করোনায় মারা গেলেন হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি ফজলুর রহমান

  • Update Time : ০৭:২৯:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ অগাস্ট ২০২১
  • / 173

নিজস্ব প্রতিবেদক:

করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ কে এম ফজলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) রাত রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র সাইফুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিচারপতি এ কে এম ফজলুর রহমান করোনায় আক্রান্ত হয়ে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছেন।

বিচারপতি ফজলুর রহমানের পিতার নাম সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, মা জাহানারা বেগম। জন্ম ১৫ জানুয়ারি ১৯৪৬ সালে। এলএলবি শেষ করে ১৯৬৯ সালে আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন।

১৯৭৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি মুনসেফ হিসেবে যোগ দেন। এরপর ১৯৮৯ সালের ১৫ জুন জেলা জজ হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। ২০০২ সালের ২৯ জুলাই হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। এর দুই বছর পর তিনি স্থায়ী হন। পরে হাইকোর্ট থেকে অবসরে যান।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


করোনায় মারা গেলেন হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি ফজলুর রহমান

Update Time : ০৭:২৯:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ অগাস্ট ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক:

করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ কে এম ফজলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) রাত রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে রাজধানীর আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র সাইফুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিচারপতি এ কে এম ফজলুর রহমান করোনায় আক্রান্ত হয়ে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছেন।

বিচারপতি ফজলুর রহমানের পিতার নাম সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, মা জাহানারা বেগম। জন্ম ১৫ জানুয়ারি ১৯৪৬ সালে। এলএলবি শেষ করে ১৯৬৯ সালে আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন।

১৯৭৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি মুনসেফ হিসেবে যোগ দেন। এরপর ১৯৮৯ সালের ১৫ জুন জেলা জজ হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। ২০০২ সালের ২৯ জুলাই হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। এর দুই বছর পর তিনি স্থায়ী হন। পরে হাইকোর্ট থেকে অবসরে যান।