অবশেষে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন কুমিল্লা-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম সরকার

  • Update Time : ১১:৫৭:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / 77

সোহাইবুল ইসলাম সোহাগ –
হাইকোর্টে রীট করে মনোনয়নপত্র ফিরে পেলে অবশেষে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সরকার। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক খন্দকার মুশফিকুর রহমান তাঁকে প্রতীক বরাদ্দ দেন। এসময় জাহাঙ্গীর সরকারের পুত্র মুরাদনগর উপজেলা চেয়ারম্যান আহসানুল আলম কিশোর, কন্যা বেনজীর আলম অননসহ মুরাদনগর উপজেলার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতীক বরাদ্দের পর জাহাঙ্গীর আলম সরকার বলেন, অনেক চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চে রীট করার পর আমার মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। আমি দীর্ঘবছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। এবারের নিবর্চানে দল আমাকে মনোনয়ন দেয়নি। তবে নেত্রী আমাদেরকে স্বতন্ত্র ইলেকশন করার সুযোগ করে দিয়েছেন। মুরাদনগরের মানুষ আমাকে চায়। তাদের চাওয়ার প্রেক্ষিতে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। আমি স্বতন্ত্র নির্বাচন করলেও আওয়ামী লীগেরই লোক। দলের নেতা-কর্মীরা আমার সাথেই আছে। আগামী ৭ জানুয়ারি মুরাদনগরের সর্বস্তরের জনগণ ঈগল প্রতীকে ভোট দিয়ে তারা আমাকে নির্বাচিত করবেন, ইনশাল্লাহ।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


অবশেষে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন কুমিল্লা-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম সরকার

Update Time : ১১:৫৭:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩

সোহাইবুল ইসলাম সোহাগ –
হাইকোর্টে রীট করে মনোনয়নপত্র ফিরে পেলে অবশেষে প্রতীক বরাদ্দ পেলেন কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সরকার। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক খন্দকার মুশফিকুর রহমান তাঁকে প্রতীক বরাদ্দ দেন। এসময় জাহাঙ্গীর সরকারের পুত্র মুরাদনগর উপজেলা চেয়ারম্যান আহসানুল আলম কিশোর, কন্যা বেনজীর আলম অননসহ মুরাদনগর উপজেলার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতীক বরাদ্দের পর জাহাঙ্গীর আলম সরকার বলেন, অনেক চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চে রীট করার পর আমার মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। আমি দীর্ঘবছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। এবারের নিবর্চানে দল আমাকে মনোনয়ন দেয়নি। তবে নেত্রী আমাদেরকে স্বতন্ত্র ইলেকশন করার সুযোগ করে দিয়েছেন। মুরাদনগরের মানুষ আমাকে চায়। তাদের চাওয়ার প্রেক্ষিতে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। আমি স্বতন্ত্র নির্বাচন করলেও আওয়ামী লীগেরই লোক। দলের নেতা-কর্মীরা আমার সাথেই আছে। আগামী ৭ জানুয়ারি মুরাদনগরের সর্বস্তরের জনগণ ঈগল প্রতীকে ভোট দিয়ে তারা আমাকে নির্বাচিত করবেন, ইনশাল্লাহ।