শারীরিক সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি মানসিক অবসাদ দূর করতে করোনাকালে পুলিশ সদস্যদের করানো হচ্ছে যোগ ব্যায়াম অনুশীলন। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এর পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (পিওএম- উত্তর, দক্ষিণ, পশ্চিম) বিভাগ পুলিশ লাইন্সে অবস্থানরত প্রায় ৬ হাজার সদস্য এই অনুশীলনে অংশ নিচ্ছেন।
.
বুধবার (১ জুলাই) বিকেলে মিরপুরে ডিএমপির পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট বিভাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে দেখা যায় সামাজিক দূরত্ব মেনে ৩০০ পুলিশ সদস্য একসঙ্গে যোগ ব্যায়াম করছেন। তাদের যোগ ব্যায়াম করাচ্ছেন মোট পাঁচ জন ট্রেইনার। সপ্তাহে তিনদিন (মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার) চলে এই অনুশীলন। অনুশীলনের দিন ঘন্টাব্যাপী ২টি সেশনে মোট ৬০০ সদস্য অংশগ্রহণ করেন। প্রতি ব্যাচের অনুশীলন কোর্স শেষ হচ্ছে ৬টি সেশনের মাধ্যমে। এভাবেই সেখানে অবস্থানরত ৬ হাজার সদস্যকে পর্যায়ক্রমে যোগ ব্যায়ামে অনুশীলন করানো হচ্ছে।
বুধবার (১ জুলাই) বিকেলে মিরপুরে ডিএমপির পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট বিভাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে দেখা যায় সামাজিক দূরত্ব মেনে ৩০০ পুলিশ সদস্য একসঙ্গে যোগ ব্যায়াম করছেন। তাদের যোগ ব্যায়াম করাচ্ছেন মোট পাঁচ জন ট্রেইনার। সপ্তাহে তিনদিন (মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার) চলে এই অনুশীলন। অনুশীলনের দিন ঘন্টাব্যাপী ২টি সেশনে মোট ৬০০ সদস্য অংশগ্রহণ করেন। প্রতি ব্যাচের অনুশীলন কোর্স শেষ হচ্ছে ৬টি সেশনের মাধ্যমে। এভাবেই সেখানে অবস্থানরত ৬ হাজার সদস্যকে পর্যায়ক্রমে যোগ ব্যায়ামে অনুশীলন করানো হচ্ছে।
করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৪৩ জন পুলিশ সদস্য মারা গিয়েছেন। ফলে পুলিশ সদস্যদের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি ও মানসিক প্রফুল্লতা আনতে এই যোগ ব্যায়াম অনুশীলনের আয়োজন করা হয়েছে।
.
যোগ ব্যায়ামের উদ্যোগটি নিয়েছেন পিওএম দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার টুটুল চক্রবর্তী (বিপিএম-সেবা)।পুরো বিষয়টি তদারকিও করছেন তিনি। আয়োজন সম্পর্কে টুটুল চক্রবর্তী বলেন, খেয়াল করলাম যদি ইমিউনিটি ডেভেলপ করা যায়, তাহলে কোভিড-১৯ ভালোভাবে মোকাবেলা করা যাবে। তাই শারীরিক সক্ষমতা, ফুসফুসের দুর্বলতা, ইন্টারনাল ইমিউনিটি সিস্টেমটা ডেভেলপ করা—এসব বিবেচনা করেই আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি।
যোগ ব্যায়ামের উদ্যোগটি নিয়েছেন পিওএম দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার টুটুল চক্রবর্তী (বিপিএম-সেবা)।পুরো বিষয়টি তদারকিও করছেন তিনি। আয়োজন সম্পর্কে টুটুল চক্রবর্তী বলেন, খেয়াল করলাম যদি ইমিউনিটি ডেভেলপ করা যায়, তাহলে কোভিড-১৯ ভালোভাবে মোকাবেলা করা যাবে। তাই শারীরিক সক্ষমতা, ফুসফুসের দুর্বলতা, ইন্টারনাল ইমিউনিটি সিস্টেমটা ডেভেলপ করা—এসব বিবেচনা করেই আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি।