শেখ হাসিনার কাছ থেকে যা শিখতে চান তিমুরের প্রধানমন্ত্রী

  • Update Time : ১০:০৪:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৩
  • / 122

নিজস্ব প্রতিবেদক

জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক কল্যাণ নিশ্চিতকরণের বিষয় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে শিখতে চান তিমুরের প্রধানমন্ত্রী কে রালা জানামা গুসমাও।

মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। এর আগে তিমুরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবদুল মোমেন।

বৈঠকে গুসমাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের জনগণ তিমুরের মানুষের হৃদয়ে আছে।’

তিমুরের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৭ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা এবং তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত করা যায় সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে আমার শিক্ষা নেওয়া দরকার।’

বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আর্থসামাজিক সাফল্যগুলো নিছক দুর্ঘটনা নয়, বরং তার অঙ্গীকার এবং লক্ষ্যযুক্ত পদ্ধতির কারণে এটা সম্ভব হয়েছে।

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন সহযোগিতা ও সুযোগের কথা উল্লেখ করলে তিমুরের প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, খাদ্য নিরাপত্তা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে গুসমাও বাংলাদেশের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন এবং সংকট সমাধানে কিছু সত্যিকারের চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


শেখ হাসিনার কাছ থেকে যা শিখতে চান তিমুরের প্রধানমন্ত্রী

Update Time : ১০:০৪:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক

জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক কল্যাণ নিশ্চিতকরণের বিষয় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে শিখতে চান তিমুরের প্রধানমন্ত্রী কে রালা জানামা গুসমাও।

মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। এর আগে তিমুরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবদুল মোমেন।

বৈঠকে গুসমাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের জনগণ তিমুরের মানুষের হৃদয়ে আছে।’

তিমুরের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৭ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা এবং তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত করা যায় সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে আমার শিক্ষা নেওয়া দরকার।’

বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আর্থসামাজিক সাফল্যগুলো নিছক দুর্ঘটনা নয়, বরং তার অঙ্গীকার এবং লক্ষ্যযুক্ত পদ্ধতির কারণে এটা সম্ভব হয়েছে।

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন সহযোগিতা ও সুযোগের কথা উল্লেখ করলে তিমুরের প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, খাদ্য নিরাপত্তা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে গুসমাও বাংলাদেশের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন এবং সংকট সমাধানে কিছু সত্যিকারের চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেন।