শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৮:০৭:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
  • / ১৫ Time View

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে ইন্দোনেশিয়া! শনিবার (২৭ এপ্রিল) দেশটির স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৫৯ মিনিটে হয় এই কম্পন। এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়।

ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপের উপকূলে এই কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা হয়েছে ৬ দশমিক ৫। জাতীয় ভূমিকম্পতত্ত্ব কেন্দ্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দেশটির আবহাওয়া, জলবায়ুবিদ্যা এবং ভূ-পদার্থবিদ্যা সংস্থা (বিএমকেজি) এমনটা জানিয়েছে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) অনুসারে, জাকার্তা এবং নিকটবর্তী বাদুংয়ে শক্তিশালী এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। বাদুংয়ের বাসিন্দা ইমান কৃষ্ণওয়ান সংবাদ সংস্থা এএফপিকে বলেন, আমি আমার স্ত্রী ও সন্তানদের বাড়ি থেকে বের হওয়ার জন্য চিৎকার করেছিলাম।” সাধারণত ভূমিকম্প প্রায় পাঁচ সেকেন্ড স্থায়ী হলেও এবার ১০-১৫ সেকেন্ড স্থায়ী হয়।

দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়াকে বলা হয় ‘রিং অফ ফায়ার’। পৃথিবীর অন্যতম সংবেদনশীল অংশ হওয়ায় এখানে প্রতিনিয়ত ভূমিকম্প হচ্ছে। এটি এমন একটি স্থানে উপস্থিত রয়েছে যেখানে পৃথিবীর অনেক টেকটোনিক প্লেটের সংঘর্ষ হয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া

Update Time : ০৮:০৭:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে ইন্দোনেশিয়া! শনিবার (২৭ এপ্রিল) দেশটির স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৫৯ মিনিটে হয় এই কম্পন। এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়।

ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপের উপকূলে এই কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা হয়েছে ৬ দশমিক ৫। জাতীয় ভূমিকম্পতত্ত্ব কেন্দ্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দেশটির আবহাওয়া, জলবায়ুবিদ্যা এবং ভূ-পদার্থবিদ্যা সংস্থা (বিএমকেজি) এমনটা জানিয়েছে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) অনুসারে, জাকার্তা এবং নিকটবর্তী বাদুংয়ে শক্তিশালী এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। বাদুংয়ের বাসিন্দা ইমান কৃষ্ণওয়ান সংবাদ সংস্থা এএফপিকে বলেন, আমি আমার স্ত্রী ও সন্তানদের বাড়ি থেকে বের হওয়ার জন্য চিৎকার করেছিলাম।” সাধারণত ভূমিকম্প প্রায় পাঁচ সেকেন্ড স্থায়ী হলেও এবার ১০-১৫ সেকেন্ড স্থায়ী হয়।

দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়াকে বলা হয় ‘রিং অফ ফায়ার’। পৃথিবীর অন্যতম সংবেদনশীল অংশ হওয়ায় এখানে প্রতিনিয়ত ভূমিকম্প হচ্ছে। এটি এমন একটি স্থানে উপস্থিত রয়েছে যেখানে পৃথিবীর অনেক টেকটোনিক প্লেটের সংঘর্ষ হয়।