কালিয়াকৈরে রেলের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

  • Update Time : ০৮:৩৪:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
  • / 15

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে রেলের জমি দখল করে নির্মিত স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। রোববার (২৭ অক্টোবর) সকাল থেকে কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালান রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী জুয়েল মিয়া।

এ সময় প্রায় দুই একর জায়গায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা দুই শতাধিক স্থায়ী ও অস্থায়ী দোকানপাট এবং অন্যান্য স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী জুয়েল মিয়া বলেন, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার হাইটেক পার্ক রেল স্টেশনের থেকে মৌচাক স্টেশন এলাকা পর্যন্ত রেলওয়ের জায়গা দখল করে দোকানপাটসহ অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলায় দীর্ঘদিন ধরে জনভোগান্তি হচ্ছিল। এছাড়া অবৈধ স্থাপনার কারণে কখন ট্রেন আসছে, আর যাচ্ছে দেখতে পারছিলেন না যাত্রী ও পথচারীরা। এতে দুর্ঘটনার স্বীকারও হচ্ছিলেন পথচারীরা। উচ্ছেদ করা এসব দোকানপাট ও স্থাপনার কোনো রকম ইজারাও দেওয়া হয়নি। বিশেষে করে গত ৫ আগস্টের পর রেলওয়ের জায়গা দখল করে আরও বেশি স্থাপনা তৈরি হয়েছে।

কর্মকর্তারা জানান, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এছাড়া দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হবে। স্থানীয় একটি দালাল চক্র টাকার বিনিময়ে সেখানে দোকান বসিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে।

অভিযানে সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার রুবিনা আক্তার, জয়দেবপুর রেলওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সেতেফুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media


কালিয়াকৈরে রেলের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

Update Time : ০৮:৩৪:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে রেলের জমি দখল করে নির্মিত স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। রোববার (২৭ অক্টোবর) সকাল থেকে কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালান রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী জুয়েল মিয়া।

এ সময় প্রায় দুই একর জায়গায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা দুই শতাধিক স্থায়ী ও অস্থায়ী দোকানপাট এবং অন্যান্য স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী জুয়েল মিয়া বলেন, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার হাইটেক পার্ক রেল স্টেশনের থেকে মৌচাক স্টেশন এলাকা পর্যন্ত রেলওয়ের জায়গা দখল করে দোকানপাটসহ অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলায় দীর্ঘদিন ধরে জনভোগান্তি হচ্ছিল। এছাড়া অবৈধ স্থাপনার কারণে কখন ট্রেন আসছে, আর যাচ্ছে দেখতে পারছিলেন না যাত্রী ও পথচারীরা। এতে দুর্ঘটনার স্বীকারও হচ্ছিলেন পথচারীরা। উচ্ছেদ করা এসব দোকানপাট ও স্থাপনার কোনো রকম ইজারাও দেওয়া হয়নি। বিশেষে করে গত ৫ আগস্টের পর রেলওয়ের জায়গা দখল করে আরও বেশি স্থাপনা তৈরি হয়েছে।

কর্মকর্তারা জানান, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এছাড়া দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হবে। স্থানীয় একটি দালাল চক্র টাকার বিনিময়ে সেখানে দোকান বসিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে।

অভিযানে সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার রুবিনা আক্তার, জয়দেবপুর রেলওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সেতেফুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।