পাকিস্তানের করাচি থেকে পণ্যবাহী জাহাজ চট্টগ্রামে এল

  • Update Time : ১২:৫৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪
  • / 21

করাচি থেকে সরাসরি পণ্যবাহী একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে, যা দুই দেশের মধ্যে প্রথম সরাসরি সামুদ্রিক সংযোগকে চিহ্নিত করেছে। এ যাত্রা দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদাকে তুলে ধরেছে।

পাকিস্তানের করাচি থেকে সরাসরি পণ্যবাহী একটি জাহাজ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। এ প্রথম করাচি থেকে সরাসরি কার্গো ভেসেল চট্টগ্রামে এল।

বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকাস্থ পাকিস্তান হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করাচি থেকে সরাসরি পণ্যবাহী একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে, যা দুই দেশের মধ্যে প্রথম সরাসরি সামুদ্রিক সংযোগকে চিহ্নিত করেছে। এ যাত্রা দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদাকে তুলে ধরেছে। এ সাপ্লাই চেইনে জোর দেয়া হলে সময়ও সাশ্রয় হবে।

বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ সরাসরি শিপিং রুটটিকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক বৃদ্ধির পাশাপাশি সমগ্র অঞ্চলে আরো সমন্বিত ও বাণিজ্য নেটওয়ার্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি বড় পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেন।

হাইকমিশনার বলেন, এ উদ্যোগ কেবল বিদ্যমান বাণিজ্য প্রবাহকে ত্বরান্বিত করবে না বরং ছোট ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বড় রফতানিকারকদের উভয় দিকের ব্যবসার জন্য নতুন সুযোগের প্রচার করবে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


পাকিস্তানের করাচি থেকে পণ্যবাহী জাহাজ চট্টগ্রামে এল

Update Time : ১২:৫৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪

করাচি থেকে সরাসরি পণ্যবাহী একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে, যা দুই দেশের মধ্যে প্রথম সরাসরি সামুদ্রিক সংযোগকে চিহ্নিত করেছে। এ যাত্রা দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদাকে তুলে ধরেছে।

পাকিস্তানের করাচি থেকে সরাসরি পণ্যবাহী একটি জাহাজ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। এ প্রথম করাচি থেকে সরাসরি কার্গো ভেসেল চট্টগ্রামে এল।

বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকাস্থ পাকিস্তান হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করাচি থেকে সরাসরি পণ্যবাহী একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে, যা দুই দেশের মধ্যে প্রথম সরাসরি সামুদ্রিক সংযোগকে চিহ্নিত করেছে। এ যাত্রা দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদাকে তুলে ধরেছে। এ সাপ্লাই চেইনে জোর দেয়া হলে সময়ও সাশ্রয় হবে।

বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ সরাসরি শিপিং রুটটিকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক বৃদ্ধির পাশাপাশি সমগ্র অঞ্চলে আরো সমন্বিত ও বাণিজ্য নেটওয়ার্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি বড় পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেন।

হাইকমিশনার বলেন, এ উদ্যোগ কেবল বিদ্যমান বাণিজ্য প্রবাহকে ত্বরান্বিত করবে না বরং ছোট ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বড় রফতানিকারকদের উভয় দিকের ব্যবসার জন্য নতুন সুযোগের প্রচার করবে।