যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ায় সংসদ নির্বাচন আজ

  • Update Time : ০৮:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জুলাই ২০২০
  • / 137

 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ায় রবিবার সংসদ নির্বাচন আজ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে এরই মধ্যে সবরকম প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। খবর মিডলইস্ট মনিটরের।

এর আগে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে দুই বার সিরিয়ার সংসদ নির্বাচনের তারিখ পেছানো হয়। তবে দুই বার পেছানোর পর করোনার মধ্যেই এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আসার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

সিরিয়ার নির্বাচন কমিশন বিবৃতিতে জানিয়েছে, সংসদের ২৫০ আসনের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন দুই হাজার ১০০ জন। দেশজুড়ে ৭ হাজার ৩১৩টি ভোটকেন্দ্র খোলা হয়েছে।

২০১২ সালে সংবিধান সংশোধন করে সিরিয়া। তারপর থেকে দেশটিতে দুটি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশটির ১৪টি প্রদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসন (৫২টি) আলেপ্পোতে। এরপরেই রয়েছে দামেস্ক (২৯) এবং হোমস (২৩টি) আসন।

সংসদ নির্বাচন দেশটিতে সাধারণ রাজনৈতিক জীবনের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এছাড়া দেশ পুনর্গঠনেরও ব্যাপারেও এটি ইতিবাচক দিক।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ায় সংসদ নির্বাচন আজ

Update Time : ০৮:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জুলাই ২০২০

 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ায় রবিবার সংসদ নির্বাচন আজ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে এরই মধ্যে সবরকম প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। খবর মিডলইস্ট মনিটরের।

এর আগে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে দুই বার সিরিয়ার সংসদ নির্বাচনের তারিখ পেছানো হয়। তবে দুই বার পেছানোর পর করোনার মধ্যেই এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আসার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

সিরিয়ার নির্বাচন কমিশন বিবৃতিতে জানিয়েছে, সংসদের ২৫০ আসনের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন দুই হাজার ১০০ জন। দেশজুড়ে ৭ হাজার ৩১৩টি ভোটকেন্দ্র খোলা হয়েছে।

২০১২ সালে সংবিধান সংশোধন করে সিরিয়া। তারপর থেকে দেশটিতে দুটি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশটির ১৪টি প্রদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসন (৫২টি) আলেপ্পোতে। এরপরেই রয়েছে দামেস্ক (২৯) এবং হোমস (২৩টি) আসন।

সংসদ নির্বাচন দেশটিতে সাধারণ রাজনৈতিক জীবনের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এছাড়া দেশ পুনর্গঠনেরও ব্যাপারেও এটি ইতিবাচক দিক।