ থেকে তোমার অপেক্ষায় দিবা-নিশি বসে থাকি বটমূলের নিছে।
লেখকঃ শিক্ষার্থী,মাদারগঞ্জ এ,এইচ,জেড সরকারি কলেজ,জামালপুর।