মানুষের কষ্ট বাড়ানোর নতুন সংস্করণ ভারত বিরোধীতা: বাহাউদ্দিন নাছিম

  • Update Time : ০৪:৫১:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
  • / 74

 

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা -৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি এখনো দেশকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র বানানোর অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু ও প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের বিপক্ষে কথা বলে। তারা রাজনৈতিক স্বার্থে আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্ব নষ্ট করে বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থ নষ্ট করতে চায়। দেশের মানুষের কষ্ট বাড়ানোর জন্য বিএনপি জামাত অপরাজনীতির নতুন সংস্করণ হলো ভারত বিরোধীতা। তারা ভারতের পণ্য বর্জনের নামে পন্যমূল্য বাড়ানোর অপচেষ্টা করে দেশের মানুষের স্বার্থের বিরোধিতা করে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের নিত্যপণ্য সামগ্রী আমরা সারা বিশ্ব থেকে আমদানি করি। এটি একটি স্বাভাবিক কার্যক্রম। পণ্যমূল্য যেখানে কম হবে, আমদানি খরচ যেখানে কম পড়বে ব্যবসায়ীরা সেখান থেকে আমদানি করবে। সারা দুনিয়ায় এটি গ্রহণযোগ্য। সে বিষয়ে বিরোধিতা করে পক্ষান্তরে পবিত্র রমজানে আমাদের জিনিসগুলোর দাম যাতে আরো বৃদ্ধি করানো যায়, তার চেষ্টা করছে বিএনপি। তারা অসাধু ব্যবসায়ীদের উসকে দেওয়ার জন্য এসব কর্মকাণ্ড করছে। প্রতিবেশী দেশ থেকে আমদানি করলে আমাদের ব্যয় কম হবে সেটি বর্জনের নামে তারা আমাদের মানুষের স্বার্থের বিপক্ষে কথা বলে। তারা মানুষের কষ্ট বাড়িয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চায়।

নাছিম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে রক্ষা করার জন্য চেষ্টা করেছেন। সেই স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য আমাদের প্রিয় নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা দীর্ঘ ২১ বছর লড়াই সংগ্রাম করেছেন। গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে রক্ষা করার জন্য আমরা তার নেতৃত্বে লড়াই করেছি। এই লড়াই সংগ্রামে কত প্রাণ যে দিতে হয়েছে তার হিসাব করে শেষ করা যাবে না। আমাদের গণতন্ত্রকে আমরা উদ্ধার করতে পারলেও আমাদের সেই স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে রক্ষা করার জন্য এখনো আমাদের সংগ্রাম করে যেতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, যারা মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে মিলে আমাদের দেশের মানুষদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করেছে, সেই হত্যাকারীদের দোসরারা, উত্তরসরিরা এখনো বাংলাদেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিটি মুহূর্তে তাদের স্বার্থ পূরণের জন্য দেশের বিপক্ষে ও দেশের ১৭ কোটি মানুষের বিপক্ষে অপকর্ম ও দুষ্কর্ম করে যাচ্ছে। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার পথকে নষ্ট করাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য। আমাদের স্বাধীনতা বিরোধী সকল অপশক্তিকে প্রতিহত করে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন,যারা দেশে জ্বালাও পোড়াও করছে, অপরাজনীতি করছে, দেশটাকে জল্লাদের উল্লাস মঞ্চ বানাতে চায় সেই অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করা আর রাজনৈতিক নিপীড়ন এক হতে পারে না। অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা যদি রাজনৈতিক নিপীড়ন হয়, তাহলে আইনের শাসন কোনটা সেটি মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের কাছে জানতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আজকের ২৬ শে মার্চে দাড়িয়ে বিএনপি নেতারা যখন খুনি জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক বলতে চায় তখন লজ্জা হয়। তিনি সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। কিন্তু তার অবস্থান কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। মহান মুক্তিযুদ্ধ একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। সেই রাজনৈতিক ধারাবাহিকতায় ৭০ এর নির্বাচনে জয় লাভের পর জনগণের রায় নিয়ে মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়। সেই সরকারের প্রধান ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেই সরকারের মন্ত্রিসভার অধীনেই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো মুক্তি বাহিনী। মুক্তিবাহিনীর প্রধান ছিলেন জেনারেল ওসমানী। সেই মুক্তিবাহিনীতে ১১ টি সেক্টর এর মধ্যে একটি সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন জিয়া। জিয়ার সাথে বঙ্গবন্ধু তো দূরের কথা তার মন্ত্রিসভা, এমনকি জেনারেল ওসমানীরও কোন তুলনা হতে পারে না।

বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ম. আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য নির্মল চ্যার্টাজী, মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শহীদ সেরনিয়াবাত, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি মজিবুর রহমান স্বপন, সালেহ মোহাম্মদ টুটুল, কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি কামরুল হাসান রিপন, সাধারণ সম্পাদক তারিক সাঈদ,কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রচার সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল সায়েম, দপ্তর সম্পাদক আজিজুল হক আজিজ, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক কে এম মনোয়ারুল ইসলাম বিপুল সহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের অন্তর্গত থানা ওয়ার্ডের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী।

