ডোমারে মৌসুমি ফলের সমারোহে বাজার সয়লাব

  • Update Time : ০১:২১:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুন ২০২০
  • / 211

মোসাদ্দেকুর রহমান সাজু, ডোমার (নীলফামারী):

নীলফামারীর ডোমারে নানা জাতের মৌসুমি ফলে ভরে গেছে পৌর এলাকার ফলের বাজার। ডোমার বাজার রেলঘুমটির মোড়ে ছেয়ে গেছে মৌসুমি ফলের দোকান । ক্রেতাদের উপচে পরা ভীড় চোখে পড়ার মতো।

সরেজমিনে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ফল বিক্রেতারা লিচু, নটকো, ডাউয়া, জাম,জামরুল, আনারস, বেল, তেতুল, সফেদা ও বিভিন জাতের আমের ডালা সাজিয়ে বিক্রি করতে দেখা গেছে। ডোমার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব ফল বাজারে আসে। দাম চড়া হলেও ক্রেতারা তাদের সাধ্যেমতো ফল কিনে নিয়ে যাচ্ছে।

ফল বিক্রেতা পশ্চিম বোড়াগাড়ী চান্দিনাপাড়া গ্রামের মৃত মোবারক আলীর ছেলে মমিনুর জানান, আমি দীর্ঘ ৩০ বছর যাবত এই রেলঘুমটির মোড়ে ফলের দোকান করে আসছি। ডোমারে ফলের চাহিদা অনেক বেশী, বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের মৌসুমি ফল এসেছ্ধেসঢ়; এর মধ্যে জাম,জামরুল, ডাউয়া, সফেদা বেল, নটকো ও আনারসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

প্রতি কেজি জাম ১২০ থেকে ১৫০টাকা , জামরুল ৮০থেকে ১০০টাকা , নটকো ৮০ থেকে ১০০টাকা, বেল প্রতি পিচ ৩০টাকা, ডাউয়া প্রতি পিচ ৫০টাকা, আনারস প্রতি পিচ ৫০ টাকা, সফেদা প্রতি পিচ ১০টাকা ও বিভিন্ন জাতের আমের মধ্যে রংপুরের হাড়িভাঙ্গা প্রতি কেজি ৬০টাকা, ল্যাংড়া প্রতি কেজি ৭০টাকা, রাজশাহীর ফজলি ২৫টাকা, হিমসাগর ৬০ থেকে ৮০টাকা, লোকনা ৫০ থেকে ৬০টাকা ও তেতুল প্রতিকেজি ৩০০টাকা।

এ ব্যপারে ডোমার বাজার আড়তদার জসিনয়ার রহমান জানানআমার আরত থেকে প্রতিদিন রাজশাহীর লোকনাথ, ফজলি, ল্যাংড়া ইত্যাদি আম প্রায় ১শত মন বিক্রি করা হয়। আড়তদার রাশেদ ভান্ডার বলেন থেকে ১শ থেকে ১৫০মন আম পাইকাররা কিনে নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার গুলোতে বিক্রি করে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


ডোমারে মৌসুমি ফলের সমারোহে বাজার সয়লাব

Update Time : ০১:২১:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুন ২০২০

মোসাদ্দেকুর রহমান সাজু, ডোমার (নীলফামারী):

নীলফামারীর ডোমারে নানা জাতের মৌসুমি ফলে ভরে গেছে পৌর এলাকার ফলের বাজার। ডোমার বাজার রেলঘুমটির মোড়ে ছেয়ে গেছে মৌসুমি ফলের দোকান । ক্রেতাদের উপচে পরা ভীড় চোখে পড়ার মতো।

সরেজমিনে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ফল বিক্রেতারা লিচু, নটকো, ডাউয়া, জাম,জামরুল, আনারস, বেল, তেতুল, সফেদা ও বিভিন জাতের আমের ডালা সাজিয়ে বিক্রি করতে দেখা গেছে। ডোমার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব ফল বাজারে আসে। দাম চড়া হলেও ক্রেতারা তাদের সাধ্যেমতো ফল কিনে নিয়ে যাচ্ছে।

ফল বিক্রেতা পশ্চিম বোড়াগাড়ী চান্দিনাপাড়া গ্রামের মৃত মোবারক আলীর ছেলে মমিনুর জানান, আমি দীর্ঘ ৩০ বছর যাবত এই রেলঘুমটির মোড়ে ফলের দোকান করে আসছি। ডোমারে ফলের চাহিদা অনেক বেশী, বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের মৌসুমি ফল এসেছ্ধেসঢ়; এর মধ্যে জাম,জামরুল, ডাউয়া, সফেদা বেল, নটকো ও আনারসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

প্রতি কেজি জাম ১২০ থেকে ১৫০টাকা , জামরুল ৮০থেকে ১০০টাকা , নটকো ৮০ থেকে ১০০টাকা, বেল প্রতি পিচ ৩০টাকা, ডাউয়া প্রতি পিচ ৫০টাকা, আনারস প্রতি পিচ ৫০ টাকা, সফেদা প্রতি পিচ ১০টাকা ও বিভিন্ন জাতের আমের মধ্যে রংপুরের হাড়িভাঙ্গা প্রতি কেজি ৬০টাকা, ল্যাংড়া প্রতি কেজি ৭০টাকা, রাজশাহীর ফজলি ২৫টাকা, হিমসাগর ৬০ থেকে ৮০টাকা, লোকনা ৫০ থেকে ৬০টাকা ও তেতুল প্রতিকেজি ৩০০টাকা।

এ ব্যপারে ডোমার বাজার আড়তদার জসিনয়ার রহমান জানানআমার আরত থেকে প্রতিদিন রাজশাহীর লোকনাথ, ফজলি, ল্যাংড়া ইত্যাদি আম প্রায় ১শত মন বিক্রি করা হয়। আড়তদার রাশেদ ভান্ডার বলেন থেকে ১শ থেকে ১৫০মন আম পাইকাররা কিনে নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার গুলোতে বিক্রি করে।