ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ আগস্ট লেনদেন শেষে ডিএসইর মূলধন ছিলো ৬ লাখ ৯৫ হাজার ৫৭১ কোটি টাকা। যা গত ৯ অক্টোবরে ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৪১৬ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ বিএসইসি চেয়ারম্যান যোগদানের পর দেশের প্রধান শেয়ারবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বিনিয়োগকারী বান্ধব নন। তার দেড় মাসের মেয়াদে টানা ভুল সিদ্ধান্তে লোকসানে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ব্যাংকখাত উদ্ধারে প্রণোদনা দেয়া হলেও পুঁজিবাজার নিয়ে কোনো কার্যকরী সিদ্ধান্ত সরকার নেয়নি।
শেয়ারবাজারে টানা দরপতন অব্যাহত থাকার কারণে বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তারা বলছেন, মার্কেট বর্তমানে যে পর্যায়ে নিয়েছে সে পর্যায় থেকে মার্কেটকে উত্তোলন করতে হবে। কোন কোম্পানি যদি ডিভিডেন্ড দিতে ব্যর্থ হতো সেই কোম্পানি জেড ক্যাটাগরিতে চলে যেত। কিন্তু বর্তমান চেয়ারম্যান কিছু কোম্পানিকে জেড ক্যাটাগরিতে নিয়ে মার্কেটকে ধ্বংস করে দিয়েছে।
এইদিকে গত সাত কার্যদিবসে ৫০০ কোটি টাকা স্পর্শ করতে পারেনি ডিএসইর লেনদেন। অপরদিকে ডিএসইতে গত কার্যদিবসে ৩৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।