আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : ০৮:৩৯:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৭৮ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার রক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গ্রহণ করে। জন্মস্থান, ধর্ম, বর্ণ, জাত-পাত, অর্থনৈতিক অবস্থানের ঊর্ধ্বে উঠে এ ঘোষণার মাধ্যমে স্বীকৃত হয় সর্বজনীন মানবাধিকার। ১৯৫০ সালের ১০ ডিসেম্বর দিনটিকে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস হিসেবে ঘোষণা করে জাতিসংঘ। প্রতিবছর যথাযোগ্য মর্যাদায় সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে–‘সবার জন্য মর্যাদা, স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার।’

বাংলাদেশ সংবিধানে সুনিপুণভাবে মানবাধিকারের বিষয়গুলো সন্নিবেশ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই সাংবিধানিক অধিকার তথা মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে ২০০৯ সালে গঠিত হয় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।

বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে ফিলিস্তিনসহ বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার হতে সবার প্রতি আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, পঁচাত্তরের জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করার পর দেশে মানবাধিকার বলে কিছু ছিল না। ক্ষমতায় এসে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আমরাই প্রথম উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এরপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচারের ব্যবস্থা করেছি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস

Update Time : ০৮:৩৯:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার রক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গ্রহণ করে। জন্মস্থান, ধর্ম, বর্ণ, জাত-পাত, অর্থনৈতিক অবস্থানের ঊর্ধ্বে উঠে এ ঘোষণার মাধ্যমে স্বীকৃত হয় সর্বজনীন মানবাধিকার। ১৯৫০ সালের ১০ ডিসেম্বর দিনটিকে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস হিসেবে ঘোষণা করে জাতিসংঘ। প্রতিবছর যথাযোগ্য মর্যাদায় সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে–‘সবার জন্য মর্যাদা, স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার।’

বাংলাদেশ সংবিধানে সুনিপুণভাবে মানবাধিকারের বিষয়গুলো সন্নিবেশ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই সাংবিধানিক অধিকার তথা মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে ২০০৯ সালে গঠিত হয় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।

বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে ফিলিস্তিনসহ বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার হতে সবার প্রতি আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, পঁচাত্তরের জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করার পর দেশে মানবাধিকার বলে কিছু ছিল না। ক্ষমতায় এসে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আমরাই প্রথম উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এরপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচারের ব্যবস্থা করেছি।