কোস্ট গার্ড ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর ত্রাণ বিতরণ

  • Update Time : ০৪:৫১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১
  • / 227
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পূর্ব জোনের তত্ত্বাবধানে বুধবার সকালে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ, শাহপুরী দ্বীপ ও সেন্টমার্টিনের ৫৫০ অসহায় ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ (চাল, ডাল, আটা, ছোলা ও লবন) বিতরণ করা হয়।
.
বুধবার (২১ এপ্রিল) বিকালে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেঃ কমান্ডার আমিরুল হক এ তথ্য জানান।
.
তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অদ্যবধি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড উপকূল/চরাঞ্চলের মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনে এগিয়ে এসেছে। বর্তমান করোনা ভাইরাসের প্রভাবে উপকূল/চরঞ্চলের কর্মহীন ও দুঃস্থ মানুষের জীবিকা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন।
.
এরই ধারাবাহীকতায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পূর্ব জোনের অধিনস্থ স্টেশান টেকনাফ, স্টেশান সেন্টমার্টিন এবং আউটপোস্ট শাহপুরী কর্তৃক কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার আওতাধীন কেরুনতলী এলাকায়, টেকনাফ থানাধীন ০৪ নং সাবরাং ইউনিয়নের অর্ন্তভূক্ত শাহপুরী দ্বীপের ৭, ৮ এবং ৯ নং ওয়ার্ডে এবং টেকনাফ থানাধীন সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের সর্বমোট ৫৫০ অসহায় ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ (চাল, ডাল, আটা, ছোলা ও লবন) বিতরণ করা হয়।
.
উক্ত ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে স্টেশান কমান্ডার টেকনাফ লেঃ কমান্ডার মীর ইমরান উর রশিদ ও স্টেশন কমান্ডার সেন্টমার্টিন লেঃ কমান্ডার রাসেল মিয়া এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
.
No description available.
.
এ ছাড়াও গত ৩১ মার্চ ২০২১ থেকে শুরু করে অদ্য পর্যন্ত বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড কর্তৃক উপকূল/চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় সর্বমোট এক হাজার গরীর ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।
.
পাশাপাশি উপকূলীয় অন্যান্য অঞ্চলগুলোতে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড কর্তৃক গরীর ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
.
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এর এখতিয়ারভূক্ত এলাকাসমূহে আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, ডাকাতি দমন ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি উপকূলীয় অঞ্চলের কর্মহীন ও দুঃস্থদের মাঝে সহযোগীতার এই ধারাবহীকতা নিয়মিত অব্যাহত আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

Please Share This Post in Your Social Media


কোস্ট গার্ড ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর ত্রাণ বিতরণ

Update Time : ০৪:৫১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পূর্ব জোনের তত্ত্বাবধানে বুধবার সকালে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ, শাহপুরী দ্বীপ ও সেন্টমার্টিনের ৫৫০ অসহায় ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ (চাল, ডাল, আটা, ছোলা ও লবন) বিতরণ করা হয়।
.
বুধবার (২১ এপ্রিল) বিকালে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেঃ কমান্ডার আমিরুল হক এ তথ্য জানান।
.
তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অদ্যবধি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড উপকূল/চরাঞ্চলের মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনে এগিয়ে এসেছে। বর্তমান করোনা ভাইরাসের প্রভাবে উপকূল/চরঞ্চলের কর্মহীন ও দুঃস্থ মানুষের জীবিকা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন।
.
এরই ধারাবাহীকতায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পূর্ব জোনের অধিনস্থ স্টেশান টেকনাফ, স্টেশান সেন্টমার্টিন এবং আউটপোস্ট শাহপুরী কর্তৃক কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার আওতাধীন কেরুনতলী এলাকায়, টেকনাফ থানাধীন ০৪ নং সাবরাং ইউনিয়নের অর্ন্তভূক্ত শাহপুরী দ্বীপের ৭, ৮ এবং ৯ নং ওয়ার্ডে এবং টেকনাফ থানাধীন সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের সর্বমোট ৫৫০ অসহায় ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ (চাল, ডাল, আটা, ছোলা ও লবন) বিতরণ করা হয়।
.
উক্ত ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে স্টেশান কমান্ডার টেকনাফ লেঃ কমান্ডার মীর ইমরান উর রশিদ ও স্টেশন কমান্ডার সেন্টমার্টিন লেঃ কমান্ডার রাসেল মিয়া এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
.
No description available.
.
এ ছাড়াও গত ৩১ মার্চ ২০২১ থেকে শুরু করে অদ্য পর্যন্ত বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড কর্তৃক উপকূল/চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় সর্বমোট এক হাজার গরীর ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।
.
পাশাপাশি উপকূলীয় অন্যান্য অঞ্চলগুলোতে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড কর্তৃক গরীর ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
.
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এর এখতিয়ারভূক্ত এলাকাসমূহে আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, ডাকাতি দমন ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি উপকূলীয় অঞ্চলের কর্মহীন ও দুঃস্থদের মাঝে সহযোগীতার এই ধারাবহীকতা নিয়মিত অব্যাহত আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।