হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে মাহমুদুর রহমান মান্না

  • Update Time : ১০:২৬:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / 8

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বুকে ব্যথা নিয়ে শনিবার দিনগত মধ্যরাত থেকে তিনি রাজধানীর পিজি হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসাধীন আছেন।

এই রাজনীতিকের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. শোয়েব মুহাম্মদ জানিয়েছেন, মান্না হার্ট অ্যাটাক করেছেন। ৭২ ঘন্টা পার না হওয়া পর্যন্ত তিনি শঙ্কামুক্ত নন।

এদিকে, মাহমুদুর রহমান মান্নার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্দুর রাজ্জাক সজীব।

প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে ২০১৫ সালে মাহমুদুর রহমান মান্নাকে প্রথমে গুম করে পরে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সেসময় তিনি মিথ্যা মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন।

কারাগারে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করলে মান্নাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেসময় তার হার্টে একাধিক ব্লক ধরা পড়ে।

অভিযোগ, সেসময় সরকার মান্নাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে হাসপাতাল থেকে কারাগারে পাঠায়। কারামুক্ত হওয়ার পরও তার পাসপোর্ট আটকে রাখা হয়। ফলে তিনি বিদেশে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা নিতে পারেননি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে মাহমুদুর রহমান মান্না

Update Time : ১০:২৬:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বুকে ব্যথা নিয়ে শনিবার দিনগত মধ্যরাত থেকে তিনি রাজধানীর পিজি হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসাধীন আছেন।

এই রাজনীতিকের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. শোয়েব মুহাম্মদ জানিয়েছেন, মান্না হার্ট অ্যাটাক করেছেন। ৭২ ঘন্টা পার না হওয়া পর্যন্ত তিনি শঙ্কামুক্ত নন।

এদিকে, মাহমুদুর রহমান মান্নার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্দুর রাজ্জাক সজীব।

প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে ২০১৫ সালে মাহমুদুর রহমান মান্নাকে প্রথমে গুম করে পরে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সেসময় তিনি মিথ্যা মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন।

কারাগারে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করলে মান্নাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেসময় তার হার্টে একাধিক ব্লক ধরা পড়ে।

অভিযোগ, সেসময় সরকার মান্নাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে হাসপাতাল থেকে কারাগারে পাঠায়। কারামুক্ত হওয়ার পরও তার পাসপোর্ট আটকে রাখা হয়। ফলে তিনি বিদেশে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা নিতে পারেননি।