মশা করোনা ছড়ায় কিনা নিশ্চিত করলেন ইতালির গবেষকরা

  • Update Time : ০১:৪০:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুন ২০২০
  • / 292

বিশ্বের অনেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ব্যস্ত সময় পার করছে করোনা সংক্রামণের দিকগুলোর নিশ্চিত করতে। ইতালির অন্তত ৭টি প্রতিষ্ঠান নিয়োজিত আছে কোভিট ১৯ ভেকসিন আবিস্কার করার কাজে। এছাড়া সবকটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও গবেষণাগারে আছে কোভিট ১৯ এর উপর গবেষণার বিশেষ ব্যবস্থা।

ইতালির কয়েকটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষণায় উঠে আসে যে, করোনা ভাইরাসকে মশা সংক্রামণ ঘটাতে সক্ষম হয় না। গতকাল শুক্রবার ইতালির জাতীয় স্বাস্থ্য ইনিষ্টিটিউট (আইএসএস)এই তথ্য প্রকাশ করে। প্রাণীর স্বাস্থ্য ও নিরাপদ খাদ্য সংস্থা IZSVE ও ISS এর একাধিক গবেষণা দলের যৌথ বিবরণীতে এটা নিশ্চিত হওয়া যায় যে, সব ধরনের মশা কোন রকম করোনা সংক্রামণ করতে পারে না। ভারতীয়, আফ্রিকান, ইউরোপিয় ও আমেরিকান মশা নিয়ে গবেষণা করা হয়। গবেষণাকালীন সময়ে করোনার সংক্রামিত রক্ত মশার শরীরে প্রবেশ করিয়ে তা মশার হুলের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করা হয়। এ ধরনের অনেকগুলি পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া যায় যে মশা করোনা সংক্রামণ করতে পারে না।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যে জানিয়েছেন মশা করোনা ভাইরাস সংক্রামণ করতে পারে না, যা সাস কোভিট ২ এর উপর নির্ভর করে বলা হয়। যদিও ডেঙ্গু, পশ্চিমের নীল জ্বর ও জিকা ভাইরাস মশার মাধ্যমে ছড়াতে পারে। ইতালির বিস্তারিত গবেষণার ফলাফলে এখন করোনা বিস্তারে মশার কোন হাত নেই বলে শতভাগ নিশ্চিত হওয়া গেল।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


মশা করোনা ছড়ায় কিনা নিশ্চিত করলেন ইতালির গবেষকরা

Update Time : ০১:৪০:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুন ২০২০

বিশ্বের অনেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ব্যস্ত সময় পার করছে করোনা সংক্রামণের দিকগুলোর নিশ্চিত করতে। ইতালির অন্তত ৭টি প্রতিষ্ঠান নিয়োজিত আছে কোভিট ১৯ ভেকসিন আবিস্কার করার কাজে। এছাড়া সবকটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও গবেষণাগারে আছে কোভিট ১৯ এর উপর গবেষণার বিশেষ ব্যবস্থা।

ইতালির কয়েকটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষণায় উঠে আসে যে, করোনা ভাইরাসকে মশা সংক্রামণ ঘটাতে সক্ষম হয় না। গতকাল শুক্রবার ইতালির জাতীয় স্বাস্থ্য ইনিষ্টিটিউট (আইএসএস)এই তথ্য প্রকাশ করে। প্রাণীর স্বাস্থ্য ও নিরাপদ খাদ্য সংস্থা IZSVE ও ISS এর একাধিক গবেষণা দলের যৌথ বিবরণীতে এটা নিশ্চিত হওয়া যায় যে, সব ধরনের মশা কোন রকম করোনা সংক্রামণ করতে পারে না। ভারতীয়, আফ্রিকান, ইউরোপিয় ও আমেরিকান মশা নিয়ে গবেষণা করা হয়। গবেষণাকালীন সময়ে করোনার সংক্রামিত রক্ত মশার শরীরে প্রবেশ করিয়ে তা মশার হুলের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করা হয়। এ ধরনের অনেকগুলি পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া যায় যে মশা করোনা সংক্রামণ করতে পারে না।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যে জানিয়েছেন মশা করোনা ভাইরাস সংক্রামণ করতে পারে না, যা সাস কোভিট ২ এর উপর নির্ভর করে বলা হয়। যদিও ডেঙ্গু, পশ্চিমের নীল জ্বর ও জিকা ভাইরাস মশার মাধ্যমে ছড়াতে পারে। ইতালির বিস্তারিত গবেষণার ফলাফলে এখন করোনা বিস্তারে মশার কোন হাত নেই বলে শতভাগ নিশ্চিত হওয়া গেল।