জেনেরিক ওষুধ উৎপাদনে নতুন ইউনিট স্থাপন করবে নাভানা ফার্মা

  • Update Time : ০৯:০২:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪
  • / 68

জেনেরিক ওষুধ উৎপাদনের নতুন ইউনিট স্থাপন করবে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের ৩৫তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, জিএমপি শর্ত মেনে ৫ তলা বিশিষ্ট এই কারখানা নির্মাণে খরচ ধরা হয়েছে ১৪৫ কোটি ২ লাখ টাকা। এই ব্যয়ের একটি অংশ আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত তহবিলের অব্যবহৃত অর্থ এবং বাকীটা কোম্পানির নিজস্ব উৎস ও বাইরের উৎস থেকে মেটানো হবে।

কারখানায় প্রতিটি প্রোডাকশন ফ্লোরের আয়তন হবে প্রায় ২০ হাজার বর্গফুট। যার ফলে কোম্পানিটির বাৎসরিক উৎপাদন ক্ষমতা বাড়বে প্রায় ১০০ কোটি ইউনিট।

এদিকে, কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইপিও থেকে উত্তোলিত অর্থ থেকে ১৩ কোটি ১২ লাখ টাকা বিনিয়োগকারীদের অনুমোদনের ভিত্তিতে এই উৎপাদন কেন্দ্র নির্মানে ব্যবহার করবে। যা এসভিপিও সুবিধা সম্পন্ন অধুনিকরণ এবং সম্প্রসারণের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছিলো। বিষয়টি অনুমোদনের জন্য আগামী ২ মে কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করেছে। ইজিএমের সময় এবং স্থান কোম্পানিটির পক্ষ থেকে পরবর্তিতে জানানো হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২ এপ্রিল।

উল্লেখ, নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস ২০২২ সালে আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। এবং এই টাকা কোম্পানির নতুন উৎপাদন ভবন নির্মাণ, নতুন ইউটিলিটি ও ইঞ্জিনিয়ারিং ভবন নির্মাণ, সেফালোস্ফোরিন ইউনিটের সংস্কার, আংশিক ঋণ পরিশোধ ও আইপিওর জন্য ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নেয়। ইতিমধ্যে আইপিও থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৭১ দশমিক ৩১ শতাংশ টাকা খরচ করেছে কোম্পানিটি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


জেনেরিক ওষুধ উৎপাদনে নতুন ইউনিট স্থাপন করবে নাভানা ফার্মা

Update Time : ০৯:০২:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪

জেনেরিক ওষুধ উৎপাদনের নতুন ইউনিট স্থাপন করবে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের ৩৫তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, জিএমপি শর্ত মেনে ৫ তলা বিশিষ্ট এই কারখানা নির্মাণে খরচ ধরা হয়েছে ১৪৫ কোটি ২ লাখ টাকা। এই ব্যয়ের একটি অংশ আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত তহবিলের অব্যবহৃত অর্থ এবং বাকীটা কোম্পানির নিজস্ব উৎস ও বাইরের উৎস থেকে মেটানো হবে।

কারখানায় প্রতিটি প্রোডাকশন ফ্লোরের আয়তন হবে প্রায় ২০ হাজার বর্গফুট। যার ফলে কোম্পানিটির বাৎসরিক উৎপাদন ক্ষমতা বাড়বে প্রায় ১০০ কোটি ইউনিট।

এদিকে, কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইপিও থেকে উত্তোলিত অর্থ থেকে ১৩ কোটি ১২ লাখ টাকা বিনিয়োগকারীদের অনুমোদনের ভিত্তিতে এই উৎপাদন কেন্দ্র নির্মানে ব্যবহার করবে। যা এসভিপিও সুবিধা সম্পন্ন অধুনিকরণ এবং সম্প্রসারণের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছিলো। বিষয়টি অনুমোদনের জন্য আগামী ২ মে কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করেছে। ইজিএমের সময় এবং স্থান কোম্পানিটির পক্ষ থেকে পরবর্তিতে জানানো হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২ এপ্রিল।

উল্লেখ, নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস ২০২২ সালে আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। এবং এই টাকা কোম্পানির নতুন উৎপাদন ভবন নির্মাণ, নতুন ইউটিলিটি ও ইঞ্জিনিয়ারিং ভবন নির্মাণ, সেফালোস্ফোরিন ইউনিটের সংস্কার, আংশিক ঋণ পরিশোধ ও আইপিওর জন্য ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নেয়। ইতিমধ্যে আইপিও থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৭১ দশমিক ৩১ শতাংশ টাকা খরচ করেছে কোম্পানিটি।