ডা. সাবরিনা সাময়িক বরখাস্ত

  • Update Time : ১২:৩৩:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জুলাই ২০২০
  • / 173

করোনা নমুনা পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে গ্রেপ্তার ডা. সাবরিনা আরিফকে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ এ ব্যবস্থা নিয়েছে।

এর আগে রোববার দুপুরে ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার ঘটনায় তার সংশ্লিষ্টতা খতিয়ে দেখতে ডিএমপির তেজগাঁও উপ-কমিশনারের (ডিসি) কার্যালয়ে সাবরিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

জেকেজি হেলথ কেয়ারের প্রতারণার অভিযোগে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী আরিফ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আরিফ চৌধুরীর প্রতারণার নেপথ্যে ছিলেন তার স্ত্রী ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী।

পুলিশ জানতে পারে, জেকেজি হেলথকেয়ার থেকে ২৭ হাজার রোগীকে করোনার টেস্টের রিপোর্ট দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১ হাজার ৫৪০ জনের করোনার নমুনার আইইডিসিআরের মাধ্যমে সঠিক পরীক্ষা করানো হয়েছিল। বাকি ১৫ হাজার ৪৬০ রিপোর্ট প্রতিষ্ঠানটির ল্যাপটপে তৈরি করা হয়। জব্দ করা ল্যাপটপে এর প্রমাণ মিলেছে। প্রতিটি টেস্টের জন্য জনপ্রতি নেয়া হত সর্বনিম্ন ৫ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৬০০ টাকা।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


ডা. সাবরিনা সাময়িক বরখাস্ত

Update Time : ১২:৩৩:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জুলাই ২০২০

করোনা নমুনা পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে গ্রেপ্তার ডা. সাবরিনা আরিফকে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ এ ব্যবস্থা নিয়েছে।

এর আগে রোববার দুপুরে ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার ঘটনায় তার সংশ্লিষ্টতা খতিয়ে দেখতে ডিএমপির তেজগাঁও উপ-কমিশনারের (ডিসি) কার্যালয়ে সাবরিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

জেকেজি হেলথ কেয়ারের প্রতারণার অভিযোগে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী আরিফ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আরিফ চৌধুরীর প্রতারণার নেপথ্যে ছিলেন তার স্ত্রী ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী।

পুলিশ জানতে পারে, জেকেজি হেলথকেয়ার থেকে ২৭ হাজার রোগীকে করোনার টেস্টের রিপোর্ট দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১ হাজার ৫৪০ জনের করোনার নমুনার আইইডিসিআরের মাধ্যমে সঠিক পরীক্ষা করানো হয়েছিল। বাকি ১৫ হাজার ৪৬০ রিপোর্ট প্রতিষ্ঠানটির ল্যাপটপে তৈরি করা হয়। জব্দ করা ল্যাপটপে এর প্রমাণ মিলেছে। প্রতিটি টেস্টের জন্য জনপ্রতি নেয়া হত সর্বনিম্ন ৫ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৬০০ টাকা।