দিনাজপুরে বজ্রপাতে ৭ জনের মৃত্যু

  • Update Time : ১২:৩৫:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অগাস্ট ২০২১
  • / 181

দিনাজপুর প্রতিনিধি:

দিনাজপুর জেলায় পৃথক দু’টি স্থানে বজ্রপাতের ঘটনায় সাত জনের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে ৮ নং নিউটাউনের স্থানীয় একটি ফুটবল মাঠে খেলার সময় বৃষ্টি এলে একটি টিনশেডে আশ্রয় নিলে চার জন নিহত ও তিন জন আহত হয়।

এছাড়া এর একটু পর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলায় পুকুরে মাছ ধরার সময় বজ্রপাতে ৩ যুবক নিহত হয়।

দিনাজপুর সদর উপজেলায় নিহতরা হচ্ছে আইনুল ইসলামের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন (১৩), বাবুল হোসেনের ছেলে আপন (১৪), মৃত সিদ্দিক হোসেনের ছেলে হাসান আলী (১২) ও সাজু মন্ডলের ছেলে মিম মন্ডল (১৩)। আহতরা হচ্ছেন মমিনুল ইসলাম (১৩), আতিক (১৫) এবং আরেকজনের পরিচয় জানা যায়নি।হতাহতদের সকলেরই বাড়ি দিনাজপুর সদর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে।

চিরিরবন্দর উপজেলায় মারা যাওয়া তিনজন হলেন সুখদেবপুর ভুড়িয়াপাড়ার সাইফুল ইসলামের ছেলে আবদুর রাজ্জাক (২৮), আলতাফ হোসেনের ছেলে আব্বাস আলী (২৫) এবং মোকছেদ আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৬)।

এ দিকে ঘটনার পরপরই উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা মুর্তজা আল মুঈদ এবং পুলিশের কর্মকতারা হাসপাতালে নিহত ও আহতদের খোঁজ-খবর নেন।

এ সময় ইউএনও নিহতদের ২৫ হাজার টাকা এবং আহতদের ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করেন।

Please Share This Post in Your Social Media


দিনাজপুরে বজ্রপাতে ৭ জনের মৃত্যু

Update Time : ১২:৩৫:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অগাস্ট ২০২১

দিনাজপুর প্রতিনিধি:

দিনাজপুর জেলায় পৃথক দু’টি স্থানে বজ্রপাতের ঘটনায় সাত জনের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে ৮ নং নিউটাউনের স্থানীয় একটি ফুটবল মাঠে খেলার সময় বৃষ্টি এলে একটি টিনশেডে আশ্রয় নিলে চার জন নিহত ও তিন জন আহত হয়।

এছাড়া এর একটু পর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলায় পুকুরে মাছ ধরার সময় বজ্রপাতে ৩ যুবক নিহত হয়।

দিনাজপুর সদর উপজেলায় নিহতরা হচ্ছে আইনুল ইসলামের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন (১৩), বাবুল হোসেনের ছেলে আপন (১৪), মৃত সিদ্দিক হোসেনের ছেলে হাসান আলী (১২) ও সাজু মন্ডলের ছেলে মিম মন্ডল (১৩)। আহতরা হচ্ছেন মমিনুল ইসলাম (১৩), আতিক (১৫) এবং আরেকজনের পরিচয় জানা যায়নি।হতাহতদের সকলেরই বাড়ি দিনাজপুর সদর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে।

চিরিরবন্দর উপজেলায় মারা যাওয়া তিনজন হলেন সুখদেবপুর ভুড়িয়াপাড়ার সাইফুল ইসলামের ছেলে আবদুর রাজ্জাক (২৮), আলতাফ হোসেনের ছেলে আব্বাস আলী (২৫) এবং মোকছেদ আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৬)।

এ দিকে ঘটনার পরপরই উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা মুর্তজা আল মুঈদ এবং পুলিশের কর্মকতারা হাসপাতালে নিহত ও আহতদের খোঁজ-খবর নেন।

এ সময় ইউএনও নিহতদের ২৫ হাজার টাকা এবং আহতদের ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করেন।