Please Share This Post in Your Social Media


মানুষের কষ্ট বাড়ানোর নতুন সংস্করণ ভারত বিরোধীতা: বাহাউদ্দিন নাছিম

Update Time : ০৪:৫১:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

 

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা -৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি এখনো দেশকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র বানানোর অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু ও প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের বিপক্ষে কথা বলে। তারা রাজনৈতিক স্বার্থে আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্ব নষ্ট করে বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থ নষ্ট করতে চায়। দেশের মানুষের কষ্ট বাড়ানোর জন্য বিএনপি জামাত অপরাজনীতির নতুন সংস্করণ হলো ভারত বিরোধীতা। তারা ভারতের পণ্য বর্জনের নামে পন্যমূল্য বাড়ানোর অপচেষ্টা করে দেশের মানুষের স্বার্থের বিরোধিতা করে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের নিত্যপণ্য সামগ্রী আমরা সারা বিশ্ব থেকে আমদানি করি। এটি একটি স্বাভাবিক কার্যক্রম। পণ্যমূল্য যেখানে কম হবে, আমদানি খরচ যেখানে কম পড়বে ব্যবসায়ীরা সেখান থেকে আমদানি করবে। সারা দুনিয়ায় এটি গ্রহণযোগ্য। সে বিষয়ে বিরোধিতা করে পক্ষান্তরে পবিত্র রমজানে আমাদের জিনিসগুলোর দাম যাতে আরো বৃদ্ধি করানো যায়, তার চেষ্টা করছে বিএনপি। তারা অসাধু ব্যবসায়ীদের উসকে দেওয়ার জন্য এসব কর্মকাণ্ড করছে। প্রতিবেশী দেশ থেকে আমদানি করলে আমাদের ব্যয় কম হবে সেটি বর্জনের নামে তারা আমাদের মানুষের স্বার্থের বিপক্ষে কথা বলে। তারা মানুষের কষ্ট বাড়িয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চায়।

নাছিম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে রক্ষা করার জন্য চেষ্টা করেছেন। সেই স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য আমাদের প্রিয় নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা দীর্ঘ ২১ বছর লড়াই সংগ্রাম করেছেন। গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে রক্ষা করার জন্য আমরা তার নেতৃত্বে লড়াই করেছি। এই লড়াই সংগ্রামে কত প্রাণ যে দিতে হয়েছে তার হিসাব করে শেষ করা যাবে না। আমাদের গণতন্ত্রকে আমরা উদ্ধার করতে পারলেও আমাদের সেই স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে রক্ষা করার জন্য এখনো আমাদের সংগ্রাম করে যেতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, যারা মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে মিলে আমাদের দেশের মানুষদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করেছে, সেই হত্যাকারীদের দোসরারা, উত্তরসরিরা এখনো বাংলাদেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিটি মুহূর্তে তাদের স্বার্থ পূরণের জন্য দেশের বিপক্ষে ও দেশের ১৭ কোটি মানুষের বিপক্ষে অপকর্ম ও দুষ্কর্ম করে যাচ্ছে। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার পথকে নষ্ট করাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য। আমাদের স্বাধীনতা বিরোধী সকল অপশক্তিকে প্রতিহত করে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন,যারা দেশে জ্বালাও পোড়াও করছে, অপরাজনীতি করছে, দেশটাকে জল্লাদের উল্লাস মঞ্চ বানাতে চায় সেই অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করা আর রাজনৈতিক নিপীড়ন এক হতে পারে না। অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা যদি রাজনৈতিক নিপীড়ন হয়, তাহলে আইনের শাসন কোনটা সেটি মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের কাছে জানতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আজকের ২৬ শে মার্চে দাড়িয়ে বিএনপি নেতারা যখন খুনি জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক বলতে চায় তখন লজ্জা হয়। তিনি সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। কিন্তু তার অবস্থান কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। মহান মুক্তিযুদ্ধ একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। সেই রাজনৈতিক ধারাবাহিকতায় ৭০ এর নির্বাচনে জয় লাভের পর জনগণের রায় নিয়ে মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়। সেই সরকারের প্রধান ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেই সরকারের মন্ত্রিসভার অধীনেই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো মুক্তি বাহিনী। মুক্তিবাহিনীর প্রধান ছিলেন জেনারেল ওসমানী। সেই মুক্তিবাহিনীতে ১১ টি সেক্টর এর মধ্যে একটি সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন জিয়া। জিয়ার সাথে বঙ্গবন্ধু তো দূরের কথা তার মন্ত্রিসভা, এমনকি জেনারেল ওসমানীরও কোন তুলনা হতে পারে না।

বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ম. আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য নির্মল চ্যার্টাজী, মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শহীদ সেরনিয়াবাত, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি মজিবুর রহমান স্বপন, সালেহ মোহাম্মদ টুটুল, কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি কামরুল হাসান রিপন, সাধারণ সম্পাদক তারিক সাঈদ,কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রচার সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল সায়েম, দপ্তর সম্পাদক আজিজুল হক আজিজ, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক কে এম মনোয়ারুল ইসলাম বিপুল সহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের অন্তর্গত থানা ওয়ার্ডের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী।