বড় প্লাটফর্ম তৈরি করতে সরকারের সহযোগিতা চায় কুমিল্লার তানিয়া

  • Update Time : ০৯:৪২:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ জুন ২০২১
  • / 293
সোহাইবুল ইসলাম সোহাগ।।
উদ্যোক্তা শব্দটি সহজ ভাষায় বলতে গেলে বুঝায় পুরো ব্যবসায় যিনি সম্পূর্ণ ঝুঁকি নেন তিনিই উদ্যোক্তা।বাংলাদেশে ২০১৭ সালের খুবই প্রচলিত একটি শব্দ উদ্যোক্তা।আমাদের মাঝে এমন অনেক মানুষ আছে যারা পড়াশুনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায় নিজেকে নিয়োজিত করেন।
.
কেউ বা অনলাইনে জামা কাপড়ের ব্যবসা, কারো অনলাইনে হাতের বানানো জিনিসের ব্যবসা, আবার অনেকে বন্ধুরা মিলে ছোটখাটো ব্যবসা যেমন ফুড কার্ট বিজনেস করে থাকে।
.
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর এই দিকে আগ্রহ জন্মায়, আবার কেউ কেউ সংসার সামাল দিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছেন এমন একজন হলেন কুমিল্লার মেয়ে তানিয়া রহমান।
.
তিনি অর্ডারের মাধ্যমে ব্যবসা করছেন। ঘরে বসেই কাজগুলো করতে পারছেন।সংসারে ৩ সন্তানের মা হয়েও সংসার সামলিয়ে কাজ করছেন।তবে তিনি পরিবারের সাপোর্টের পাশাপাশি স্বামীর সাপোর্টে এতটুকু পর্যন্ত অগ্রসর হতে পেরেছেন বলে জানান।
.
তিনি বাটিক এবং খাদি নিয়ে কাজ করেন।বাটিকের শাড়ি,ড্রেস,বেড কভার,পর্দা এবং খাদির মধ্যে পাঞ্জাবি, ড্রেস ও অন্যান্য সকল ধরনের পণ্য তিনি অর্ডারের মাধ্যমে ব্যবসা করেন।
.
তিনি বলেন,ঘরে বসেই কাজগুলো আমি করতে পারছি।আমি বাটিকের গাউন এবং লেহেঙ্গা তৈরি করে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।আমি আমার কাজটাকে অনেক দূর এগিয়ে নিতে চাই।আমি চাই আমার কাজটাকে একটা ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তুলতে।ইনশাআল্লাহ আমি চেষ্টা করলে পারব। কারণ আমার কাপড়ের মান অনেক ভালো।
.
আমি বড় প্লাটফর্ম তৈরি করতে সরকারের সহযোগিতা চাই।আমি যতদূর জানি সরকার উদ্যোক্তাদের সহায়তা প্রদান করে, আমিও চাই আমাকেও যেনো সহায়তা প্রদান করা হয়।তানিয়া রহমান এর মতো উদ্যোক্তরা সবার সামনে স্বীকৃতি না পেলেও নিজেদের ছোট দুনিয়াতে তারা অনেক সফল।

Please Share This Post in Your Social Media


বড় প্লাটফর্ম তৈরি করতে সরকারের সহযোগিতা চায় কুমিল্লার তানিয়া

Update Time : ০৯:৪২:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ জুন ২০২১
সোহাইবুল ইসলাম সোহাগ।।
উদ্যোক্তা শব্দটি সহজ ভাষায় বলতে গেলে বুঝায় পুরো ব্যবসায় যিনি সম্পূর্ণ ঝুঁকি নেন তিনিই উদ্যোক্তা।বাংলাদেশে ২০১৭ সালের খুবই প্রচলিত একটি শব্দ উদ্যোক্তা।আমাদের মাঝে এমন অনেক মানুষ আছে যারা পড়াশুনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায় নিজেকে নিয়োজিত করেন।
.
কেউ বা অনলাইনে জামা কাপড়ের ব্যবসা, কারো অনলাইনে হাতের বানানো জিনিসের ব্যবসা, আবার অনেকে বন্ধুরা মিলে ছোটখাটো ব্যবসা যেমন ফুড কার্ট বিজনেস করে থাকে।
.
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর এই দিকে আগ্রহ জন্মায়, আবার কেউ কেউ সংসার সামাল দিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছেন এমন একজন হলেন কুমিল্লার মেয়ে তানিয়া রহমান।
.
তিনি অর্ডারের মাধ্যমে ব্যবসা করছেন। ঘরে বসেই কাজগুলো করতে পারছেন।সংসারে ৩ সন্তানের মা হয়েও সংসার সামলিয়ে কাজ করছেন।তবে তিনি পরিবারের সাপোর্টের পাশাপাশি স্বামীর সাপোর্টে এতটুকু পর্যন্ত অগ্রসর হতে পেরেছেন বলে জানান।
.
তিনি বাটিক এবং খাদি নিয়ে কাজ করেন।বাটিকের শাড়ি,ড্রেস,বেড কভার,পর্দা এবং খাদির মধ্যে পাঞ্জাবি, ড্রেস ও অন্যান্য সকল ধরনের পণ্য তিনি অর্ডারের মাধ্যমে ব্যবসা করেন।
.
তিনি বলেন,ঘরে বসেই কাজগুলো আমি করতে পারছি।আমি বাটিকের গাউন এবং লেহেঙ্গা তৈরি করে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।আমি আমার কাজটাকে অনেক দূর এগিয়ে নিতে চাই।আমি চাই আমার কাজটাকে একটা ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তুলতে।ইনশাআল্লাহ আমি চেষ্টা করলে পারব। কারণ আমার কাপড়ের মান অনেক ভালো।
.
আমি বড় প্লাটফর্ম তৈরি করতে সরকারের সহযোগিতা চাই।আমি যতদূর জানি সরকার উদ্যোক্তাদের সহায়তা প্রদান করে, আমিও চাই আমাকেও যেনো সহায়তা প্রদান করা হয়।তানিয়া রহমান এর মতো উদ্যোক্তরা সবার সামনে স্বীকৃতি না পেলেও নিজেদের ছোট দুনিয়াতে তারা অনেক সফল।