ইবিতে ছাত্রমৈত্রীর ৪৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

  • Update Time : ০৮:২৮:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / 168

শাহিন রাজা, ইবি প্রতিনিধি:
‘মেহনতী জনতার সাথে একাত্ম হও’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখার ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বুধবার (০৬ ডিসেম্বর) বিকাল ৪টায় দলীয় টেন্টে কেক কাটা ও এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

আলোচনা সভায় সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন সহ সভাপতি মোজাহিদুল ইসলাম মোরশেদ, সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিরুল কবির সৌরভ। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এইচ. এম. আরাফাত, সাহিত্য সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ওয়ালিউল্লাহ বসুনিয়া, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মুকিতুল হাসান তরঙ্গসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিরুল কবির সৌরভ বিলেন, বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী শিক্ষার্থীদের শিক্ষার অধিকার আদায় ও শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসকে রুখে দেয়ার জন্য আন্দোলন করে। শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ব্যাংকিং সেবা ও প্রাতিষ্ঠানিক মেইল নিশ্চিত হয়েছে, আমাদের কাছে এটা একপ্রকার সাফল্য। এছাড়াও আমরা শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার্থীদের মুক্তচিন্তা চর্চার অধিকার, ক্যাম্পাসে ইন্টারনেটের গতিবৃদ্ধি এবং একাডেমিক হয়রানিসহ শিক্ষার্থীবান্ধব সকল কাজ করতে পারি সেজন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হব।

প্রসঙ্গত, ১৯৮০ সালের ৬ ডিসেম্বর বহুধাবিভক্ত প্রগতিশীল ছাত্র আন্দোলনের চারটি সংগঠনের ঐতিহাসিক ঐক্যের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


ইবিতে ছাত্রমৈত্রীর ৪৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

Update Time : ০৮:২৮:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩

শাহিন রাজা, ইবি প্রতিনিধি:
‘মেহনতী জনতার সাথে একাত্ম হও’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখার ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বুধবার (০৬ ডিসেম্বর) বিকাল ৪টায় দলীয় টেন্টে কেক কাটা ও এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

আলোচনা সভায় সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন সহ সভাপতি মোজাহিদুল ইসলাম মোরশেদ, সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিরুল কবির সৌরভ। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এইচ. এম. আরাফাত, সাহিত্য সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ওয়ালিউল্লাহ বসুনিয়া, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মুকিতুল হাসান তরঙ্গসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিরুল কবির সৌরভ বিলেন, বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী শিক্ষার্থীদের শিক্ষার অধিকার আদায় ও শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসকে রুখে দেয়ার জন্য আন্দোলন করে। শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ব্যাংকিং সেবা ও প্রাতিষ্ঠানিক মেইল নিশ্চিত হয়েছে, আমাদের কাছে এটা একপ্রকার সাফল্য। এছাড়াও আমরা শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার্থীদের মুক্তচিন্তা চর্চার অধিকার, ক্যাম্পাসে ইন্টারনেটের গতিবৃদ্ধি এবং একাডেমিক হয়রানিসহ শিক্ষার্থীবান্ধব সকল কাজ করতে পারি সেজন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হব।

প্রসঙ্গত, ১৯৮০ সালের ৬ ডিসেম্বর বহুধাবিভক্ত প্রগতিশীল ছাত্র আন্দোলনের চারটি সংগঠনের ঐতিহাসিক ঐক্যের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী প্রতিষ্ঠা লাভ করে।