এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স এর তালিকায় খুবির ৬৯ জন গবেষক

  • Update Time : ১০:৩১:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৩
  • / 364

তানজীম তালহা,খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়:

“এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স” তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের ৬৯ জন শিক্ষক। সম্প্রতি প্রকাশিত অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স কর্তৃক প্রকাশিত গবেষকদের র‍্যাংকিংয়ে বিশ্ব সেরা গবেষকদের তালিকায় জায়গা পেয়েছেন তারা ।

২০২৩ সালে ‘এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্সে’র প্রকাশিত তালিকায় বিশ্বের ২১৬টি দেশের ১৯ হাজার ৫২৬টি প্রতিষ্ঠানের ১২ লাখ ৩৩ হাজার ৫০২ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। তালিকায় বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি ১৬৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ হাজার ৩৩৫ জন গবেষকের নাম রয়েছে। এতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রয়েছেন ৬৯ জন গবেষক। তালিকায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মধ্যে প্রথম ও বাংলাদেশে ৮ম স্থানে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম।

এছাড়া শীর্ষ পাঁচজনের মধ্যে আরও রয়েছেন- অধ্যাপক শেখ জামাল উদ্দিন, অধ্যাপক জামিল আহমাদ শিল্পি, অধ্যাপক সমীর কুমার সাধু ও অধ্যাপক মো. আজহারুল ইসলাম।

এছাড়া টানা তৃতীয়বারের মত এ তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন খুবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন। খুবি গবেষকদের মধ্যে তিনি রয়েছেন ১০ম স্থানে এবং বাংলাদেশের মধ্যে ৪২৮তম।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় যে শিক্ষা ও গবেষণায় দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে এই খাতে অনুদান বৃদ্ধি করা হয়েছে। বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় খুবি থেকে ৬৯ জন স্থান পাওয়া অবশ্যই একটি গৌরবের বিষয়। আশা করি এই ধারা দিন দিন অব্যাহত থাকবে।’ ২০২২ সালে প্রকাশিত র‍্যাংকিংয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থান পেয়েছিলেন ৫৪ জন শিক্ষক।

উল্লেখ্য, ‘এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স’ গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের ভিত্তিতে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের বিগত পাঁচ বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স ও সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে র‍্যাংকিং প্রকাশ করে থাকে। তাদের গুগল স্কলারের এইচ-সূচক, আই-১০ ইনডেক্স, সাইটেশনের তথ্যের ভিত্তিতে র‍্যাংকিংটি প্রকাশ করা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স এর তালিকায় খুবির ৬৯ জন গবেষক

Update Time : ১০:৩১:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৩

তানজীম তালহা,খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়:

“এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স” তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের ৬৯ জন শিক্ষক। সম্প্রতি প্রকাশিত অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স কর্তৃক প্রকাশিত গবেষকদের র‍্যাংকিংয়ে বিশ্ব সেরা গবেষকদের তালিকায় জায়গা পেয়েছেন তারা ।

২০২৩ সালে ‘এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্সে’র প্রকাশিত তালিকায় বিশ্বের ২১৬টি দেশের ১৯ হাজার ৫২৬টি প্রতিষ্ঠানের ১২ লাখ ৩৩ হাজার ৫০২ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। তালিকায় বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি ১৬৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ হাজার ৩৩৫ জন গবেষকের নাম রয়েছে। এতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রয়েছেন ৬৯ জন গবেষক। তালিকায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মধ্যে প্রথম ও বাংলাদেশে ৮ম স্থানে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম।

এছাড়া শীর্ষ পাঁচজনের মধ্যে আরও রয়েছেন- অধ্যাপক শেখ জামাল উদ্দিন, অধ্যাপক জামিল আহমাদ শিল্পি, অধ্যাপক সমীর কুমার সাধু ও অধ্যাপক মো. আজহারুল ইসলাম।

এছাড়া টানা তৃতীয়বারের মত এ তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন খুবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন। খুবি গবেষকদের মধ্যে তিনি রয়েছেন ১০ম স্থানে এবং বাংলাদেশের মধ্যে ৪২৮তম।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় যে শিক্ষা ও গবেষণায় দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে এই খাতে অনুদান বৃদ্ধি করা হয়েছে। বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় খুবি থেকে ৬৯ জন স্থান পাওয়া অবশ্যই একটি গৌরবের বিষয়। আশা করি এই ধারা দিন দিন অব্যাহত থাকবে।’ ২০২২ সালে প্রকাশিত র‍্যাংকিংয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থান পেয়েছিলেন ৫৪ জন শিক্ষক।

উল্লেখ্য, ‘এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স’ গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের ভিত্তিতে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের বিগত পাঁচ বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স ও সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে র‍্যাংকিং প্রকাশ করে থাকে। তাদের গুগল স্কলারের এইচ-সূচক, আই-১০ ইনডেক্স, সাইটেশনের তথ্যের ভিত্তিতে র‍্যাংকিংটি প্রকাশ করা হয়েছে।