বিকেলে ভারতের হাইকমিশনারের সাথে বসছেন ড. ইউনূস

  • Update Time : ০৫:১১:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০২৪
  • / 19

আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে বৈঠকে বসছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে তার।

এর আগে, আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের বন্যা ইস্যুতে একটি বিবৃতি দেয়। সেখানে বলা হয়, বিভিন্ন মাধ্যমে বাংলাদেশের বন্যার কারণ হিসেবে ডম্বুর বাঁধ খুলে দেয়াকে দায়ী করা হচ্ছে। আদতে সে কথার ভিত্তি নেই। কারণ ডম্বুর বাঁধ বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১২০ কিলোমিটার উজানে।

দাবি করা হয়, গেল কয়েক দিনের অতিবৃষ্টিতে বেড়েছে গোমতী নদীর পানি। তাতেই প্লাবিত হয়েছে আশপাশের অঞ্চল।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী সমগ্র ত্রিপুরা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোয় ২১ আগস্ট থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।

এসময় দুদেশের অভ্যন্তরে থাকা আন্তর্জাতিক নদীগুলোর ব্যাপারেও বার্তা দেয় দিল্লি। বলা হয়, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অভিন্ন নদীতে বন্যা একটি যৌথ সমস্যা। যা উভয় পক্ষের জনগণের জন্য দুর্ভোগ সৃষ্টি করে এবং এর সমাধানের জন্য ঘনিষ্ঠ পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন।

এরআগে, ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমই জানিয়েছিল, ডম্বুর বাঁধের জলকপাট খুলে দেয়ার কারণে পানি বেড়েছে গোমতী তীরবর্তী অঞ্চলে। এতে প্লাবিত হয়েছে অমরপুর, উদয়পুর, সোনামুড়ার বিস্তীর্ণ এলাকা। সোনামুড়া বাংলাদেশের কুমিল্লা সীমান্তের একেবারেই কাছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


বিকেলে ভারতের হাইকমিশনারের সাথে বসছেন ড. ইউনূস

Update Time : ০৫:১১:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০২৪

আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে বৈঠকে বসছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে তার।

এর আগে, আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের বন্যা ইস্যুতে একটি বিবৃতি দেয়। সেখানে বলা হয়, বিভিন্ন মাধ্যমে বাংলাদেশের বন্যার কারণ হিসেবে ডম্বুর বাঁধ খুলে দেয়াকে দায়ী করা হচ্ছে। আদতে সে কথার ভিত্তি নেই। কারণ ডম্বুর বাঁধ বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১২০ কিলোমিটার উজানে।

দাবি করা হয়, গেল কয়েক দিনের অতিবৃষ্টিতে বেড়েছে গোমতী নদীর পানি। তাতেই প্লাবিত হয়েছে আশপাশের অঞ্চল।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী সমগ্র ত্রিপুরা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোয় ২১ আগস্ট থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।

এসময় দুদেশের অভ্যন্তরে থাকা আন্তর্জাতিক নদীগুলোর ব্যাপারেও বার্তা দেয় দিল্লি। বলা হয়, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অভিন্ন নদীতে বন্যা একটি যৌথ সমস্যা। যা উভয় পক্ষের জনগণের জন্য দুর্ভোগ সৃষ্টি করে এবং এর সমাধানের জন্য ঘনিষ্ঠ পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন।

এরআগে, ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমই জানিয়েছিল, ডম্বুর বাঁধের জলকপাট খুলে দেয়ার কারণে পানি বেড়েছে গোমতী তীরবর্তী অঞ্চলে। এতে প্লাবিত হয়েছে অমরপুর, উদয়পুর, সোনামুড়ার বিস্তীর্ণ এলাকা। সোনামুড়া বাংলাদেশের কুমিল্লা সীমান্তের একেবারেই কাছে।