১৬৭ বছরের পুরনো সুইস ব্যাংকটি কিনে নিচ্ছে ইউবিএস

  • Update Time : ১২:২৯:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩
  • / 161

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

আমেরিকার দুটি ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর দেউলিয়ার দ্বারপ্রান্তে চলে আসে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ও ১৬৭ বছরের পুরনো ব্যাংক ক্রেডিট সুইস। আস্থার সংকটের মুখোমুখি হওয়ায় এবার ব্যাংকটি কিনে নিতে সম্মত হয়েছে দেশটির আরেক ব্যাংক ইউবিএস। স্থানীয় সময় রোববার দুটি ব্যাংক ও সরকারের মধ্যে জরুরি বৈঠকে শেষে ঘোষণা দিয়েছে ইউবিএস। খবর বিবিসি।

এক বিবৃতিতে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক জানিয়েছে, ইউবিএস আজকে ক্রেডিট সুইস ব্যাংক নিজেদের আয়ত্ত্বে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এর মাধ্যমে আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হবে এবং সুইস অর্থনীতিকে রক্ষা করবে।

ক্রেডিট সুইস ব্যাংকের জন্য ইউবিএসকে বর্তমানে ৩১৫ কোটি মার্কিন ডলার খরচ করতে হবে। তবে এ মূল্য শুক্রবার বাজার বন্ধ হওয়ার সময় ব্যাংকের যে মূল্য ছিল প্রায় তার চেয়েও ৬০ শতাংশ কম।

গত বুধবার ক্রেডিট সুইসের শেয়ারের পতন হয়েছে ২৪ শতাংশ। সোমবার লেনদেন শুরু হলে এ মূল্যের আরো পতন ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে ইউরোপের বাজারে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। গত শনিবার রাতে সুইস সরকার একটি জরুরি বৈঠক করেছে। তবে এখন পর্যন্ত আলোচনার অগ্রগতি সম্পর্কে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media


১৬৭ বছরের পুরনো সুইস ব্যাংকটি কিনে নিচ্ছে ইউবিএস

Update Time : ১২:২৯:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

আমেরিকার দুটি ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর দেউলিয়ার দ্বারপ্রান্তে চলে আসে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ও ১৬৭ বছরের পুরনো ব্যাংক ক্রেডিট সুইস। আস্থার সংকটের মুখোমুখি হওয়ায় এবার ব্যাংকটি কিনে নিতে সম্মত হয়েছে দেশটির আরেক ব্যাংক ইউবিএস। স্থানীয় সময় রোববার দুটি ব্যাংক ও সরকারের মধ্যে জরুরি বৈঠকে শেষে ঘোষণা দিয়েছে ইউবিএস। খবর বিবিসি।

এক বিবৃতিতে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক জানিয়েছে, ইউবিএস আজকে ক্রেডিট সুইস ব্যাংক নিজেদের আয়ত্ত্বে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এর মাধ্যমে আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হবে এবং সুইস অর্থনীতিকে রক্ষা করবে।

ক্রেডিট সুইস ব্যাংকের জন্য ইউবিএসকে বর্তমানে ৩১৫ কোটি মার্কিন ডলার খরচ করতে হবে। তবে এ মূল্য শুক্রবার বাজার বন্ধ হওয়ার সময় ব্যাংকের যে মূল্য ছিল প্রায় তার চেয়েও ৬০ শতাংশ কম।

গত বুধবার ক্রেডিট সুইসের শেয়ারের পতন হয়েছে ২৪ শতাংশ। সোমবার লেনদেন শুরু হলে এ মূল্যের আরো পতন ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে ইউরোপের বাজারে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। গত শনিবার রাতে সুইস সরকার একটি জরুরি বৈঠক করেছে। তবে এখন পর্যন্ত আলোচনার অগ্রগতি সম্পর্কে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি।