নাশভিলকে টাইব্রেকারে হারিয়ে মেসির মায়ামির প্রথম শিরোপা

  • Update Time : ০৯:৪৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ অগাস্ট ২০২৩
  • / 141

স্পোর্টস ডেস্ক

ধুঁকতে থাকা একটি দলের ভাগ্য বদলানোর জন্য যে একজনই যথেষ্ঠ তার প্রমাণ আবার দিলেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি। তার জাদুকরী খেলায় যেকোনো ম্যাচ মুহূর্তেই ঘুরে যেতে পারে। তারই প্রমাণ আরও একবার পাওয়া গেল লিগস কাপের ফাইনালে। শুরুতে চাপ সামলানো ইন্টার মায়ামিকে দারুণ এক গোলে এনে দিলেন লিড। মেসির গোলের লিড নিয়েই হাফ টাইমে গেছে মায়ামি।

রোববার (২০ আগস্ট) সকাল ৭টায় লিগস কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয় ইন্টার মায়ামি ও নাশভিল। ম্যাচটিতে ২৩ মিনিটে মায়ামিকে ১-০ গোলের ব্যবধানে এগিয়ে নেন মেসি। এরপর দুই দলই গোলের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও সফল হয়নি কেউই।

ম্যাচে শুরু থেকেই মায়ামিকে চাপে রাখার চেষ্টা করছিল নাশভিল। বেশ কয়েকটি গোলের সহজ সুযোগও পায় তারা। তবে কাজে লাগাতে পারেনি সুযোগগুলো। জবাবে মায়ামির কয়েকটি আক্রমণের চেষ্টা চালিয়েছে। সফল আক্রমণটি আসে বিশ্বকাপজয়ী তারকার কাছ থেকে। কারণ মেসি যেখানে রয়েছে, সেখানে ম্যাচের গতিপথ মুহূর্তেই বদলে যাবে এটিই স্বাভাবিক। খেলার ২৩তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাঁ পায়ের জোরালো শটে নাশভিলের জালের নিদ্রায় ব্যাঘাত ঘটান মেসি।

নিজের বর্ণাঢ্য পেশাদার ক্যারিয়ারে ফাইনালে এটি মেসির ৩৭তম গোল। ফাইনাল ম্যাচে এই গোলের মাধ্যমে মেসির গোলসংখ্যাা দাঁড়াল ১০টিতে। সেই সঙ্গে পরপর সাত ম্যাচে গোল করার অনন্য কীর্তি গড়লেন তিনি। তার এমন জাদুকরী পারফরমেন্সে বুঁদ হয়ে রয়েছে গোটা ফুটবল দুনিয়া। আর যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছে ফুটবলের নবজোয়ার।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


নাশভিলকে টাইব্রেকারে হারিয়ে মেসির মায়ামির প্রথম শিরোপা

Update Time : ০৯:৪৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ অগাস্ট ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক

ধুঁকতে থাকা একটি দলের ভাগ্য বদলানোর জন্য যে একজনই যথেষ্ঠ তার প্রমাণ আবার দিলেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি। তার জাদুকরী খেলায় যেকোনো ম্যাচ মুহূর্তেই ঘুরে যেতে পারে। তারই প্রমাণ আরও একবার পাওয়া গেল লিগস কাপের ফাইনালে। শুরুতে চাপ সামলানো ইন্টার মায়ামিকে দারুণ এক গোলে এনে দিলেন লিড। মেসির গোলের লিড নিয়েই হাফ টাইমে গেছে মায়ামি।

রোববার (২০ আগস্ট) সকাল ৭টায় লিগস কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয় ইন্টার মায়ামি ও নাশভিল। ম্যাচটিতে ২৩ মিনিটে মায়ামিকে ১-০ গোলের ব্যবধানে এগিয়ে নেন মেসি। এরপর দুই দলই গোলের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও সফল হয়নি কেউই।

ম্যাচে শুরু থেকেই মায়ামিকে চাপে রাখার চেষ্টা করছিল নাশভিল। বেশ কয়েকটি গোলের সহজ সুযোগও পায় তারা। তবে কাজে লাগাতে পারেনি সুযোগগুলো। জবাবে মায়ামির কয়েকটি আক্রমণের চেষ্টা চালিয়েছে। সফল আক্রমণটি আসে বিশ্বকাপজয়ী তারকার কাছ থেকে। কারণ মেসি যেখানে রয়েছে, সেখানে ম্যাচের গতিপথ মুহূর্তেই বদলে যাবে এটিই স্বাভাবিক। খেলার ২৩তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে বাঁ পায়ের জোরালো শটে নাশভিলের জালের নিদ্রায় ব্যাঘাত ঘটান মেসি।

নিজের বর্ণাঢ্য পেশাদার ক্যারিয়ারে ফাইনালে এটি মেসির ৩৭তম গোল। ফাইনাল ম্যাচে এই গোলের মাধ্যমে মেসির গোলসংখ্যাা দাঁড়াল ১০টিতে। সেই সঙ্গে পরপর সাত ম্যাচে গোল করার অনন্য কীর্তি গড়লেন তিনি। তার এমন জাদুকরী পারফরমেন্সে বুঁদ হয়ে রয়েছে গোটা ফুটবল দুনিয়া। আর যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছে ফুটবলের নবজোয়ার।