আট মাস পর উৎপাদনে চিটাগাং ফার্টিলাইজার

  • Update Time : ০৩:২৯:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪
  • / 23

দীর্ঘ আট মাস পর পুনরায় উৎপাদন শুরু করেছে চিটাগাং ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (সিইউএফএল)। রোববার দিনগত রাত ১টা থেকে কারখানায় ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু হয়েছে।

জানা গেছে, যান্ত্রিক ত্রুটি ও গ্যাস সংকটের কারণে আট মাস বন্ধ ছিল কারখানার উৎপাদন। এতে দৈনিক ৩ কোটি টাকার ইউরিয়া উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে বলে জানিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ রসায়ন শিল্প সংস্থার (বিসিআইসি) নিয়ন্ত্রণাধীন চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (সিইউএফএল) কারখানা চট্টগ্রামে আনোয়ারার রাঙ্গাদিয়ায় অবস্থিত।

সিইউএফএল সূত্রে জানা গেছে, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গত ৭ ফেব্রুয়ারি সিইউএফএল কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়। কারখানা সচল অবস্থায় হঠাৎ গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় প্লান্টের রিসাইকেল সলিউশন পাম্পে ত্রুটি দেখা দেয়। পরে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রিসাইকেল সলিউশন পাম্পের কাজ সম্পন্ন করা হয়। চলতি মাসের ৩ অক্টোবর থেকে গ্যাস পাওয়া গেলেও যান্ত্রিক প্রক্রিয়া শেষে রোববার রাত থেকে উৎপাদন শুরু হয়।

এর আগে ২০২২ সালের নভেম্বরে গ্যাস সংকট ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কারখানায় দীর্ঘ ১১ মাস ২০ দিন উৎপাদন বন্ধ ছিল। পরে গত বছরের ৫ নভেম্বর পুনরায় কারখানায় উৎপাদন শুরু হয়। ৭ ফেব্রুয়ারি রাত থেকেই আবার কারখানাটি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ব্যাপক সার উৎপাদনে ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


আট মাস পর উৎপাদনে চিটাগাং ফার্টিলাইজার

Update Time : ০৩:২৯:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

দীর্ঘ আট মাস পর পুনরায় উৎপাদন শুরু করেছে চিটাগাং ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (সিইউএফএল)। রোববার দিনগত রাত ১টা থেকে কারখানায় ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু হয়েছে।

জানা গেছে, যান্ত্রিক ত্রুটি ও গ্যাস সংকটের কারণে আট মাস বন্ধ ছিল কারখানার উৎপাদন। এতে দৈনিক ৩ কোটি টাকার ইউরিয়া উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে বলে জানিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ রসায়ন শিল্প সংস্থার (বিসিআইসি) নিয়ন্ত্রণাধীন চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (সিইউএফএল) কারখানা চট্টগ্রামে আনোয়ারার রাঙ্গাদিয়ায় অবস্থিত।

সিইউএফএল সূত্রে জানা গেছে, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গত ৭ ফেব্রুয়ারি সিইউএফএল কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়। কারখানা সচল অবস্থায় হঠাৎ গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় প্লান্টের রিসাইকেল সলিউশন পাম্পে ত্রুটি দেখা দেয়। পরে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রিসাইকেল সলিউশন পাম্পের কাজ সম্পন্ন করা হয়। চলতি মাসের ৩ অক্টোবর থেকে গ্যাস পাওয়া গেলেও যান্ত্রিক প্রক্রিয়া শেষে রোববার রাত থেকে উৎপাদন শুরু হয়।

এর আগে ২০২২ সালের নভেম্বরে গ্যাস সংকট ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কারখানায় দীর্ঘ ১১ মাস ২০ দিন উৎপাদন বন্ধ ছিল। পরে গত বছরের ৫ নভেম্বর পুনরায় কারখানায় উৎপাদন শুরু হয়। ৭ ফেব্রুয়ারি রাত থেকেই আবার কারখানাটি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ব্যাপক সার উৎপাদনে ক্ষতির সম্মুখীন হয়।