দরজায় কড়া নাড়ছে কোভিডের থেকে ভয়ংকর এক মহামারী

  • Update Time : ০৭:৪১:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / 117

নিজস্ব প্রতিবেদক

দরজায় কড়া নাড়ছে কোভিডের থেকে ভয়ংকর এক মহামারী
মানবজাতির জন্য আবারো ভয়ংকর এক খবর। কোভিড মহামারীর থেকেও ভয়াবহ আরও একটি মহামারী কড়া নাড়ছে দরজায়। বলা হচ্ছে, নতুন যে জীবাণুর কারণে পরবর্তী মহামারী, সেটিতে নাকি পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। বলা হচ্ছে, নতুন মহামারী যদি আসল সিনেমা হয়, তাহলে কোভিড ছিলো সেটির ট্রেলার মাত্র। কারণ কোভিড বা করোনার চাইতেও অনেক বেশি মারণক্ষমতা থাকছে নতুন জীবাণুটির।

ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করা একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী এমন সতর্ক বার্তাও দিয়েছেন, আবার এমনটাও অসম্ভব নয় যে, হয়তো বিশ্বের কোথাও, কোনও এক প্রান্তে ইতিমধ্যেই সূচনাও হয়ে গিয়েছে সেই মহাবিপর্যয়ের। এরইমধ্যে সেই বার্তা পৌঁছে গেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে। আর সংস্থাটিও সেই খবর নাকি বিশ্বের দেশে দেশে সতর্কবার্তা হিসাবে পাঠিয়েও দিয়েছে। বলেছে, এটি হতে পারে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মহামারী।

এক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডাব্লিউএইচও সবাইকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে অতিসংক্রামক করোনা ভাইরাস। ভয়ংকর সেই ভাইরাস টানা দু’বছর উত্তরোত্তর মিউটেশন হয়। এক প্রজাতি থেকে আরেক প্রজাতি। সংক্রমণেরও ঝাঁজ যেমন বেশি, মৃত্যুর হারও তত বেশি। পরিসংখ‌্যান বলছে, কোভিডে বিশ্বব‌্যাপী প্রায় ৭০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

কিন্তু, ‘ডিজিজ এক্স’ নামে নতুন যে জীবাণু আসছে, সেটি আরও বেশি ভয়ংকর। অতি বেশি সংক্রমণশীল। নতুন এই ডিজিজ এক্স জীবাণুটি নাকি ছাপিয়ে যেতে চলেছে আগের সব রেকর্ডকে। এমনটাই দাবি করেছেন, স্বয়ং ব্রিটেনের ভ‌্যাকসিন টাস্ক ফোর্সের প্রধান ডেম কেট বিংহাম। তিনি জানান, কোভিড থেকে সাত গুণ বেশি শক্তিশালী ‘ডিজিজ এক্স’। এর দাপটে মৃত্যু হতে পারে কমপক্ষে পাঁচ কোটি মানুষের।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


দরজায় কড়া নাড়ছে কোভিডের থেকে ভয়ংকর এক মহামারী

Update Time : ০৭:৪১:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক

দরজায় কড়া নাড়ছে কোভিডের থেকে ভয়ংকর এক মহামারী
মানবজাতির জন্য আবারো ভয়ংকর এক খবর। কোভিড মহামারীর থেকেও ভয়াবহ আরও একটি মহামারী কড়া নাড়ছে দরজায়। বলা হচ্ছে, নতুন যে জীবাণুর কারণে পরবর্তী মহামারী, সেটিতে নাকি পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। বলা হচ্ছে, নতুন মহামারী যদি আসল সিনেমা হয়, তাহলে কোভিড ছিলো সেটির ট্রেলার মাত্র। কারণ কোভিড বা করোনার চাইতেও অনেক বেশি মারণক্ষমতা থাকছে নতুন জীবাণুটির।

ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করা একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী এমন সতর্ক বার্তাও দিয়েছেন, আবার এমনটাও অসম্ভব নয় যে, হয়তো বিশ্বের কোথাও, কোনও এক প্রান্তে ইতিমধ্যেই সূচনাও হয়ে গিয়েছে সেই মহাবিপর্যয়ের। এরইমধ্যে সেই বার্তা পৌঁছে গেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে। আর সংস্থাটিও সেই খবর নাকি বিশ্বের দেশে দেশে সতর্কবার্তা হিসাবে পাঠিয়েও দিয়েছে। বলেছে, এটি হতে পারে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মহামারী।

এক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডাব্লিউএইচও সবাইকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে অতিসংক্রামক করোনা ভাইরাস। ভয়ংকর সেই ভাইরাস টানা দু’বছর উত্তরোত্তর মিউটেশন হয়। এক প্রজাতি থেকে আরেক প্রজাতি। সংক্রমণেরও ঝাঁজ যেমন বেশি, মৃত্যুর হারও তত বেশি। পরিসংখ‌্যান বলছে, কোভিডে বিশ্বব‌্যাপী প্রায় ৭০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

কিন্তু, ‘ডিজিজ এক্স’ নামে নতুন যে জীবাণু আসছে, সেটি আরও বেশি ভয়ংকর। অতি বেশি সংক্রমণশীল। নতুন এই ডিজিজ এক্স জীবাণুটি নাকি ছাপিয়ে যেতে চলেছে আগের সব রেকর্ডকে। এমনটাই দাবি করেছেন, স্বয়ং ব্রিটেনের ভ‌্যাকসিন টাস্ক ফোর্সের প্রধান ডেম কেট বিংহাম। তিনি জানান, কোভিড থেকে সাত গুণ বেশি শক্তিশালী ‘ডিজিজ এক্স’। এর দাপটে মৃত্যু হতে পারে কমপক্ষে পাঁচ কোটি মানুষের।