ধীরগতি ইন্টারনেটে, এ অবস্থা থাকবে রাত ১০টা পর্যন্ত

  • Update Time : ০৫:১৮:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মে ২০২১
  • / 205
নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজারে সাবমেরিন ক্যাবলের সংস্কার কাজের জন্য শুক্রবার (২৮ মে) দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ইন্টারনেটের ধীরগতি থাকবে।

রাষ্ট্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) সম্প্রতি এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, সংস্কার কাজ চলাকালে দুটি সাবমেরিন ক্যাবলের একটি পুরোপুরি অকার্যকর থাকবে। এ জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল কেবল কোম্পানিগুলো ভারতের কাছ থেকে আন্তঃসীমান্ত ব্যান্ডউইথ কিনতে বাধ্য হতে পারে।

এ প্রসঙ্গে বিএসসিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মশিউর রহমান বলেন, গ্রাহকরা খুব বেশি ভোগান্তিতে পড়বেন না। কারণ শুক্রবার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম থাকে।

তিনি আরও বলেন, দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের জন্য অতিরিক্ত ব্যান্ডউইথ থাকায় সংস্কারকাজ চলাকালীন ভয়েস কলসহ অন্যান্য ইন্টারনেট সেবার ক্ষেত্রে খুব বেশি সমস্যা হবে না।

প্রসঙ্গত, আজ যে সাবমেরিন ক্যাবলের সংস্কার কাজ করা হবে তার নাম এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ এটির সঙ্গে যুক্ত হয়। পরবর্তীতে সরকার বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে ভূ-গর্ভস্থ ক্যাবল ব্যবহার করে ভারত থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানির অনুমতি দেয়।

বিএসসিসিএল ২০১৭ সালে এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৫ নামে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে বাংলাদেশকে যুক্ত করে।

Please Share This Post in Your Social Media


ধীরগতি ইন্টারনেটে, এ অবস্থা থাকবে রাত ১০টা পর্যন্ত

Update Time : ০৫:১৮:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মে ২০২১
নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজারে সাবমেরিন ক্যাবলের সংস্কার কাজের জন্য শুক্রবার (২৮ মে) দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ইন্টারনেটের ধীরগতি থাকবে।

রাষ্ট্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল) সম্প্রতি এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, সংস্কার কাজ চলাকালে দুটি সাবমেরিন ক্যাবলের একটি পুরোপুরি অকার্যকর থাকবে। এ জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল কেবল কোম্পানিগুলো ভারতের কাছ থেকে আন্তঃসীমান্ত ব্যান্ডউইথ কিনতে বাধ্য হতে পারে।

এ প্রসঙ্গে বিএসসিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মশিউর রহমান বলেন, গ্রাহকরা খুব বেশি ভোগান্তিতে পড়বেন না। কারণ শুক্রবার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম থাকে।

তিনি আরও বলেন, দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের জন্য অতিরিক্ত ব্যান্ডউইথ থাকায় সংস্কারকাজ চলাকালীন ভয়েস কলসহ অন্যান্য ইন্টারনেট সেবার ক্ষেত্রে খুব বেশি সমস্যা হবে না।

প্রসঙ্গত, আজ যে সাবমেরিন ক্যাবলের সংস্কার কাজ করা হবে তার নাম এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ এটির সঙ্গে যুক্ত হয়। পরবর্তীতে সরকার বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে ভূ-গর্ভস্থ ক্যাবল ব্যবহার করে ভারত থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানির অনুমতি দেয়।

বিএসসিসিএল ২০১৭ সালে এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৫ নামে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে বাংলাদেশকে যুক্ত করে।