গ্রীষ্মকালীন ইফতারে যা খাবেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০১:৫৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১
  • / ১৭২ Time View
লাইফস্টাইল ডেস্ক:
গ্রীষ্মের দাবদাহে রোজা রেখে পানিশূন্যতা, লবণশূন্যতা ও বদহজম যেন না হয়, সেদিকে বেশি করে নজর রাখুন। ইফতারে সহজপাচ্য খাবার গ্রহণ এবং প্রচুর পানি পান করুন। তরল খাবার ইফতারে লেবু বা ফলের শরবত, ঘরে তৈরি স্যলাইন কিংবা ডাবের পানিও খেতে পারেন। এসব পানীয় খুব সহজেই শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করবে।
.
ডাবের পানি ও ফলের শরবত খেলে পানির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের চাহিদাও পূরণ হবে।
.
এছাড়াও ইফতার থেকে সাহরি পর্যন্ত দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করুন পানিশূন্যতা রোধে ঐতিহ্যবাহী ইফতার পেঁয়াজি, বেগুনি, কাটলেট, চপ, কাবাব, জিলাপি, তেহারি ইত্যাদি যেমন ক্যালরিবহুল, তেমনি এই গরমে অস্বস্তিকর হতে পারে। তাই তেলে ভাজা খাবার পরিহার করুন। ভেজানো চিড়া দিয়ে দই-কলা, শসার রায়তা, নানা রকমের ফল পানিশূন্যতা রোধ করবে। কিংবা পাতে রাখতে পারেন দুধ-মুড়ি কিংবা নরম খিচুড়ি।
.
ইফতারে রাখুন ফল ইফতারে দুটি খেজুর বা কিছু কাঁচা ছোলা, আদা কুচি, লেবুর খোসাসহ একসঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া ভালো। রমজানে শাকসবজি তেমন খাওয়ার সুযোগ হয় না। তাই তাজা ফল বেশি খাওয়া ভালো।
.
এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, আঁশের চাহিদা মেটে, মেলে প্রচুর পটাশিয়াম, খনিজ, ভিটামিন। খেজুরে উচ্চ মাত্রার আয়রন, শর্করা, ক্যালসিয়াম আছে, কিন্তু এতে ক্যালরিও অনেক।
.
এ ছাড়া মৌসুমি কয়েক রকমের ফল একসঙ্গে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে সামান্য টক দই, লবণ, অল্প চিনি, গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন।

Please Share This Post in Your Social Media

গ্রীষ্মকালীন ইফতারে যা খাবেন

Update Time : ০১:৫৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১
লাইফস্টাইল ডেস্ক:
গ্রীষ্মের দাবদাহে রোজা রেখে পানিশূন্যতা, লবণশূন্যতা ও বদহজম যেন না হয়, সেদিকে বেশি করে নজর রাখুন। ইফতারে সহজপাচ্য খাবার গ্রহণ এবং প্রচুর পানি পান করুন। তরল খাবার ইফতারে লেবু বা ফলের শরবত, ঘরে তৈরি স্যলাইন কিংবা ডাবের পানিও খেতে পারেন। এসব পানীয় খুব সহজেই শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করবে।
.
ডাবের পানি ও ফলের শরবত খেলে পানির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের চাহিদাও পূরণ হবে।
.
এছাড়াও ইফতার থেকে সাহরি পর্যন্ত দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করুন পানিশূন্যতা রোধে ঐতিহ্যবাহী ইফতার পেঁয়াজি, বেগুনি, কাটলেট, চপ, কাবাব, জিলাপি, তেহারি ইত্যাদি যেমন ক্যালরিবহুল, তেমনি এই গরমে অস্বস্তিকর হতে পারে। তাই তেলে ভাজা খাবার পরিহার করুন। ভেজানো চিড়া দিয়ে দই-কলা, শসার রায়তা, নানা রকমের ফল পানিশূন্যতা রোধ করবে। কিংবা পাতে রাখতে পারেন দুধ-মুড়ি কিংবা নরম খিচুড়ি।
.
ইফতারে রাখুন ফল ইফতারে দুটি খেজুর বা কিছু কাঁচা ছোলা, আদা কুচি, লেবুর খোসাসহ একসঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া ভালো। রমজানে শাকসবজি তেমন খাওয়ার সুযোগ হয় না। তাই তাজা ফল বেশি খাওয়া ভালো।
.
এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, আঁশের চাহিদা মেটে, মেলে প্রচুর পটাশিয়াম, খনিজ, ভিটামিন। খেজুরে উচ্চ মাত্রার আয়রন, শর্করা, ক্যালসিয়াম আছে, কিন্তু এতে ক্যালরিও অনেক।
.
এ ছাড়া মৌসুমি কয়েক রকমের ফল একসঙ্গে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে সামান্য টক দই, লবণ, অল্প চিনি, গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন।